শরীয়তের পরিভাষায় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সমূহ
শরীয়তের পরিভাষায় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সমূহ
প্রিয় পাঠকপাটিকা আসুন আমরাআসুন আমরা জেনে নিই নামাজের ওয়াক্ত সমূহ প্রতিদিন
আমাদের
কয় ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে কিভাবে নামাজ পড়তে হবে এবং সময়সূচী সমূহ আজকের
পোস্ট থেকে আমরা ভালোভাবে জেনে নেব|
নামাজের ওয়াক্ত সমূহ
তাহলে আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই আমাদেরকে কয়েকজন নামাজ পড়তে হবে | এরপর
আমরা নামজের ফরজ সুন্নত ওয়াজিব সব বিষয়ে খুব ভালোভাবে বিস্তারিত জেনে নেব জানতে
হলে এই পোস্টে আপনারা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন |
নামাজের ওয়াক্তের নাম
১|ফজর
২|যোহর
৩| আসর
৪|মাগরিব
৫| এশা
নামাজের মনোযোগ সৃষ্টির জন্য যা যা করণীয়
১. নামাজে সুরা কেরাত দুরুদ শরীফ দোয়া এ সকল বিষয়গুলা আরও নামাজে যা যা পড়তে
হয় খুব মনোযোগের সাথে ধ্যানের সাথে পড়া ।আসুন তাহলে যখন আমরা নামাজ পড়বো আপনি
এরকম মনে করা যে এটা আমার জীবনের শেষ নামাজ আমি হয়তো আর নামাজ পড়তে পারবো না
।আমার পেছনে আজরাইল আলাই সাল্লাম কানে জান্নাত বনে জাহান্নাম আর নামাজ অবস্থায়
আমি আছি আল্লাহ তাআলা আমাকে দেখতেছে এরকম মনে করে নামাজ পড়লে নামাজে মনোযোগ ও
একাগ্রতা আসে ।তাহলে আমরা এই পোস্ট থেকে জানতে পারলাম নামাজের মধ্যে কিভাবে
মনোযোগ নিয়ে আসতে হবে । আরো বিস্তারিত সকল বিষয়ে জানতে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে
থাকেন ।
নামাজের ওয়াক্ত বা সময়সূচী
প্রত্যহ আমাদেরকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে এ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজকে ফরজ করা
হয়েছে .
আরো পড়ুনঃ
দাওয়াত ও হফদুস্ফ্যুদসগ্যু ০১
সেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজগুলো হলো ফজর জোহর আসর মাগরিব এশা ।এশার নামাজের পর আর
একটা নামাজ আছে যেটা না পড়লেই না সেটা হল বেতের নামাজ এটাকে ওয়াজিব করা হচ্ছে।
ফজরের নামাজ রক্ত
সুবহে সাদিক থেকে সূর্য উদয় পর্যন্ত ফজরের নামাজের ওয়াক্ত | তবে এখানে একটা
জিনিস লক্ষণীয় যে সূর্য ওঠা অর্থাৎ আলো আসার আগেই নামাজ শুরু করতে হবে |আর সূর্য
উঠার আগেই নামাজ শুরু করা উত্তম
এজন্য যে সুন্নত পরিমান যাতে কেরাত পড়ে নামাজ আদায় করার পর কোন কারনে নামাজ
ভুলে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে যাতে আবার নামাজ দ্বিতীয়বার পড়ার সময় পাওয়া যায়
এজন্য নামাজটা একটু সূর্য ওঠার ৩০মিনিট পূর্বে নামাজ আদায় করা অতি উত্তম ।
ফজরের দুই রাকাত সুন্নতে মুয়াক্কাদা
এই দুই রাকাত সুন্নত নামাজ ফরজ নামাজের আগে বা ফরজ নামাজ চলাকালীনও করা যায় এ
সুন্নত নামাজের অনেক গুরুত্ব । এই জন্য । ফরজ নামাজ চলা চলাকালীন এই সুন্নত নামাজ
পড়া যায় পড়া শেষ করে ফরজ নামাজ এসে ধরা যায় জামাতের সাথে।এই নামাজ সূরা
কাফিরুন সূরা ইখলাস দিয়ে পড়া মুস্তাহাব । অন্য সূরা দিয়েও করা যায় কিন্তু কেউ
যদি মনে করে যে সূরা দিয়ে পড়তে হবে এটা মনে করে ঠিক না । আপনি মনে করতেছেন যে
আমি মসজিদে গেলে এখন সুন্নত পড়ে জামাত ধরতে পারে আপনি যদি এটা মনে করে থাকেন
তাহলে আপনি ফজরের ফরজ নামাজ শুরু হয়ে গেলেও সুন্নত পড়তে পারবেন তবে তবে আপনাকে
খেয়াল রাখতে হবে যে সুন্নত পড়ে যাতে আমি শেষ বৈঠক ধরতে পারি তাহলে সুন্নত পড়ে
নিবেন । আপনি এরকম ভাবে সুন্নত পড়তে চাইলে মসজিদের বাইরে সুন্নত পড়বে ।নামাজের
পরে ফরজ নামাজের পরে সুন্নত পড়তে চান তাহলে তাহলে এই শূন্যের টিকে সূর্যোদয়ের
পরে আদায় করা যাবে না ।আর যদি এরকম হয় যে আপনি সময় মতো নামাজ পড়তে পারেননি,
সময় পার হয়ে গেছে তাহলে ফরজ নামাজ সহ সুন্নত কাজা করে নিতে হবে এবং সূর্য ডলার
পর কাজে আদায় করা যাবে ।
এই দুই রাকাত সুন্নতের নিয়ত এইভাবে করতে হয়-
ফজরের দুই রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত করছি বলে শুরু করতে হবে
আসুন আমরা তাহলে এই পোস্ট থেকে জেনে নিই দুই রাকাত ফজরের ফরজ নামাজের নিয়মসমূহ ।
ফজরের নামাজের দুই রাকাতেই জাহেরী কেরাত হবে প্রথম কেরাত লম্বা হবে ।
শুক্রবারের দিন ফজরের ফরজ নামাজ প্রথম রাকাতে আলিফ লাম মিম সুরা পড়া
অর্থাৎ সূরা সিজদা করা এবং দ্বিতীয় রাকাতে দাহর সূরা পড়া মুস্তাহাব । তাই বলে
এই সূরাগুলো পড়তে হবে অন্য সূরা পড়া যাবে না এটা মনে করে ঠিক না অন্য সুরাও
করতে হবে ।
জোহরের নামাজের ওয়াক্ত
জোহরের নামাজ ফজরের আগে চার রাকাত সুন্নত নামাজ, তারপর চার রাকাত ফরজ নামাজ, ফরজ
নামাজের পর দুই রাকাত সুন্নত |
পশ্চিম আকাশে সূর্য হেলে যাওয়ার পর থেকে প্রতিটা বস্তুর ছায়া প্রধান ছায়া বাদে
বিপুল হওয়া পর্যন্ত |
কিন্তু শীতকালে রক্তের শুরুর অংশে এবং গরমের সময় দেরিতে পড়া উত্তম। প্রত্যেকটা
বস্তু ছায়া সমান হওয়া পূর্ব পর্যন্ত জোহরের সময় |
জোহরের চার রাকাত নামাজের বিধি-বিধান
যোহরের ফরজ নামাজের আগে যোহরের সুন্নত আগে পড়তে হয় যদি এরকম হয় যে সুন্নত
নামাজ পড়ার জন্য দাঁড়িয়েছে দাঁড়িয়েছে আর ওই সময় ইমাম জরুর ফরজ নামাজের জন্য
দাঁড়িয়েছে তাহলে সুন্নত নামাজ ছেড়ে দিয়ে ইমাম এর সাথে ফরজ নামাজ |এই দুই
রাকাত নফল নামাজী বন্যা হবে|
আর সুন্নত নামাজ ফরজ নামাজের পরে পড়ে নিতে হবে | আর যদি নামাজ প্রায় শেষ হয়ে
যায় যেমন তৃতীয় বা চতুর্থ রাকাত হয় তাহলে নামাজ শেষ করে ফরজ নামাজে ধরতে হবে |
আর যদি এসে দেখো তাহলে চার রাকাত সুন্নত নামাজ পড়তে হবে |
চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত এই চার রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করছি |
চার রাকাত যোহরের ফরজ নামাজের বিষয় মাসায়েল
জোহরের নামাজেও সুরা ফাতেহার সাথে দুই রাকাতের সূরা মিলাইতে হয় তবে পার্থক্য হইল
যে
ফজরের ফরজ নামাজের মত জাহেরী কেরাত বা উচ্চস্বরে কেনার জোহরের নামাজে পড়া হয়না
বরঞ্চ ছোট আওয়াজে একদম আস্তে শুধুই শুনতে পাবে |তবে সূরা খুব ছোট হবেনা আবার এত
বড় না যে ফজরের নামাজের মত হয়েছে খেয়াল রাখতে হবে | জোহরের নামাজ এর নিয়ত
যেভাবে করতে হয়
জোহরের নামাজের নিয়ত করছি আল্লাহু আকবার বলে হাত বাঁধতে হয় |
আসরের নামাজের ওয়াক্ত
আসলে চার রাকাত সুন্নত তারপর যে চার রাকাত নামাজ আছে। এটা ফরজ
কিন্তু চার রাকাত আসরের ফরজ নামাজের আগে যে সুন্নত নামাজ আছে এটা প্রতিদিন পড়া
যাবে না |
আবার একবারে ছেড়ে দেওয়া যাবে না মাঝে মাঝে এই চার রাকাত সুন্নত নামাজ পড়তে হবে
|
জোহরের নামাজের ওয়াক্ত শেষ হওয়ার পর থেকে সূর্য অস্ত যাওয়ার পর থেকে আসরের
সময় |
তবে আমাদেরকে একটা জিনিস জানতে হবে| এটা খুব জরুরি বিষয় যে সূর্য যখন হলুদ হয়ে
আসে তখন এর পূর্ব
পর্যন্ত নামাজ পড়া যাবে মুস্তাহাব ওয়াক্ত বলা হয়
আসরের চার রাকাত ফরজ নামাজের মাসায়েল
আসরের নামাজ অর্থাৎ সূরা তরেক থেকে সুরা বাইয়েনা এর মধ্যে থেকে সুরা কেরাত পাঠ
করা সুন্নত করা হয়েছে |
কিন্তু আমি যদি সফল অবস্থায় থাকি তাহলে ছোট ছোট সূরা ব্যবহার করতে হবে | একটু
বড় সূরা ব্যবহার করলেও চলবে | আসরের ফরজ নামাজের নিয়ত এভাবে করতে হয় |
কিবলামুখী হয়ে আসরের নামাজের নিয়ত করছি |
মাগরিবের নামাজের ওয়াক্ত,
মাগরিবের ফরজ নামাজ তিন রাকাত এরপর সুন্নত হলো দুই রাকাত |
সূর্য সূর্য অস্ত যাওয়া থেকে পশ্চিম আকাশের লাল বর্ণ শেষ হওয়া যাওয়া পর্যন্ত
রক্ত হল মাগরিবের রক্ত
প্রায় এক ঘন্টা বিশ মিনিট | তবে মাগরিবের নামাজ দেরি করে পড়া ঠিক না মাকরু হয়ে
যায় | আজান
দেয়ার পাঁচ মিনিট পর নামাজ পড়ে নেয়া উত্তম |
মাগরিবের ফরজ নামাজের বিশেষ মাসাইল
এশার নামাজের ফরজ যে চার রাকাত চার রাকাত নামাজ সেটা হল সুন্নতের গায়ে মক্কাদা
তারপর চার রাকাত ফরজ তারপর দুই রাকাত সুন্নত এবং দুই রাকাত সুন্নতে |
মাগরিবের নামাজে সময়ের ব্যাপার যে লাল গঠনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে তারপর থেকে
কিছুক্ষণ পর যে সাদা বর্ণটা আকাশে দেখা দেয় সে সময় থেকে ফজরের আগ পর্যন্ত এশার
নামাজের |
কিন্তু রাতের তিন ভাগের এক ভাগ পর্যন্ত স্বভাব ভক্ত এশার নামাজের জন্য রাত্রের
দ্বিতীয় প্রহরকে মোবা বলে |
ওর সাথে মুফাসসাল থেকে কেরাত পড়া সুন্নত | এশার ফরজের নামাজ কিভাবে নিয়ত করতে
হবে |
এশার ফরজ নামাজ কেবলামুখী হয়ে নিয়ত করছি।
বেতরের তিন রাকাত নামাজের নিয়ম
ভেতরের তিন রাকাত নামাজের নিয়ম হলো এশার নামাজের পর থেকে ফজরের ওয়াক্ত আগ
মুহূর্ত পর্যন্ত করা যায় |
ভেতরের তিন রাকাত নামাজে পরপর সূরা মিলাইতে হয় | প্রথমে সূরা ফাতেহা তার সাথে
একটা সুরা মেলাবেন
তারপর প্রথম রাকাত নামাজ প্রথম রাকাতের নামাজ শেষ করে দাঁড়িয়ে সুরা ফাতেহা পড়ে
আবার সূরা মিলাতে |
সুরা মিলানোর পর দ্বিতীয় রাকাতে বৈঠকে তা সহজ করে আবার উঠে |
রাকাতে সূরা ফাতেহা করে সূরা মিলিয়ে আল্লাহু আকবার বলে কান পর্যন্ত হাত উঠাইতে
তারপর একটা সূরা পড়ে
দোয়ায়ে কুনুত করতে হবে তারপর কি করে রুকু থেকে সোজা হয়ে সিজদা করে শেষ বৈঠক
করে নামাজ শেষ করতে | বেতের নামাজ তারাবির সাথে জামাতের সাথে পড়া যায় এটা আমরা
অনেকেই জানি আমরা পড়ে থাকি |
আজকের পোস্টটিতে আমরা জানতে পারলাম পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নিয়ম এবং বাসায় তার
যদি এই পোস্টটি ভালো লাগে তাহলে আমাদের সাথে থাকবেন আর আপনাদের এ ছাড়া অন্য কোন
তথ্য জানতে চাই আমাদেরকে নক দিবেন |
বেতের নামাজের নিয়ত, তিন রাকাত বেতের নামাজ আদায় করছি |
ইসরাতের নামাজের নিয়ম
ইশরাক হলো নফল ইবাদত এই নামাজ সম্পর্কে আসুন আমরা এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন |
ইসরাফের নামাজ হলো দুই দুই করে চার রাকাত এটা নফল ইবাদত এটা যে কোন সূরা দিয়ে
সূরা মিলিয়ে নামাজ পড়া যায় কিন্তু ছোট ব্যবহার করতে পারেন এমনকি ব্যবহার করতে
হয় ফজরের নামাজ শেষ করে 15 থেকে 25 মিনিট পর শুরু হয়
এবং সাড়ে আটটা নয়টার ভেতরে নামাজের সময় শেষ হয়ে যায় | কেউ যদি এই নামাজ পড়ে
তাহলে তার দুইটা লাভ হবে প্রথম দুই রাকাত নামাজে সোয়াব পাবে এবং পরের দুই রাকাত
নামাজে একটা হজের সোয়াব পাওয়া আরো লাভ আছে যেটা হলো আল্লাহ তা'আলা তার সারা
দিনে জিম্মাদার হয়ে গেল।
তাহলে আমরা জানতে পারলাম এই পোস্ট থেকে ইসরাক নামাজ কয় রাকাত কখন পড়তে হয় এবং
লাভ
ইশরাক নামাজের নিয়ত, এসরাকের নামাজ আদায় করছি আল্লাহু আকবার
এর নামাজের নিয়ম
এই নামাজ পড়া হয় নয়টার পর থেকে এই নামাজের নাম চাশতের নামাজ | চাশতের নামাজ
মোট ১২ রাকাত হয়। কেউ যদি পুরা ১২ রাকাতই পড়ে তাহলে এর লাভ হবে তাকে জান্নাতের
ভেতরে একটি মহল তৈরি করে দেওয়া হবে |
কেউ যদি এই নামাজ দুই রাকাত নামাজ আদায় করে তাহলে গাফেলিনদের ভিতরে তাকে ধরা হবে
| কেউ যদি দুইচার রাকাত নামাজ পাঠ করে তবে তাকে ইবাদত গুজারদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত
করা হবে।
কেউ যদি ছয় রাকাত নামাজকে পাঠ করা তাহলে তার জন্য নফল নফল ইবাদত যথেষ্ট হবে |
নামাজের নিয়ত, আমি আওয়াবিনের নামাজ আদায় করছি আল্লাহু আকবার |
আওয়াবীনের নামাজ নিয়ম
মাগরিবের তিন রাকাত ফরজ নামাজ পড় দুই রাকাত সুন্নত পড়ার পর দুই দুই করে চার
রাকাত বা ছয় রাকাত কোন কোন রেওয়াতে ২০ রাকাত নামাজ পাঠ করার কথা লেখা আছে |
কিন্তু যারা পড়ে তারা ৪ রাকাত বেশি পড়ে ছয় রাকাত খুব কম সংখ্যক লোক পরে | আসলে
নফল ইবাদত তো আল্লাহ তাআলার নৈকট্য হাসিল এবং ফরজ নামাজে মনোযোগ নিয়ে আসার জন্য|
এজন্য আগের পীর মাশায়েকদের ব্যাপারে জানা গেছে যে এরা বেশি বেশি নফল ইবাদত করত
কারণ আল্লাহর নৈকট্য পাওয়ার জন্য |
নামাজের ফজিলত ১২ বছরের ইবাদত করার নেকী লাভ হয়|
চাশতের নামাজের নিয়ত
ট্রাস্টের নামাজ হলো নফলএই নামাজ ১২ রাকাত করে পড়তে হয় চার রাকাতও পরাজয়
এই নামাজের সময় শুরু হয় নয়টা থেকে দশটা পর্যন্ত এই নামাজ পড়া যায় |
নামাজ পড়া যায় এই নামাজ পড়লে কি লাভ হবে শরীরেরসমস্ত হাড্ডির সদকা আদায় হবে |
এটা হল এই নামাজের লাভ |
অজুর ফরজ চারটি
আসুন তাহলে আমরা জেনে নিই যে আমল করতে হলে ফরজ নামাজগুলো নফল নামাজ গুলো সুন্নত
নামাজ এ সমস্ত নামাজগুলো আদায় করতে হলে আমাদেরকে সর্বপ্রথম পবিত্র হতে হবে
পবিত্রতার সাথে সাথে ওযু করতে হবে | যে বেহেস্তের চাবি হল নামাজের আর নামাজের
চাবি হলো ওযু যদি অজু না থাকে তাহলে নামাজ কিভাবে হবে |
অজুর ফরজ হলো চারটি যেমন ,
১| সমস্ত মুখমণ্ডল ধৌত করা
২| দুই হাতের কনুই পর্যন্ত ধৌত করা
৩|মাথা মাসেও করা তিন ভাগের এক ভাগ
৪| দুই পায়ের টাকনুসহ ধৌত করা
শেষ ভাবনা
আমরা আর্টিকেল থেকে জানতে পারলাম নামাজ কি কিভাবে পড়তে হবে আপনারা শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত আমাদের সাথে ছিলেন এজন্য ধন্যবাদ আশা করি আগামীতে আমরা যে সমস্ত
পোস্টগুলা লিখব পোস্ট করব সেগুলো তো আপনারা থাকবেন আর আপনাদের যদি এই বিষয়ে আরো
তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনারা আমাদের সঙ্গে আমাদের পেজে নক দিয়ে আমাদের সাথে
থাকবে তাহলে আরো নতুন নতুন আর্টিকেল আমাদের কাছ থেকে পেয়ে যাবেন |
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url