সারা বাংলাদেশী এমন কোন জায়গার মানুষ নাই যে প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে আমরা জানিনা এমন কেউ নাই যে বলতে পারবেনা যে আমি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়ি নাই সবচাইতে বেশি দুর্ভোগ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে করা মানুষরা যারা নদীর কূলে বসবাস করে তাদের এই অবস্থা হয়ে থাকে বসবাস করে তারা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে যুদ্ধ করে জীবন যাপন করেই যাচ্ছে এটা নতুন কথা না আমাদের এই দেশের জন্য | আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের কাছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরব যেটা আপনাদের উপকারে আসবে এবং যে সমস্ত বিষয়গুলো আপনাদের ভালো লাগবে তারা আপনাদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছে শেয়ার করে তাদেরকেও সহযোগিতা করবেন তাদেরকে দুর্যোগ মোকাবেলা জন্য সতর্ক করবেন আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে

পোস্ট সূচিপত্র: 

ভূমিকা

 প্রিয় পাঠক আসুন আমরা জেনে নিন প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে কিছু কথা আমরা যতই চেষ্টা করি না কেন প্রকৃতির সাথে মোকাবেলা করে আমরা পারবো না যুগ যুগ ধরে আমরা প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে আসছি কিন্তু আমরা কেউ সেভাবে পেরে উঠিনি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যখন আসে তখন সবকিছু লন্ডভন্ড করে দেয় যদি সাজানো গোছানো পরিবেশটাকে অশান্ত করে দেয় মানুষের জীবনযাত্রা দুর্বিসহ হয়ে পড়ে আজকে আমরা এই পোস্ট থেকে আপনাদেরকে জানাবো প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে কিছু কথা জানতে হলে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকবেন আশা করছি চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ কি

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে কিছু কথা আমাদের বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ এ দেশে ছোট বড় প্রচুর নদী রয়েছে তবে আমাদের দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ গুলো হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ভৌগোলিক ও জলবায়ুর কারণে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো  হয় |এভাবে বললে চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হচ্ছে প্রাকৃতিক কারণে হঠাৎ করে মানব জীবনে যে ক্ষতিগুলো হয় জীবনযাত্রা কর্মকাণ্ডে এটাকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে আর এটা হয়ে থাকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক ও জলবায়ুর প্রভাবে | যেমন ধরেন ঘূর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা,খরা, কালবৈশাখী ঝড়, প্রতি বৃষ্টি , অনাবৃষ্টি ইত্যাদি আমাদের বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য | 

 ঘূর্ণি ঝড় কাকে বলে

 আসুন আমরা এই পোস্টটিকে জেনে নেই ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে ঘূর্ণিঝড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ এটি সমুদ্র অঞ্চল থেকে বজ্রপাত বৃষ্টি ঝড় প্রবল আকারে একত্রিত হয়ে মেরু অঞ্চলে উৎপত্তি হয়ে |এই ঘূর্ণিঝড় নিমিষে সে সবকিছু শেষ করে দেয় বাড়িঘর ও মানুষের জীবনযাত্রা সবকিছুই পুরোপুরি ভাবে বিনষ্ট করে। এটা শুরু হয় সমুদ্রপৃষ্ঠের তলদেশটি

ঘুরতে ঘুরতে সমস্ত কিছু নষ্ট করে দেয়  তবে এই ঘূর্ণিঝড় এত শক্তিশালী যে কয়েক সেকেন্ডের ভিতরে সবকিছু ধ্বংস করে ফেলে | 

ঘূর্ণিঝড়ের বৈশিষ্ট্য

 আসুন আমরা  পোস্ট থেকে জেনে নেই ঘূর্ণিঝড়ের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কথা নিচে সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো,

১| ঘূর্ণিঝড়ের সময় বায়ু প্রবাহ প্রবল গতি হয়ে থাকে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম তবে ঘন্টায় ৭০ কিলোমিটারেরও বেশি হয় এছাড়া বৃষ্টি প্রচুর হয় নিম্নচাপ থাকে |

২|ঘূর্ণিঝড় প্রবল আকারে দক্ষিণ গোলার্ধ বাইরে থেকে কেন্দ্রের দিকে প্রচুর গতিতে প্রবাহিত হয় | এর ফলে প্রচুর শক্তিতে বাতাস পরিবর্তন করে উঠে পড়ো উপরের দিকে | 

৩|দ্রুত ঠান্ডা আমি বাতাস বাষ্পপূর্ণ থাকে এর ফলে প্রচুর বৃষ্টিপাত। 

৪|প্রতিদিন  মধ্য অক্ষাংশে ৫৫ থেকে ৬৫ টি নিম্নচাপ হয়ে থাকে অন্যদিকে সারা বছর পুরো পৃথিবীতে ৮০ থেকে  ৯০ টা ঘূর্ণিঝড় আক্রমণ হয়ে থাকে |

৫|এ সকল ঘূর্ণিঝড় গুলোর  ব্যাস হয় ২৫০ থেকে ৭০০কিলোমিটার হয় এবং এর গভীরতা ১৪ থেকে ১৬ কিলোমিটার|

ভূমিকম্প কাকে বলে

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন ভূমিকম্প কাকে বলে  ভূমিকম্প মানেই কম্পন সৃষ্টি | মাটির গভীরে বা তলদেশে শিলা অন্য এক শিলার সংঘর্ষে চাপে ভূমিকম্প সৃষ্টি হয় এবং সবকিছু কাঁপতে থাকে সহজ ভাষায় বলবে ভূমিকম্পের কারণে সবকিছু করতে থাকে এটাকেই ভূমিকম্প বলে |

বন্যা কাকে বলে

 আসুন আমরা বন্যা সম্পর্কে একটু কথা জেনে নেই বন্যা সম্পর্কে এমন কেউ নাই বন্যা হলে ভয়াবহ খারাপ পরিস্থিতি হয় এবং আমাদের জীবনযাত্রা অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয় মালামাল ক্ষয় ক্ষতি হয় জীবনযাত্রার এটা আমরা সবাই জানি বন্যা বলতে আমরা বুঝি অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের কারণে হয়ে থাকে নদী বা সমুদ্রের জলরাশিতে চোখ চাপে প্রবাহিত হয়ে যেসব অঞ্চলে ঢুকে এটা কেউ বন্যা বলে অথবা বাঁধ ভেঙে কোন অঞ্চলে পানি ঢুকে গিয়ে জীবনযাত্রা দুর্বিসহ হয়ে যাওয়া কেউ ধন্য | আমরা প্রতি বছরই বন্যার কবলে পড়ি আমাদের দেশে বন্যা হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে নিম্নচাপের কারণে প্রচুর বন্যা হয় এবং আর একটা কারণ হলো যাওয়ার কারণে আমাদের বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পানি ঢুকে যায় যার ফলে আমাদের দেশে বন্যা হয় | 

বন্যা কত প্রকার ও কি কি

 আসুন আজকের এই পোস্ট থেকে জেনে নিই বন্যা কত প্রকার ও কি কি? আমরা প্রত্যেক বছরই বন্যার ভয়াবহতার কবলে নিষ্পেষিত জর্জরিত আমাদের জীবনযাত্রা বন্যায় হয়ে ওঠে দুর্বিসহ। খাদ্য বস্ত্র বাসস্থান কোন কিছুই আমাদের স্বাভাবিক থাকেনা অস্বাভাবিক আমার প্রত্যেক বছরের এরকম বন্যার সঙ্গে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকে আজকে আমরা আপনাদেরকে জানাবো  পোস্ট এর মাধ্যমে বন্যা কত প্রকার ও কি কি |বন্যা সাধারণত তিন প্রকার

উপকূলীয় বন্যা

 আকর্ষিক বন্যা

 নদী বন্যা 

প্রাকৃতিক  বন্যা

 আসুন আমরা এই পোস্টটিকে প্রাকৃতিক বন্যা সম্পর্কে কিছু তথ্য জানেন প্রাকৃতিক বন্যা বলতে স্বাভাবিকভাবে আমরা বুঝি যে প্রাকৃতিকভাবে অতিরিক্ত নিম্নচাপ বা বৃষ্টির কারণে যখন নদীর পানি স্বাভাবিকভাবে তীর থেকে উপর দিকে উপচে ওঠে এটাকে প্রাকৃতিক বন্যা বলা হয় | 

আকর্ষিক বন্যা

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই আকর্ষিক বন্যা বলতে কি বুঝি ভূপৃষ্ঠের উপরে নিম্নচাপ অথবা প্রবল ঝড়-বৃষ্টি হয়েছে খুবই ক্ষতি হয়। এটা আকর্ষিক বন্যা। এটাও বলা যায় যে বড় বলে তুষারপাতের মাধ্যমে যে বৃষ্টিপাত হয় এটাকে অকর্ষিক বন্যা বলা হয়। আকস্মিক বর্ণিত প্রচুর ক্ষতি হয় মানুষের জীবনযাত্রা প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয় মানুষ ভূমিহীন হয়ে যায় ঘরবাড়ি গৃহপালিত পশু নষ্ট হয়ে যায় হারিয়ে যায় এমনকি মানুষ মারাও যায় | সবকিছু তলিয়ে নিয়ে যায় নদী গড় |

নদী বন্যা

  আসুন আমরা নদী সম্পর্কে কিছু জেনে নেই নদীবর্ণ বলতে বোঝায় তুষার বলে বা বৃষ্টিপাতের দ্বারা ধীরগতিতে

 বাড়ে এর নাম নদী বন্যা |

জলোচ্ছ্বাস কাকে বলে 

আসুন আমরা জেনে নিই জলোচ্ছ্বাস সম্পর্কে কিছু কথা সমুদ্র বা সাগরের পানি উপচে ওঠে উপকীয় অঞ্চলে যে ক্ষয়ক্ষতি বাঁঘাতের সৃষ্টি করে তাকে জলোচ্ছ্বাস বলে অথবা সুনামির কারণেও জলোচ্ছ্বাস হয় |

কালবৈশাখী ঝড়

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই কালবৈশাখী ঝড় সম্পর্কে কিছু কথা এটা একটা প্রাকৃতিক দুর্যোগ এটা প্রচুর পরিমাণে আঘাত নিয়ে আসে মানুষের প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি করে আসুন আমরা জেনে নিই কালবৈশাখী ঝড় কাকে বলে |? কালবৈশাখী ঝড় এক ধরনের বড় বজ্রঝড় এটা ভূপৃষ্ঠের উপর অঞ্চলে আস্তে করে সোজা হয়ে বাতাস উঠে এবং অল্প সময়ের ভিতর অতিমাত্রায় অস্থির হয়ে যায় এবং ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হয়ে যায়   এটাই কালবৈশাখী | সাধারণত বৈশাখ মাসে কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডব শুরু হয় |

প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি

 আসন আমরা জেনে নিই এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে | আমরা সবাই জানি প্রাকৃতিক দুর্যোগের ভয়াবহতা সম্পর্কে প্রকৃতি যখন রাগান্বিত হয়ে তার রূপ দেখায় তখন সে লাগামহীন হয়ে পড়ে আর কিছু দেখে না | প্রতিবছর আমাদের দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ গুলো ঘটে থাকে এবং এই সমস্ত দুর্যোগে আমাদের জানমাল জীবনযাত্রার ঘরবাড়ি সবকিছুই বিনষ্ট হয়ে যায়। এবং বিভিন্ন রকম  ক্ষয়ক্ষতিতে পরি | বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলাগুলোতে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিবছর হয়ে থাকে এই বছরও হঠাৎ করে পানি বেড়ে যাওয়াতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে বন্যার পানিতে মানুষ প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে মানুষ মারা যাচ্ছে গৃহপালিত পশু মারা যাচ্ছে মানুষ গৃহীন  হয়ে পড়ছে | আমাদের বাংলাদেশে কিছু উল্লেখযোগ্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে বিগত সময়গুলোতে প্রচুর প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়েছে  |

 প্রাকৃতিক দুর্যোগে করণীয়

 আসুন আমরা জেনে নিই প্রাকৃতিক দুর্যোগে করণীয় কিছু দিকগুলি আসলে মানুষের পরে  যে ক্ষতিগুলো আছে সেটা আল্লাহতালার হুকুমে আসে যেমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এটাও আল্লাহতালার হুকুমে আসে বন্যা জলোচ্ছ্বাস ঘূর্ণিঝড় এ সমস্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টিকর্তার হুকুমেই চলে এখানে মানুষের কোন হাত নাই মানুষ কিছু করতেও পারে না তারপরেও আমরা এ সমস্ত জিনিসগুলো মোকাবেলা করার জন্য অনেক সময় অনেক অর্থ ব্যয় করে নদীতে বাঁধ নির্মাণ করে মানুষের নিরাপদে থাকার জন্য বিভিন্ন নিরাপদ স্থানে বিল্ডিং করি বিভিন্ন ভাবে মানুষকে সেভ করার জন্য সুরক্ষিত রাখার জন্য আমরা বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করি ঠিক আছে এটা করতে হবে কিন্তু তার সাথে সাথে আমাদেরকে মহান আল্লাহ তায়ালাকে ভুলে চলবে না আজকে আমাদের উপরে যে সমস্ত বিপদ আর মুসিবত গুলো আসে এগুলো আমরাই নিয়ে আসে সে যদি আমরা আল্লাহর হুকুম নবীর তরিকায় চলতাম তাহলে আমাদের উপরে এই মুসিবত গুলো আসতো | যেহেতু আমাদের উপরে মুসিবত গুলো চলে এসেছে এখন কি করতে হবে বলেন এখন করনীয় হল যে আমাদের নবী যে আমলগুলো দাঁড়া আল্লাহকে রাজি খুশি করার জন্য বলেছেন এ আমল গুলো করতে হবে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করে করতে হবে তাহলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে আমরা পরিত্রান পাব তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার সুন্নতি আমল

 দুর্যোগে আমরা কি প্রার্থনা করব

 আসুন আমরা জেনে নিন প্রাকৃতিক দুর্যোগে আল্লাহতালার কাছে কিভাবে পানা চাইব কি দোয়া করলে আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে মাফ করবেন আমাদের প্রতি সন্তুষ্ট হবেন | এই পরিস্থিতিতে আল্লাহ তায়ালার কাছে বেশি বেশি দোয়া প্রার্থনা করা তওবা করা জিকির আজগারে মুশকুল  থাকা সবুর করা ধৈর্য ধারণ করা এবং নিজের গুনাহের দিকে তাকিয়ে চোখের পানি ফেলে নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া কান্নাকাটি করা |আজকে আমরা ভুলেই গেছি যে কোন বিপদ আপদ করলে আল্লাহ তাআলার শরণাপন্ন হতো সেটা বাদ দিয়ে আমরা আজকে মাখলুক অর্থাৎ বিভিন্ন মানুষের কাছে যায়। ঠিক আছে তাদের কাছেও যাইতে হবে কিন্তু আল্লাহতালাকে ভুলে গেলে চলবে না কারণ আল্লাহতালা সমস্ত সৃষ্টি জগতের মালিক তিনি চাইলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হবে না চাইলে হবে না | কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জমানায় যে কোন মুসিবতের সময় সবাই আল্লাহর শরণাপন্ন হতো এবং বিভিন্ন দোয়া জিকির এবং তওবায়  মশগুল হয়ে গেছে নামাজে মশগুল হয়ে যেত | 

বাংলাদেশের বন্যা পরিস্থিতি 

 বেশ কিছুদিন ধরে আমাদের বাংলাদেশে প্রচুর বন্যা হচ্ছে দেশের বেশ কিছু অঞ্চল পানিতে ভেসে গেছে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে অনেকে মারা গেছে এবং বিভিন্ন পন্থায় এ সমস্ত বন্যা  ক্ষতিগ্রস্ত লোকদেরকে বিভিন্ন রকম ভাবে সাহায্য করা হয়েছে |তবে যারা আজকে আমরা এ সমস্ত সমস্যার ভেতরে ক্ষতির ভিতরে নাই তারা এ সমস্ত ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের জন্য তারা তো আমাদের দেশেরই মানুষ বিভিন্ন রকম সাহায্য ওর পাশাপাশি তাদের জন্য আল্লাহ তাআলার দরবারে দুয়া কান্না কাটি করা | 

( আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খইরহা ওয়া আউযুবিকা মিন সাররিহা )

 অর্থ: হে আল্লাহ আপনার অনিষ্ট থেকে ক্ষমা চাচ্ছি এবং আপনার কাছে আশ্রয় চাচ্ছি |

আর একটা দোয়া  হে আল্লাহ আপনার শাস্তির প্রত্যাহার করুন আমাদেরকে ক্ষমা করুন | 

শেষ ভাবনা 

প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে আজকে আপনাদের সঙ্গে পরিপূর্ণ আলোচনা করা হলো যে  প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমাদের জন্য কত ভয়াবহ স্বাভাবিক জীবনযাত্রার উপরে কত ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে আসে দেশের সম্পদ নষ্ট হয় অর্থ নষ্ট হয় কত জন চলে যায় মানুষ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে বাড়িঘর পানিতে ভেসে যায় অর্থ সম্পত্তির ক্ষতি হয় | আজকের এই পোস্টটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়ে যারা এটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন এবং উপকৃত হয়েছেন তারা অন্যদেরকে উপকার পৌঁছানোর জন্য লাইক কমেন্ট শেয়ার  করবেন আর বর্তমান বাংলাদেশের পরিস্থিতি অনুযায়ী এ সমস্ত অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াবে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার চেষ্টা করবেন |