ইনভার্টার ও নন ইনভাটারএর মধ্যে পার্থক্য কি
ইনভার্টার ও নন ইনভাটার এসির মধ্যে পার্থক্য কি
ভূমিকা
ইনভাটার কি
নন ইনভার্টার কি
এসি দুই প্রকার
ইনভার্টার ইসির সুবিধা
নন ইনভার্টারের সুবিধা
ইনভার্টার এর মধ্যে পার্থক্য
ওয়ালটন এসির দাম
জেনারেলের এসির দাম
শেষ ভাবনা
ইনভার্টার ও নন ইনভার্টার এর মধ্যে পার্থক্য কি
এই উত্তপ্ত আবহাওয়া শরীরকে শীতল করতে আমরা যে একমাত্র মাধ্যম কে খুঁজি সেটা হল এসি | এসি ছাড়া যেন আমাদের চলে না যদি এরকম এরকম উত্তপ্ত আবহাওয়া একটু শীতলতা আরাম পেতে চায় তাহলে এসে ছাড়া কিছু ভাবাই যায় না। চলুন তাহলে আজকের এই পোস্টটিতে আমরা এসি সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন |
পোস্ট সূচিপত্র:
ভূমিকা:
প্রিয় পাঠকপাটিকা এই উত্তপ্ত আবহাওয়া আপনারা হয়তো বেশি খুজতেছে কিন্তু জানেন না যে কোন ঈশিতা ভালো ইনভার্টার না মন ইনভাটার এসি ভালো এটা নিয়ে আপনারা অনেক চিন্তিত আর হবেন না কেন কৃষি তো আর ছোটখাটো জিনিস | তাহলে আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে আমরা এসি ইনভার্টার নিব না নন ইনভাটার নিব |
আপনার পছন্দ ও নিজ সুবিধা জন্য বাসায় নিতে পারেন ইনভাটার অথবা নন ইনভাটার এসি |
ইনভার্টার এসি কি
আসুন তাহলে আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই ইনভার্টার কি | ইনভার্টার এসি টি জানতে আপনারা আমাদের সাথে আমাদের পোস্টের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবে | প্রথমে ইনভার্টার টাইপের এসি সম্পূর্ণ শক্তিতে চালু হয় |তারপর একটা ঘরের শান্তিদায়ক তাপমাত্রা মত রেখে এসিটি শক্তি খরচ কম করে দেয় | এরকম ভাবে অল্প শক্তিতে সঞ্চালন হওয়ার কারণে বিদ্যুৎ খরচ কম হয় |
নন ইনভার্টার এসি কি
আসুন তাহলে আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই নন ইনভার্টার এসি কি | নন ইনভার্টারের শিকি জানতে হলে আপনারা আমাদের পোস্টে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকে | নান ইনভাটার এসি একটা ঘরের আদ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে শুধু অন অফ এর মাধ্যমে | অর্থাৎ এএসি সম্পূর্ণ শক্তিতে চালু হওয়ার পর ঘরের আদ্রতা আরামদায়ক অবস্থা এলে কম্প্রেসার আপনা আপনি বন্ধ হয়ে যায় আবার যখন ঘরেআদ্রতা বেড়ে যায় তৎক্ষণাৎ পুনরায় চালু হয়ে যায়|
এসি কত প্রকার
আসুন আমরা জেনে নিই এসি কত প্রকার ও কি কি |? প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে এসি দুই প্রকার,
1.ইনভার্টার এসি
2. নন ইনভার্টার
ইনভার্টার ইসির সুবিধা
আসুন আমরা জেনে নেই ইনভার্টার এসির সুবিধা ইনভাটার এসির সুবিধা হল এইচটি পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ বিল ব্যবহারের স্বল্প খরচ হয় | শব্দও খুব কম হয় আবার শব্দ হয় না |কার্যকরী ঠান্ডা গরম দুইটাই |
ইনভাটার এসির অসুবিধা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই ইনভার্টার এসির অসুবিধা গুলি ,
এসির শক্তি বাঁচানোর জন্য খুব আসতে ঘর ঠান্ডা করে | রিপেয়ারিং বা মেরামত করতে বেশি খরচ হয় |
নন ইনভাটার এসির দামের তুলনায় ইনভার্টার এসির দাম অনেক বেশি হয় |
ইনভার্টার ও নন ইনভার্টার এর মধ্যে পার্থক্য
আসুন আমরা জেনে নিন এই পোস্ট থেকে ইনভার্টার ও নন ইনভাটার বেশির পার্থক্য | ইনভার্টার এসি ঘরের আদ্রতা নির্ভর করে পরিপূর্ণ বন্ধ হয় না মটর চলতে থাকে কিন্তু গতি কমিয়ে দেয় |
যার কারণে নন ইনভার্টারের চেয়ে বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলক কম হয় |
এবার জেনে নিন নন ইনভার্টার সম্পর্কে। নন ইনভার্টার এসি আদ্রতার উপর ভিত্তি করে বন্ধ হয় আবার চালু হয় এতে অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায় ইনভার্টার এসে তুলনায়।
কেন ইনভার্টার এসি কিনবেন
আসুন আমরা জেনে নেই এই পোস্ট থেকে কেন আমরা ইনভার্টার এ কিনব | আপনি বিদ্যুৎ বিল বাঁচিয়ে আশীর বাতাস উপভোগ করতে চান তাহলে অবশ্যই ইনভার্টার এসির সুবিধা কয়েকটি সুবিধা জেনে নেওয়া যাক |
ইনভার্টার এসে কি পরিবেশবান্ধব
হ্যাঁ আসুন আমরা জেনে নিই এই পোস্ট থেকে পরিবেশবান্ধব ইনভার্টার এসি সম্পর্কে | এই এসির প্রধান সুযোগ-সুবিধা হচ্ছে এসির কম্প্রেসার মোটর প্রয়োজন অনুসারে নিজের সঞ্চালনের গতি পাল্টাইতে পারে |
এই এসিতে এসিতে এমন এক রকমের সেন্সর লাগানো আছে যে ঘরে আদ্রতা উপর নির্ভরশীল হয়ে কম্প্রেসার সম্পূর্ণ বন্ধ হয় না। মটরটির চলাচলের গতি কম করে দেয় | আর নন ইনভার্টার এর ক্ষেত্রে কম্প্রেসার বারবার চালু হয় আরে সময় বিদ্যুৎ অনেক খরচ হয় |এইজন্য নন ইনভার্টার এসিতে বিদ্যুৎ বিল বাড়ে ,
যার কারনে বিল বেশি হয়
এসির তীব্র শব্দ
আমরা শব্দ দূষণ কেউই পছন্দ করি না। আসুন জেনে নিন ইনভার্টারের সাথে বেশি শব্দ হয় না ইনভাটার এসিতে শব্দ বেশি হয় | এসিতে শব্দ কম বা না হওয়াই ভালো নন ইনভেটার সাধারণ এসির বারংবার এবং চালু হয় না |
এই জন্য প্রয়োজনীয় গতি কমিয়ে দিয়ে অনেকক্ষণ সময় চলতে থাকে শব্দ থাকে কম |
কিন্তু নন ইনভাটার এসি কম্প্রেসার যতবার চালু হয় শব্দ করে চালু হয় যতবার বন্ধ হয়, সব বন্ধু করে বন্ধ হয়।
যখন চলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শব্দ তৈরি হয় |
এসি দ্রুত শীতল হাওয়া
ইনভার্টার বেশি ঘরকে খুব তাড়াতাড়ি ঠান্ডা করে | এর কারণ আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন।
এশিয়ান হওয়ার পর ইনভার্টার ইসি তুলনামূলক বেশি শক্তি ব্যয় করে তাড়াতাড়ি ঘরকে শীতল করে,
এরপর শক্তি কম করে ধীরগতিতে চলতে থাকে এবং সম্পূর্ণ বন্ধ হয়নি | এবং নন ইনভার্টার এসি
স্বাভাবিক গতিতে অন হয় সামান্য কিছু সময় ধরে ঘর ঠান্ডা করার পরে আবার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে |
তাপ বেড়ে গেলে পুনরায় আবার চালু হয় | তাই ঘর ঠান্ডা হওয়ার জন্য সময় লাগে |
ওয়ালটন এসির দাম কত
আসুন আমরা এ পোস্ট থেকে জেনে নিন পল্টনেসির দাম কত এবং কিছু বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে | জানতে হলে আপনারা আমাদের সাথে এই আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত থাকবেন ধন্যবাদ | এই গরমে হাত থেকে বাঁচতে বাঁচতে আমরা এসি ছাড়া অন্য প্রযুক্তির কথা ভাবতেই পারে না | এজন্য আজকে আমরা আপনাদের কাছে ওয়ালটন এসি সম্পর্কে কিছু তথ্য জানাবো
অলটন এসির দাম কত
এই আধুনিকতার যুগে সময়ের ব্যবধানে এসির নাম এমন কোন শ্রেণীর মানুষ নয় যে জানে | কিন্তু তারপরেও এসির নামে থেমে থাকলে চলবে না | আমরা আমাদের চারপাশে অন্যান্য দেশগুলোতে দেখলেই বুঝতে পারি যে তারা আজকে কত ডেভেলপ করছে কত উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে টেকনোলজির যুগে |এখনো আমরা সেই দেশের তুলনায় অনেক পিছিয়ে আছি | তারপরও সময়ের সাথে টক্কর দিতে না পারলেও বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জ্ঞান রাখতে পারে |
আমরা জানি যে ভালো ব্র্যান্ডের সামগ্রী কিনতে হলে মূল্যও সেরকমই দিতে হয়। কিন্তু আমরা যদি জানতে পারি যে কম দামের মধ্যে দামাতের সাধ্যের মধ্যে এসি পাওয়া যাচ্ছে তাহলে আমাদের অনেক উপকার হয় | কম দামে ভালো মানের এসি বলতে বোঝায় আমরা ওয়ালটন কে বুঝি |
আজকের যুগে বাজারে বিভিন্ন ধরনের এসি পাওয়া যায় আজকে আপনাদের সামনে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের কাছে তুলে ধরব Waltonএসি সম্পর্কে | ওয়ালটন এসি বাজারে বিভিন্ন ক্যাটাগরির হয় যেমন এক টন থেকে শুরু করে আড়াই টন পর্যন্ত হয়ে থাকে |
আসলে আমরা প্রত্যেকেই জানি যে ভালো পণ্য মূল্য ভালো হয় | তবে দেশীয় পণ্য হিসেবে ওয়ালটন সারা জগতে টান দখল করছে এবং ন্যূনতম কম বাজেটে পল্টনেসি নিয়ে আসতে পারছে ঘরে ক্রেতারা | এটা আমাদের জন্য উপকার তো বটে |ওয়ালটন এসিড দাম চাহিদা অনুযায়ী বর্তমান বাজারে এই বছর একটু বেড়েছে যেমন ৪০ হাজার ৯৪০ টাকা থেকে শুরু করে ৫৭১৫০ টাকা পর্যন্ত |
কোন কোন সময় অন্যের দাম কম বেশি হয় কোন সময় বেড়ে যায় কোন সময় কমে যায়।
এক টন এসির দাম কত
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে পল্টনের এক টন এসির দাম কত জেনে নিন জানতে হলে এই পোস্টের শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাক ধন্যবাদ। এসি বিভিন্ন ধরনের ও বিভিন্ন ক্যাটাগরির হয়ে থাকে যেমন এক টন দেড় টন দুই টন হয়ে থাকে |
আসুন জেনে নিন অলটন এক টন এসির দাম৪৪ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ মূল্য ৫৭ হাজার টাকা
পর্যন্ত হয়ে থাকে |WSH-DIAMOND-12
মডেলটির দাম ৪৬ হাজার টাকা কিন্তু বর্তমানে অফারপ্রাইজ হলো ৪০ হাজার ৯৪০ টাকা |
তাছাড়া প্রতিটা এসিতেই উল্লেখযোগ্য ছাড় থাকবে।
চলুন কয়েকটা এসি শোরুম প্রাইস দেখে আসি
পিসির মডেল এসির মূল্য
WSI-INVERNA ৫৪২০০ টাকা
EXTREME SAVER-12C SMART
WSI-AVIAN-12F ৫২২০০ টাকা
WSI-COATEC12F(UV) ৫০ হাজার৭২০টাকা
WSI-INVERNA-12F ৫১ হাজার ৬১০ টাকা
WSI-OCEANUS-12F ৪৯ হাজার ৮০০ টাকা
WSI-KRYSTALINE 12F ৫১ হাজার ৬০০ টাকা
WSI-OCEANUS (VOICE CONTROL)-12A ৪৭ হাজার টাকা
ওয়ালটন ভয়েস কন্ট্রোল মেশিন
আসুন জেনে নিই আর্টিকেল থেকে ভয়েস কন্ট্রোল এসিড সম্পর্কে |ভয়েস কন্ট্রোল এসিটি খুবই এনার্জেটি এবং অনেক শক্তিশালী |মুখে কথা বলার দ্বারা এই ঋষিকে কন্ট্রোল করা যায় আর এটার কারণেই দিন দিন এই এসির চাহিদা সকলের কাছে বেড়ে যাচ্ছে আজকে ভাবাই যায় না প্রযুক্তি কত এগিয়ে গেছে মুখের দ্বারা যন্ত্রাংশকে
করা যাচ্ছে এই এসিটার আর এমপি মূল্য হল ৫২৯০০ টাকা
তবে অফার প্রাইজে এই এসি টি পাওয়া যাচ্ছে ৪৭ হাজার টাকা মূল্য |
জেনারেল এসির দাম
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনারেল এসির তথ্য জেনে নিন জানতে হলে আমাদের সাথে উপস্থিতিতে শেষ পর্যন্ত থাকবে| তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যায়
আমাদের দেশে কম বাজেটে যে সমস্ত এশিয়া আছে তার মধ্যে জেনারেল এসি ও কম দামের তালিকাভুক্ত এসি গুলার ভিতরে একটা | আপনি মার্কেট যাচাই করে কিনতে পারেনকম দামের এসির মধ্যে এটার মান খুবই ভাল |
তিন বছর কম্প্রেসার ওয়ারেন্টি
এক বছর সার্ভিস ওয়ারেন্টি
এসির মূল্য ৯৫ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন মূল্য ৭০ হাজার টাকা
যে মূল্য যে মূল্য দেওয়া আছে মার্কেটে এর চাইতে বেশি হতে পারে | অনেক সময় মার্কেটে দাম উঠানামা করতে পারে এই জন্য যে মূল্য তালিকা টা দেওয়া আছে এর চাইতে কমও হতে পারে বেশি হতে পারে |
গ্রী এসির দাম
বাংলাদেশের বাজারে পিসির দাম দেখতে গেলে গ্রী এসিও কম দামের তালিকার ভিতরে পড়েগ্রিমান্ডেরএক টন এসির দাম তুলনামূলক কম |কারণ বাংলাদেশের বাজারে গ্রিব্যান্ড একটি ভালো ব্র্যান্ডের তালিকার মধ্যে আছে |
এক টন গ্রীএশির দাম
পাঁচ বছর কম্প্রেসার গ্যারেন্ট
এক বছর সার্ভিস ওয়ারেন্ট
এসির মূল্য ৪৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪০ হাজার টাকা
বাংলাদেশের মার্কেটে এই মূল্য তালিকার চেয়ে কম বেশি হতে পারে বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে |
কম দামে ভালো এসি
আসুন আমরা এ পোস্ট থেকে জেনে নিই কম দামে ভালো মানের এসি কোনটা |আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন কম দামের এসি সম্পর্কে |বাংলাদেশের বাজারে কম দামে এসির মধ্যে ভালো মানের একটা এসির তার নাম ছিগো| যার মূল্য ৩৬০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে তবে বাজারে যত ধরনের এসি আছে কম-বেশি সবগুলারি অংশ কনফিগারেশন প্রায় সবগুলো একই রকম থাকে | এসিগুলোর ব্র্যান্ড ও মডেল পার্থক্য থাকে তাই বাজারে দাম কম বেশি হয় | বাংলাদেশের বাজারে এ সমস্ত এসির দাম উঠা নামা করে এই জন্য পিসির দাম বাড়তেও পারে হতেও পারে |
ক্যারির এসির দাম
আসুন আমরা জেনে নেই ক্যারির এসির দাম সম্পর্কে। বাংলাদেশের বাজারে ক্যারিয়ারে এসে ভালো ব্যান্ডের | এবং মানুষ এই সেটা ব্যবহার করতে পছন্দ বোধ করে দমেও সাধ্যের মধ্যে পাওয়া যায় |ক্যারিয়ারের এসির দাম ৩৯ হাজার টাকা। এরকম কম দামের ভালো ব্র্যান্ডের এসির মধ্যে আরও ছয়টা ব্র্যান্ড আছে | যেটা সম্পর্কে আমার কাছে কোন তথ্য নাই তবে খুব শীঘ্রই তথ্যটা পেয়ে যাব পরবর্তী আর্টিকেলে এই কমদামের ছয়টি ভালো মানের এসি সম্পর্কে আমি আপনাদেরকে জানাবো আপনারা আমার সাথে থাকবেন ধন্যবাদ |
পার্স গ্যারান্টি তিন বছর কম্প্রেসার গ্যারান্টি
এক বছর সার্ভিস ওয়ারেন্টি
এসির মূল্য ৪৯ হাজার ৫০০ টাকা
সর্বনিম্ন মূল্য ৩৯ হাজার টাকা।
গ্লোব এসির দাম
আসুন আমরা এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিই গুলো বেশির দাম |গুলো বেশি দাম কম ও ভালো মানের হওয়ার কারণে মার্কেটে ভালো চলে |এই এই কোম্পানি এক টন এসির সর্বনিম্ন মূল্য ৩৪ হাজার টাকা এবং দেড় টন ৪৪ হাজার ৫০০ টাকা |মার্কেটে যেহেতু এই সমস্ত পণ্যের দাম উঠানামা করতে করে এই জন্য এই সেগুলোর দাম এর চাইতে বেশি হতে পারে |
পার্স গ্যারান্টি ,৫ বছর কম্প্রেসার গ্যারান্টি
সার্ভিস ওয়ারেন্টি এক বছর
এসির মূল্য ৪৪ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন মূল্য ৩৪ হাজার টাকা
হিতাচিএসির দাম
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন হিটাচি ব্যান্ডের এসির দাম | হিটাচি বাংলাদেশের বাজারে ভালো ব্র্যান্ডের এসি গুলার মধ্যে একটা |দেড় টন এসি দাম থেকে একটা নিশি কিছুটা কম দাম মধ্যম ১৮০- ২৪০ স্কয়ার স্ফিট ঘরের জন্য খুবখুবই ভালো|
পার্টস গ্যারান্টি এক বছর
সার্ভিস ওয়ারেন্টি এক বছর
পিসির মূল্য তালিকা৭৩ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন মূল্য ৬০ হাজার টাকা
শেষ ভাবন
এতক্ষণ আপনারা আমাদের পোস্টে সাথে থাকার জন্য আপনাদেরকে অশেষ ধন্যবাদ | আপনি যদি কম বাজেটের ভিতরে এসে কিনতে যান তা আমি বলব। অলটন ভালো হবে এইজন্য ভালো হবে যে আপনি যদি ব্যবহার করে থাকেন এবং নতুন নিশি কিনতে চান তাহলে ওয়ালটন কিনে পার্থক্য করে দেখতে পারো কোনটা ভালো | আর সব থেকে বড় কথা হল পল্টন হল দেশীয় কোন যদি আমরা দেশি পণ্য কিনব জিনিস যত বিক্রি হবে যারা কোম্পানি চালাচ্ছে তাদেরও মাথায় নতুন প্রযুক্তির কথা চিন্তা হবে আর আমরা এই প্রযুক্তি থেকে উপকৃত আমাদেরই হবে এজন্য ভেবে দেখবেন কোনটা ভালো | লিখার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url