বিশ্বকে সারা জাগানো কয়েকজন কবি সাহিত্যিকের নাম ও জীবনে
মানুষের মনের খোড়াকের জন্য এই বিশ্বে অসংখ্য কবি সাহিত্যিকের জন্ম হয়েছে |
ইসলামী সমাজেও সাহিত্য ও কাব্য রচনা ছিল |পবিত্র কুরআন ও আরবি ভাষা কবি ও ও সাহিত্য উৎকৃষ্ট উদাহরণ আমাদের মুসলমানদের নবী মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআন ও আরবি ভাষা বিষয়ে পরিচ্ছন্ন ও বিশুদ্ধ ভাষাভাষীর অধিকারী ছিলেন |
কিনার সময় থেকেই সমাজে কাব্য ও সাহিত্য চর্চা শুরু হয় ইসলামের সময়কাল থেকে মূলত মুসলিম কবিছিলেন মোহাম্মদ মোহাম্মদ রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সাহাবীগণ | যুগে যুগে এই মুসলমানগণি মানুষের মনেকাব্য সাহিত্য চর্চার
এক দাগ টেনেছে |
এই কাব্য ও সাহিত্যের দ্বারা কবিরা মানুষদেরকে স্রষ্টার সৃষ্টি সৃষ্টির নিদর্শন এর দিকে আহবান জানিয়েছে স্রষ্টার প্রতি ভরসা স্রষ্টাকে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করার দিকে আহবান করা ন্যায়-নীতি শিষ্টাচার মানব প্রেম এই সমস্ত বিষয়ের দিকে সাহিত্যিকগণ মানুষকে আহ্বান করছে | আর এই নীতিতেকবি সাহিত্যিকদের কে প্রেরণা যুগিয়েছে আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কারণ ছিল তোর মূল কারণ এই ছিল যে ঐ সমস্ত সাহিত্যিকগণ হুযুর সাল্লাল্লাহু সালামের সাহাবী ছিল | নবীর সাহাবী হওয়ার কারণে তারা যে কাব্য রচনা গুলো করেছে এই রচনার ভিতরে ইসলামী সভ্যতা সমাজ গড়ে তোলার নিয়ম নীতি বিদ্যমান ছিল।
পোস্ট সূচিপত্র: এ সমস্ত সাহিত্য কবিদের পরিচয় তুলে ধরা হলো
আমরা জেনে নিই এ সমস্ত কবি ও সাহিত্যিকদের সম্পর্কে কিছু কথা ও তাদের জীবনে | তাদের জীবনী সম্পর্কে জানতে হলে এই পোস্টের শেষ পর্যন্ত আপনারা আমাদের সাথে থাকবেন আশা করছি |
ভূমিকা
এ সমস্ত কবি সাহিত্যিক সম্পর্কে অনেকেই জানেন যদি তাদের সম্পর্কে জানতে চান আপনারাই এই আর্টিকেলটিতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকবেন ধন্যবাদ |
এই সাহিত্যিক গুলা হুজুর সাঃ এর জমানায়হুজুর সাঃ এর অনুপ্রেরণায় এই সমস্ত সাহাবী বিভিন্নভাবে আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের কথা তাদের সাহিত্যের মাধ্যমে মানুষের কাছে তুলে ধরে | আল্লাহর পরিচয় আল্লাহতালা যে আমাদের সৃষ্টিকর্তা পালনকর্তা মানুষ মানব সমাজকে দুনিয়ার বুকে চলাফেরার জন্য আল্লাহতালা একটা জীবন ব্যবস্থা দিয়েছে এ সম্পর্কে হুজুর সাহাবীগণ মানুষের কাছে বিভিন্ন নিয়মে বিভিন্ন পর্যায়ে সাহিত্যের মাধ্যমে মানুষের কাছে তুলে ধরেছে |তাদেরই মধ্যে একজন হইল,
হাসসান বিন সাবিত ( রা)
হাসান বিন সাবিত রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হুজুর সাল্লাল্লাহু সালামের অনুগত একজন সাহাবী ছিলেন। তিনি সবসময় হুজুর সাঃ এর মজলিসে থাকতেন |
আসুন আমরা জেনে নেই সান বিন সাবিত এর জীবনীর কিছু জানা-অজানা তথ্য আশা করছি আপনারা শেষপর্যন্ত এই আর্টিকেলটিতে আমাদের সাথে থাকবেন ধন্যবাদ | হাসান বিন সাবেত রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু 563 খ্রিস্টাব্দের খাজরাজ গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছেন | মদিনায় ইসলাম প্রচার শুরু করেন আমাদের নবী মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাঃ তিনি শুরুর অবস্থাতেই রাসুলুল্লাহ সাঃ এর দাওয়াত পেয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন | হাসান বিন সাবিত রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু এর মধ্যে কবি সাহিত্যিক যে প্রতিভা ছিল | হাসান বিন সাবিত রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হুজুর সঃ এর মজলিসের কবি ছিলেন হুজুর সাঃ প্রায়ই তার কবিতার কাব্যের প্রশংসা করতে এবং উৎসাহ প্রদান করতেন | তিনার উপাধি ছিল রসুলের কবি তার বাপ দাদার পূর্বপুরুষ থেকে কবিতা চর্চায় বিখ্যাত ছিল এবং |যখন হাসান নিজের জবান দিয়ে কবিতা আবৃত্তি করতেন তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাম বলতেন হাসানের মুখ দিয়ে যতদিন আল্লাহ এবং আল্লাহ তায়ালার রসুলের শানে কবিতা কবিতা আবৃত্তি করবে ততদিন জিব্রাইল আলাই সাল্লাম তার সাথে থাকবে |
হাসান বিন সাবেত রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু এর কবিতাগুলো সাধারণত কোরআনের বাক্য কোরআনের ভাষায় উনি লিখতে বিভিন্ন হাদিসের কিতাবে এটি প্রমাণ রয়েছে | হাসান বিন সাবিত রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু যাতে কবিতাগুলো সকলেই শুনতে পায় এজন্য হুজুর সাল্লাল্লাহু সালাম তার জন্য একটি মিনার তৈরি করেন মসজিদে
নববীতে দাঁড়িয়ে কাফেরদের বিরুদ্ধে অপমানজনক বাক্য বলতেন | নবীজিকে কেউ অপমান অপদস্ত করলে সে অপমান প্রতিবাদ করতেন তিনি তার কাব্য দিন | তিনি নবীজির ওফাতের পর তিনি বেদনাদায়ক একটি কবিতা লিখেছিলেন | তিনি ১২০ বছর বয়সে 54 হিজরীতে হযরত মুয়াবিয়া রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর খেলাফতের সময়ে ইন্তেকাল করেন এই মহান কবি |
খানসা
আসুন আমরা আর্টিকেল থেকে জেনে নিই খানসার রাযিয়াল্লাহু তা'আলা আনহার জান-অজানা বিষয় সম্পর্কে | তিনি সকলের কাছে কানসা নামিয়ে পরিচিত এবং মহিলা কবিদের মধ্যে তিনি অনেক সম্পদশালী ছিলেন প্রভাবশালী
ছিলেন | তিনি মানুষ ও জিন জাতির কবি হিসেবে খ্যাত ছিলেন | তিনি সুলাইম গোত্রের ছিলেন তিনি সিনি ৫৭৫ খ্রিস্টাব্দের দিকে সৌদির মধ্য অঞ্চল এক সংক্রান্ত বংশে জন্ম নিয়েছিলেন | দ্বীন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার আগে তার গোত্রের কেউ যদি যুদ্ধে মারা যেত খানসা তাদের শখের কবিতা বানাইছেন | দুইজন ব্যক্তির জন্য খানসা রাঃ শোকগাথা বেদনাদায়ক কবিতা লেখায় খ্যাত সুখ্যাতি লাভ করেছিল |
আরবি ভাষায় তার বিভিন্ন ধরনের কবিতা রয়েছে তৎকালীন সময়ে যেমন, ঝড় বৃষ্টি উট তরবারি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য
খানসার রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা সেলামের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন ৬২৯ সালে | তার কবিতা ও সাহিত্য ইসলামিক সেবায় প্রয়োগ করে | ইসলামের বিষয়ে খারাপ কিছু কেউ লিখলে সে অনুরোধ কবিতা দিয়েই তাদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতেন। কিরে অনেক সাহসী ছিলেন তিনি কাফেরদের বিরুদ্ধেও তরবারি উঠায় দেন এবং যুদ্ধ করতেন বেশ কিছু প্রমাণাদিও আছে |
আলি বিন তালিব রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু
আসুন আমরা জেনে নিই আলী বিন আবু তালিব রাদিয়াল্লাহু তা'আলা অজানা কথা জানতে হলে আপনাদের সঙ্গে আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত থাকবেন আশা করছি | আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হুজুর সাল্লাল্লাহু পরপরই উনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে সাহাবীদের মধ্যে যে কয়জন বিখ্যাত কবি ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু তিনি সাহসী ছিলেন অতুলনীয় জ্ঞান ছিলেন |
আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে আরবি ব্যাকরণ জনক বলা | হয় তিনি নাহু সরফের জনক ছিলেন ওই সময়ের আরবি কিতাব গুলিতে তার লেখা কবিতা গুলো পাওয়া যায় | তিনি অনেক বিখ্যাত সব কবিতা লিখেছেন এটা আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের শানে | এ সমস্ত কবিতাগুলো মানব সভ্যতার পরিবর্তন এবং মানুষের প্রতি আল্লাহর রাসূলের মহব্বত আনার জন্য এই গ্রন্থগুলো এই কাব্যগুলো মানুষের মনে আল্লাহ তায়ালার প্রতি ঈমান নবী মোহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাম প্রতিবাদ ঈমান আনার জন্য একটা বিশেষ উপহার উনি মানব জাতিকে দিয়ে গেছে |
সাইয়েদুল নূরসি
আসুন আমরা জেনে নেই সৈয়দ মুরশিদ কবিতা সম্পর্কে কিছু কথা সৈয়দ সায়েদ মুরসি রিসালয়ে নূর নামক কোরআনের ব্যাখ্যা তুলে ধরায় তাকে বিখ্যাত করে দিয়েছেন যেটা ৬০০০ পৃষ্ঠারও বেশি | উনি তুরস্কের অন্যতম প্রতাপশালী একজন কবি ইসলামী লেখক | তুরস্কের যে ইসলামিক শিক্ষা ব্যাপকতা লাভ করছে তাতে অবদান রয়েছে সাঈদ নুরসি | ইসলামী জ্ঞান গরিমার বিশেষ দক্ষ হওয়ার কারণে তিনি একটি উপাধি পান বদিউজ্জামান উপাধি অর্থ সময়ের সবচাইতে অগ্রগামী ব্যক্তি বা অগ্রসর |
বললে শাহ
আসুন জেনে নেওয়া যাক পাঞ্জাবি সাধক বললে শাহ এর কাব্য সম্পর্কে| তিনি একজন বিখ্যাত সাহিত্যিক তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৬৮০ সালে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে। ভুলে স্যার কবিতাগুলো মানুষ যেমন খুঁজে পেয়েছে তার স্রষ্টাকে বললে স্যার কবিতাগুলি সৃষ্টিকর্তার পরিচয় কে তুলে ধরেছে। মানুষের কাছে | এবং প্রেমিক প্রেমিকার খুঁজে পায় তাদের ভালোবাসা। বিশেষ করে উনার কবিতাগুলো মানুষের অন্তরে বুকের প্রতি চাহিদা এবং সত্য বিষয়ের উপরে ক্রোধ সৃষ্টি করে |তিনি বেশ কিছু কবিতা রচনা করেছেন ১৯৫৭ সালে উনি মৃত্যুবরণ করেন |
কবি ইবনুল আরবি
আসলে আর্টিকেল থেকে আমরা জেনে নেই ইবনুল আরবি কবিতা সম্পর্কে স্পেন যখন মুসলমানদের শাসনামূলক ছিল |তখন কবি ইবনুল আরবি আনুমানিক ১১৬৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন | অলি ও আধ্যাত্মিক লাইনে তিনি সে সময় সম্মানের চুড়ায় ছিলেন | তাকে খুব সম্মান ও আদবের সাথে উচ্চারণ করা হতো | তিনি মন ছুয়ে যাওয়ার মত কবিতার মাধ্যমে পাঠকারীদের আলোড়ন সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন তিনি আধ্যাত্মিক ও সুফিবাদি লাইনের কবিতা
লিখতেন। এবং এই কবিতাগুলো মানুষকে আল্লাহ তাআলার পরিচয় শরীয়তের হুকুমকে মানার এক চাহিদা শ্রোতাদের অন্তরে তৈরি করত | তাকে সাহিত্য জগতে একটা রত্ন বলা হয় |
নিজামী গজনবি
আসুন আমরা এই পোস্টটি কে জেনে নিই নিজামি করে কাব্য সম্পর্কে। নিজামী ফারসি ভাষার কবি হিসেবে পরিচিত | তুমি আল্লাহর প্রেমের কবিতা লিখতে কবিতাগুলো পাঠকের হৃদয় ছুঁয়ে যেত |যারা সাহিত্য পছন্দ করত নিজ নবীর সাহিত্য কাব্যগ্রনী মানুষ প্রশংসায় পঞ্চ মুখ | তার কবিতাগুলি পঞ্চরত্ন হিসেবে বলা হয় |
আল্লামা জালাল উদ্দিন রুমি( র)
আসুন আমরা জেনে নেই আল্লামা জালালুদ্দিন রুমি রাহমাতুল্লাহে কবিতা সম্পর্কে| উনার খ্যাতি সারা বিশ্বের পূর্ব-পশ্চিম সমান ভাবে বিস্তৃত ছিল |রুমি রহমতুল্লাহি আলাই আফগানিস্তানের বালুখে জন্মগ্রহণ করেন |
পিতা দিক থেকেতিনি ছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনুর বংশধর তোর মাতার দিক থেকে আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর বংশধর | ভূমি রহমতুল্লাহি আলাই ছিলেন আধ্যাত্মিক লাইনের সাধক সাধনা করতে করতে তিনি আধ্যাত্মিক লাইনে পৌঁছে গিয়েছিলেন তার কবিতাগুলো আধ্যাত্মিকতার প্রকাশস্বরূপ | সারা বিশ্বে তিনি আধ্যাত্মিক কবি হিসেবে পরিচিত | মূলত তিনি ফারসি ভাষায় কাব্য রচক তিনি আরবি গ্রিক ও তুর্কি ভাষায় খুব কাব্য রচনা করেছেন |তিনি রচনা করেছেন ২৫ হাজার কবিতা৬ খন্ডে৩৫ হাজার কবিতা আরবি ফারসি তুর্কি ভাষায় লিখেছেন | কিনার জন্ম নিয়ে মতভেদ অথবা দ্বিধারনন্দ রয়েছে আনুমানিক তিনি ১২০৫ থেকে মতান্তরে ১২০৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন |
ওমর খইয়াম
আসুন আমরা জেনে নিই ওমর খৈয়াম সম্পর্কে ওমর খৈয়াম সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের সাথে এই পোস্টে শেষ পর্যন্ত থাকবেন আশা করছি |ওমর কইয়াম মুসলিম মুসলিম কবিদের ভিতরে মোক্ষম প্রতিভার অধিকারী |তিনি জন্মগ্রহণ করেন ইরানে আল্লাহতালার দেওয়ানিয়ামত বা প্রতিভা অনেক রয়েছে তিনি একজন দার্শনিক একজন গাণিতিক বিজ্ঞান একজন জ্যোতিবিদ ইত্যাদি প্রতিভা তার মধ্যে ছিল |
শেখ সাদী রহ
আসুন আমরা জেনে নেই শেখ সাদী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি সম্পর্কে কিছু কথা|
শেখ সাদী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি একজন মুসলিম সাহিত্যিক তিনি ইরানের শিরাজ শহরে জন্মগ্রহণ করেন |
টিনার বুজুর্গি সম্পর্কে অনেকেই জানেন |তিনি আধ্যাত্মিক লাইনে অনেক জ্ঞানী ছিলেন |শেখ সাদী রাহমাতুল্লাহি আলাইহ ১২১০ সালে ইরানের সিরাজ শহরে জন্মগ্রহণ করেন | তিনি ৩০ বছর বয়সে বিভিন্ন দেশ সফর করেন এবং
এবং লিখালিখি শুরু করে শেষের দিকে প্রচুর লেখালেখি করেন | তিনার আধ্যাত্মিক ক্ষমতাও ছিল এবং টিনার লেখা যে সমস্ত কাব্যগুলো ছিল এ সমস্ত লেখাগুলা মানুষ নসিহত হিসেবে ব্যবহার করত বিভিন্ন বয়ানে জলসাতে তিনার লেখাপড়ে মানুষের অন্তরের পরিবর্তন ঘটে আল্লার সাথে সম্পর্ক হয় আল্লাহর হুকুম মানতে সহজ হয় | এককথায়
আল্লাহর হুকুম মানতে শরীয়তের সমস্ত বিধান অনুযায়ী চলতে সহজ হয় |আল্লাহ সব কিছুর মালিক তিনি রিজিকদাতা তিনি এ সম্পর্কে একটা উদাহরণ পেশ করছেন,
তিনি বাক্যকে দিয়ে উদাহরণ পেশ করেন যেমন,বাগ শিকারকে ধরে কামড় দেয়কিন্তু আল্লাহর হুকুম ছাড়া বাগ তার শিকারকে তার গলার নিচে নামাইতে পারবে না অর্থাৎ পেটের ভিতর যেতে পারবেনা |
শেষ কথা
আসুন আমরা এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিইনবীর জমানা থেকেই চলে আসছে কবিতা রচনা ও সাহিত্যচর্চার খেলা জামানা থেকে মানুষের অন্তরের পরিবর্তন ঘটছে মানুষের মন মস্তিষ্ক উৎফুল্ল হয় | আজকে পোস্টটি তো আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ আপনারা বেশি বেশি শেয়ার করবেন আপনাদের বন্ধু-বান্ধবকে জানাবেন ভুল ত্রুটি হলে মাফ করবেন |
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url