শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি

আপনি কি জানেন শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি? আপনি কি চিন্তিত শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এ বিষয় সম্বন্ধে। আপনি যদি আপনার শিশুর স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত থাকেন তাহলে আপনার এই দুশ্চিন্তা ক্ষণিক সময়ের জন্য। কারণ শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এ সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করতে চলেছি আজ।
শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি


শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এই সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র: শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি

ভূমিকা

একটি পরিবারে একটি নবজাতক শিশুর জন্ম হওয়ার পর বাড়ির প্রত্যেকেই সে বাচ্চার সুস্থতা নিয়ে চিন্তিত থাকে। বিশেষ করে শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এ বিষয়ে বেশি চিন্তিত থাকে। আর এই চিন্তাধারা থেকেই একজন মা শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এ বিষয়ে বিভিন্ন শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে থাকেন। যেন তার বাচ্চা এ প্রচন্ড শীতে সবসময় সুস্থ থাকেন। কিন্তু বর্তমান সময়ে টেকনোলজি দ্বারা এই বিষয়গুলো অনেক সহজ হয়ে গেছে।

বর্তমান সময়ে আপনি যদি আপনার বাচ্চার সুস্থ স্বাস্থ্য ও তার ত্বকের যত্নে করণীয় কি এ বিষয়ে কোনো পরামর্শ গ্রহণ করতে চান তাহলে আপনাকে কোন ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। আপনি আপনার সোনামনির স্বাস্থ্য ও যত্ন বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য ইউটিউব অথবা গুগল থেকে পেয়ে যাবেন। এমনকি আপনি যদি আপনার সোনামনির গায়ের রং নিয়ে চিন্তিত থাকেন তাহলেও দুশ্চিন্তা আর নয়।

কারণ এখন আধুনিক যুগে এমন অনেক প্রোডাক্ট পাওয়া যায় যা আপনার ছোট্ট সোনামনির গায়ের শ্যামলা রং উজ্জ্বল করে তুলতে সহায়ক হবে। তাই কোন অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার নিয়ম সম্বন্ধে পরামর্শ নিতে পারেন। এমনকি কি খেলে গায়ের রং ফর্সা হয় এ বিষয়েও আপনি বিভিন্ন টিপস পেতে পারেন।

শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি

বাচ্চাদের দীর্ঘ সময় ধরে গরম পানিতে গোসল করাবেন না। কারণ দীর্ঘ সময় ধরে গরম পানিতে গোসল করানোর ফলে ত্বকের আদ্রতা নষ্ট হতে পারে। হালকা গরম পানিতে খুব দ্রুত গোসল করিয়ে বাচ্চাকে তাড়াতাড়ি শুকনা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিবেন। তারপর বাচ্চার গায়ে খুব ভালোভাবে তেল মালিশ করে দিবেন। শীতে শিশুর শরীরকে গরম রাখার জন্য গোসলের পর সরিষার তেল মালিশ করা উপকারী। এছাড়াও আরও অলিভ অয়েল তেল, জলপাই তেল, নারিকেল তেল, তিলের তেল ইত্যাদি তেল গুলো শিশুর শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এ বিষয়ে অনেক মায়েরায় বিভিন্ন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে থাকেন। আবার ইউটিউব অথবা গুগল থেকেও বিভিন্ন শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ নিয়ে থাকেন। সে সকল মাদেরকে তাদের বাচ্চার স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে এই ধরনের তেল গুলি ব্যবহার করার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা। শিশুর ত্বকের যত্নে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বডি লোশন ব্যবহার করতে পারেন আপনার সোনামনির ত্বকে। এতে আপনার সোনামণির ত্বক কোমল ও মসৃণ থাকবে।

তিন মাসের শিশুর যত্ন

একটি তিন মাসের শিশুর যত্নে বিশেষ পদক্ষেপ অবলম্বন করা আবশ্যক। তিন মাসের শিশুর যত্নে প্রতিবার খাবার মধ্যবর্তী সময়ের ব্যবধান আগের তুলনাই কিছুটা বেশি হতে পারে। প্রতি ৩-৪ ঘন্টা অন্তর অন্তর বাচ্চা মায়ের বুকের দুধ খেতে চাইতে পারে। বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় এক পাশের ব্রেস্ট পুরোপুরি খালি হওয়ার পর অন্য পাশে ব্রেস্ট থেকে খেতে দিন। স্বাভাবিকভাবে শিশু দীর্ঘক্ষন ঘুমিয়ে থাকলে ঘুম থেকে ডেকে খাওয়ানোর প্রয়োজন নেই।

তবে কোন বাচ্চার যদি স্বাস্থ্য বিষয়ক কোনো সমস্যা থাকে সেক্ষেত্রে বাচ্চাকে ঘুম থেকে ডেকে খাওয়ানোর পরামর্শ দেয় অনেক চিকিৎসক। শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এই সম্বন্ধে বিভিন্ন চিকিৎসক বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এই সময় শিশুদের খাওয়ার একটি রুটিন তৈরি করা যায়। বিশেষ করে শীতের শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করণীয় কি এই বিষয়ে একটি তালিকা তৈরি করা আবশ্যক। সকালে ঘুম থেকে ওঠা থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানো অব্দি প্রত্যেকটি সময়ের একটি বিশেষ রুটিন রাখা প্রয়োজন শীতের সময়।

শীতে ঘুম থেকে উঠে গরম পানিতে একটি কাপড় ভিজিয়ে বাচ্চা মুখ হাত পরিষ্কার করে দিতে হবে। তারপর বাচ্চার গায়ে তেল মালিশ করে দিতে হবে। তারপর বাচ্চাকে গরম কাপড় পরিয়ে ঘরের বাইরে নিয়ে একটু হাটাহাটি করতে হবে। মনে রাখবেন তিন মাসের শিশুর যত্নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো বাচ্চাকে সব সময় ঘরে না রেখে মাঝে মাঝে একটু বাইরে নিয়ে হাটাহাটি করতে হবে।

এই সময় বাচ্চার মস্তিষ্ক যত গড়ে উঠবে তত ওর কৌতূহল বাড়বে। এই সময় বাচ্চার কাছে খেলনা দিলে বাচ্চা একটা ছোট্ট খেলনা হাতে নিয়ে খেলতে চাইবে। যেটা সে হাত দিয়ে ধরতে পারবে। এ সময় বাচ্চারা রং আকার ও মাপ সম্বন্ধে বুঝতে শিখে। একটি তিন মাসের শিশু যেহেতু হাত পা নড়িয়ে খেলতে শিখে সেহেতু নিয়মিত তার গায়ে তেল মালিশ করা অতি আবশ্যক। বিশেষ করে শীতের সময় সরিষার তেল ব্যবহার করা উচিত।

১১ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়

শিশুর স্বাস্থ্য ও সর্দি কাশি নিয়ে একজন মায়ের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। একজন মায়ের সব সময় একটা চেষ্টাই থাকে তার বাচ্চা যেন সবসময় সুস্থ থাকে তার যেন কখনো সর্দি কাশি না হয়। বিশেষ করে শীতের সময়। শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এর সম্বন্ধে একজন মা শীত শুরু হওয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনুসন্ধান করে।
যেমন আপনার যদি একটি ১১ মাসের শিশু থাকে তাহলে ১১ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয় গুলোর মধ্যে প্রথমেই রয়েছে চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ খাওয়ানো। কিন্তু আপনি জানেন কি ১১ মাসের শিশুর কাশি হলে ঘরোয়া পদ্ধতিতেও কিছু ঔষধ তৈরি করা যায়। নিচে ১১ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয় সম্বন্ধে আলোচনা করা হলো:
  • আপনার শিশুর কাশি হলে শিশুকে তাল মিছরি খাওয়াতে পারেন। তাল মিছরি চুষলে বা তাল মিছরি একটু কুসুম গরম করে বাচ্চাকে খাওয়ালে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • শিশুর কাশি হলে শিশুকে এক বাটি গরম সবজি বা চিকেন সুপ খাওয়াতে পারেন। গরম গরম খাবারের গরম ভাব বাচ্চার গলায় বুকে লাগলে অনেকটা আরাম পাবে।
  • ১১ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয় গুলির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আদার রসের সাথে মধু মিশিয়ে বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন।
  • বাচ্চার কাশি হলে তুলসী পাতার রস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তুলসী পাতার রসের সাথে মধু মিশিয়েও বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন।
  • বাচ্চার শরীরকে সবসময় উষ্ণ রাখার চেষ্টা করবেন। বিশেষ করে শীতকালে।
  • শীতকালে শিশুর কাশি হলে শিশুকে সব সময় গরম পানি খেতে দিন। এমনকি গোসলের সময়ও গরম পানি ব্যবহার করুন।
  • বাচ্চাকে সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কাপড় পরাতে হবে। কারণ বাচ্চাকে অপরিষ্কার ও জীবাণুযুক্ত কাপড় পড়ালে সর্দি কাশির মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • বাচাকে নিয়মিত সরিষার তেল মালিশ করতে হবে। এছাড়াও অলিভ অয়েল তেল, নারিকেল তেল, জলপাই তেল, তিলের তেল এগুলো ব্যবহার করতে পারেন শিশুর শরীরে। এতে শিশুর ত্বক ভালো থাকবে।

শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার নিয়ম

আমরা সকলেই চাই শ্যামলা ত্বক ফর্সা করতে। বিশেষ করে শীতে আমাদের ত্বক বেশি রুক্ষ শুষ্ক হয়ে যায়। তাই শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এ বিষয়ে আমরা বেশি চিন্তিত থাকি। আর সেজন্য আমরা বিভিন্ন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে থাকে নিজের নিজের শিশুর শ্যামলা ত্বককে ফর্সা করার জন্য। তাছাড়াও আমরা বাজার থেকে কিনে বিভিন্ন প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকি নিজের শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার জন্য।

কিন্তু আপনি জানেন কি সঠিক নিয়মে ঘরোয়া পদ্ধতিতে শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার নিয়ম সম্বন্ধে। একমাত্র ঘরোয়া উপায়েই অতি কম সময়ের মধ্যে ত্বকের কোনরকম ক্ষতি ছাড়া শ্যামলা ত্বক ফর্সা করা সম্ভব। নিচে শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার নিয়ম সম্বন্ধে আলোচনা করা হলো:
  • লেবু, কমলা, মোসম্বি, জাম্বুরা, মাল্টা এগুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে দারুণভাবে কার্যকারী। এই ফলগুলোতে রয়েছে ভিটামিন-সি, অক্সিডেন্ট এবং প্রয়োজনীয় সমস্ত ভিটামিন যা আপনার স্কিনকে হাইড্রোটেড রাখে।
  • আপনার শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হচ্ছে ত্বকে লেবুর রস ব্যবহার করা। লেবুর রস আপনার ত্বককে হালকা ভাবে ব্লিচ করে। লেবুর রস ত্বকের জন্য খুবই শক্তিশালী। তাই এক অংশ লেবুর রসের সাথে এক চামচ পরিমাণ মধু মিশিয়ে আপনি ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।
  • আপনার শ্যামলা ত্বককে ফর্সা করার জন্য প্রতিদিন বেসন, দই এবং লেবুর রসের পেস্ট তৈরি করে দিতে পারেন। প্রতিদিন ২০ মিনিটের মত পেস্টটি আপনার ত্বকে ঘশুন তারপর হালকা গরম জল দিয়ে পেস্টটি ধুয়ে ফেলুন। আপনার কাছে দই না থাকলে দুধ ব্যবহার করতে পারেন। এই পেস্টটি আপনার মুখ ও অন্যান্য অংশতে ব্যবহার করতে পারেন।
  • আপনার শ্যামলা ত্বককে ফর্সা করতে আপনি বিভিন্ন স্কিন কেয়ার ডাক্তারের সাথেও পরামর্শ করে নিজের ত্বক ও স্কিনের চিকিৎসা করতে পারেন।
  • সরাসরি বাজার থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট কিনে এনে না ব্যবহার করে যদি আপনারা কোন পার্লার বা বিউটি শিয়ানের সাহায্যে তার পরামর্শে সেগুলো ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বকের কোনো ঝুঁকি থাকবে না।

কি খেলে গায়ের রং ফর্সা হয়

মেয়েরা গায়ের রং নিয়ে অনেক চিন্তিত থাকেন। বিশেষ করে কি খেলে গায়ের রং ফর্সা হয় এ দিকে বেশি অগ্রসর হন মেয়েরা। সেজন্য মেয়েরা বাজার থেকে কিনে আনা বিভিন্ন প্রোডাক্ট ও ঘরোয়া পদ্ধতিতে ও কিছু টিপস অবলম্বন করে থাকে নিজেকে সুন্দর ও কোমল করে তোলার জন্য। কিন্তু আপনি জানেন কি এই লিস্টে শুধু মেয়েরাই নয় ছেলেরাও রয়েছে। অনেক সময় ছেলেরাও চায় নিজের ত্বককে সুন্দর ও লাবণ্যময় করে তুলতে। তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব কি খেলে গায়ের রং ফর্সা হয়।
পালং শাক, টমেটো, ব্রকলি, মিষ্টি আলু এবং করলা আমাদের গায়ের রং ফর্সা করতে বিশেষভাবে সহায়তা করে। কারণ এ সমস্ত খাবারে লাইকোপিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। ডেয়রি প্রোডাক্ট এর মধ্যে রয়েছে দুধ, চিজ, টক দই ইত্যাদি। আর প্রোটিনের মধ্যে রয়েছে ডিম, মাছ, মাংস ইত্যাদি। এই সমস্ত খাদ্য আমাদের শরীরের জন্য খুবই জরুরী। তাই আপনারা বাইরের ফাস্টফুড না খেয়ে প্রতিদিন বাসায় রান্না করা খাবার খান।

শেষ কথা

আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করলাম শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে করনীয় কি এর সম্বন্ধে। আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন আপনার মূল্যবান মতামত অবশ্যই শেয়ার করবেন। এমনকি আর্টিকেলটি পড়ে আপনার কোন কোন বিষয়গুলো ভালো লেগেছে তা আপনার পরিচিত মানুষের কাছে শেয়ার করবেন। এমনই গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষনীয় আর্টিকেল পেতে সবসময় আমাদের ওয়েব সাইটেই চোখ রাখবেন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 26181

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url