শুক্রবারের আমল ও দুরুদ শরীফ সম্পর্কে আলোচনা
আমরা প্রত্যেকে শুক্রবার সম্পর্কে জানি সপ্তাহের এই দিনটা আমাদের কাছে একটি বিশেষ দিন আজকে আমরা আপনাদের কাছে শুক্রবার একটি আর্টিকেল সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরব শুক্রবার সম্পর্কে কিছু আলোচনা নিয়ে আপনারা যারা আপনারা যারা শুক্রবার সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে আশা করি আপনারা এই আর্টিকেলের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন। এবং ভালোলাগা বিষয়গুলো আপনাদের আত্মীয়-স্বজন প্রিয়জন বন্ধু-বান্ধবের কাছে শেয়ার করবেন চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক |
পোস্ট সূচিপত্র:
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক, সপ্তাহে সাত দিনের ভিতরে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ দিন হচ্ছে শুক্রবার তথা জুমার দিন এই দিন বিশেষ একটা দিন ফজিলত পূর্ণ দিন এই দিনটিকে যেমন আল্লাহ তাআলা মর্যাদাপূর্ণ করেছে এবং এই দিনটি বিভিন্ন মুসলিম কান্ট্রিতে ছুটির দিন করা হয়েছে। আজকে আমাদের আর্টিকেলটি এই দিন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। যারা এই দিন সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য আর্টিকেলটি আজকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ আজকে আমরা শুক্রবারের তথা জুমার দিনের বিশেষ কিছু আলোচনা আপনাদের সাথে করবো এজন্য আপনাদেরকে অনুরোধ করা হচ্ছে যে আপনারাই আর্টিকেলের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে থাকবেন আশা করছি |
শুক্রবার জুমার দিন
আসুন আমরা জেনে নিই শুক্রবার জুমার দিন কিভাবে হয়েছে এবং কে করেছে, আগের সময়ে ইহুদীরা শনিবার দিন টা পালন করতেন আর খ্রিস্টানরা রবিবারে পালন করতেন সাহাবী বলেন আমরা আসার পর মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ইহুদী-খ্রিস্টানদের দিন শনিবার রবিবার কে বাদ দিয়ে শুক্রবারে জুমার দিন ফয়সালা করলে |
সপ্তাহে জুমার দিন কেন শ্রেষ্ঠ দিন
আসুন তাহলে আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই জুমার দিন কেন শ্রেষ্ঠ দিন কেন এই দিনটিকে এত মর্যাদা দেওয়া হয়েছে হাদিসে পাকের মধ্যে এই দিনের শ্রেষ্ঠত্ব হওয়ার কারণ আল্লাহ তাআলা এই দিনে
১|আদম আলাই সাল্লাম কি দুনিয়াতে সৃষ্টি করেছেন |
২|এই দিনে আল্লাহ তায়ালা আদম আলাই সাল্লাম কে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন |
৩| এদিন বিশেষ একটা সময় আছে যে সময়টা আল্লাহ তায়ালা বান্দার দোয়া কবুল করেন |
৪|এই দিনে আল্লাহতালা পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন |
৫| আবার এই দিনেই আল্লাহতালা পৃথিবীর ধ্বংস করবে |
জুমার দিন আমল
আসুন আমরা জুমার দিনের কিছু আমল সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই যে আমলগুলো করলে আমরা অনেক সওয়াব পাব আল্লাহ তাআলা নৈকট্য হাসিল করতে পারব আল্লাহতালাকে রাজি খুশি করতে পারো চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যায় |
প্রথম হাদিস
হাদিসে পাকের মধ্যে রাসূলুল্লাহ সঃ বলেছেন জুমার দিনে যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অজু করে তারপর জুমার নামাজের জন্য মসজিদে আসে মনোযোগ সহকারে খুতবা শুনে এবং চুপ থাকে তাহার এই আমল একজন হতে পরের জুমা পর্যন্ত এবং অতিরিক্ত আরো তিনদিনের গুনাহ মাফ করা হয় | যে ব্যক্তি পাথর হাতে নিয়ে অথবা খুতবার সময় পাথরের অংকের হাতে নিয়ে খেলা করে অথবা হাত চাটাই বা কাপড় ইত্যাদি হাতে লইয়া খেলা করে অথবা অনর্থক কাজে লিপ্ত থাকে এবং উহার কারণে জুমার খাস নষ্ট করিয়া দিয়েছে |
দ্বিতীয় হাদিস
রসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন যে ব্যক্তি জুমার দিনে গোসল করেন খুশবু ব্যবহার করেন উত্তমক কাপড় পরিধান করে এবং তাড়াতাড়ি মসজিদে যায় এরপর মসজিদে আসিয়া সময় থাকলে নফল নামাজ পড়ে এবং কারো ঘাট টক্কায়া যায় না অর্থাৎ কাউকে কষ্ট দেয় না এরপর ইমাম সাহেব এসে খুতবা দেওয়া থেকে শুরু করে নামাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত চুপ থাকে অর্থাৎ কোনরকম কথাবার্তা না বলে তবে তাহার এই আমল এই জুমা হয়েছে বিগত জুমা পর্যন্ত গুনাহসমূহ মাফ করিয়ে দেওয়া কারণ হয় |
তৃতীয় হাদিস
ওপর আর এক হাদিসে রসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন জুমার দিনকে আল্লাহতালা মুসলমানদের জন্য ঈদের দিন বানায়েছে অতএব তোমরা এই দিনে গোসল করিও মিসওয়াকের কোরীয় |
চতুর্থ হাদিস
ওপরে এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন জুমার দিন ফেরেশতাগণ মসজিদে দাঁড়িয়ে থাকেন সবার প্রথমে যে মসজিদে আসে তার নাম প্রথমে লেখেন এভাবে আগমনকারীদের নাম উনারা সিরিয়াল ভাই সিরিয়াল লিখতে থাকেন যে ব্যক্তি জুমার জন্য সবার আগে গমন করে সে উট সত্য করা সোওয়াব পায় তারপর গমন গাড়ি দুম্বা সদকা করার সওয়াব পায় এরপর গমন কারি মুরগি শতকরা সব পায় তারপর গমনকারী ডিম সদকা করার সওয়াব এবং ইমাম সাহেব খুতবা দেওয়ার সময় আসলে ফেরেশতাগণ এই রেজিস্টার খাতা যাতে গমন কারীদের নাম লেখা হয়েছে ইমাম সাহেব খুতবা দেওয়া শুরু করলে বন্ধ করে দেন এবং খুতবা শ্রবণে মশগুল হয়ে যান |
সূরা কাহাফ তেলাওয়াত
আসুন আমরা জেনে নিই এই পোস্ট থেকে জুমার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করার ফজিলত সম্পর্কে কথা
জুমার দিন আগ মুহূর্তে কেউ যদি সূরা কাহাফ পড়ে এর ফজিলত হল এই জুম্মা হতে বিগত জুমা মধ্যবর্তী সময় তার জন্য নূর হবে এই দিনে কেউ যদি সুরা কাহাফ এর দশ আয়াত পড়ে তাহলে সে দাজ্জালের ফেতনা হতে মুক্ত থাকবে দাজ্জাল তাকে ধোকা দিতে পারবে না ঈমান নষ্ট করতে পারে এজন্য আমলটা বিশ্বাস ও একিমের সাথে করা|
দুরুদ শরীফ পড়া
আসুন আমরা এ পোস্ট থেকে জেনে নেই জুমার দিনে দরুদ শরীফ পড়ার ফজিলত সম্পর্কে এই দিনে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর পরে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা এই জন্য যে পৃথিবী এই দিনেই সৃষ্টি হয়েছিল আবার এই দিনে ধ্বংস হবে ইসরাফিল আলাইহি সাল্লাম সিংড়া নিয়ে বসে আছে আল্লাহর হুকুমের অপেক্ষায় যে আল্লাহ কখন তাকে ফুক দেওয়ার হুকুম করে তিনি ফুক দিবেন জুমার দিনে আল্লাহর হুকুম তিনার ফুৎকারে সমস্ত পৃথিবী তুলার মতো ভাসতে থাকবে যে মানুষ মাতাল হয়ে যাবে সমস্ত স্তন্যপায়ী প্রাণীরা বেহুশ হয়ে যাবে গর্ভধারিণী গর্ভপাত করে দিবে সেই দিনের ভয়ে আতঙ্কে মানুষের এই অবস্থা হবে |এইজন্য রাসুলুল্লাহ সাঃ জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করতে বলেছেন যে সকলের দূরুদ পাঠ করা আল্লাহর নবীর কাছে পেশ করা সাহাবীরা জিজ্ঞেস করলেন কিন্তু আমাদের পাটকরা দুরুদ আপনার কাছে কিভাবে পৌঁছতে পারেন যেহেতু আপনি মারা গেলে জমিনেই শেষ হয়ে যাবে মুসলমান বললেন তোমরা কি জানো না জমিনের মাটি আমার দেহকে শেষ করতে পারবে না খেতে পারবেনা এই ক্ষমতা জমিনের নয়।
এই দিনের বিশেষ আমল
আসুন আমরা এই দিনের বিশেষ কিছু আমল সম্পর্কে জেনে নিন পাক পবিত্র থাকায় ঈমানের অঙ্গ পবিত্র না থাকলে আমল হয় না আল্লাহ তায়ালার দরবারে আমল কবুল হয় না এজন্য আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সুন্নতি কিছু আমল সম্পর্ক যেমন, হাত-পায়ের নখ কাটা , মোচ ছাটা , গোপন অঙ্গের লোম পরিষ্কার করা মাথার চুল কাটা ইত্যাদি আঙুল গুলো শরীরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পাক রাখে |
জুমার দিন মসজিদে গমন
আমরা আজকের এই আরটিকাল থেকে জানব মসজিদে জুমার দিনে কিভাবে যেতে হয় সে সম্পর্কে কিছু কথা মসজিদ আল্লাহতালার ঘর আল্লাহতালা দ্বীনের মধ্যে সবচাইতে সুন্দর জায়গা হল মসজিদ জান্নাতের বাগান এজন্য আল্লাহর ঘর মসজিদে খুব পরিপাটি ভাবে যাওয়া যেমন, উত্তমরূপে গোসল করা খুশবু লাগানো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কাপড় পরিধান করা পাঞ্জাবি, জুব্বা ইত্যাদি, লম্বা পোশাক পরা গেঞ্জি, শার্ট এগুলা না পড়ে যাওয়া, এজন্য যে এটা আল্লাহতালার ঘর খুবই আদবের সাথে যাওয়া যদি আমরা উত্তম ভাবে মসজিদে যাই তাহলে আমাদের যাওয়াটাই ইবাদত হবে এবং সব পাব | উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে আপনি আমি যদি কোন এমপি অথবা মন্ত্রীর যেমন তেমন পোশাক পরে যাব না উত্তম সুন্দর ভালো পোশাক পড়ে যাব যাতে তার পছন্দ হয় এভাবেই তো | যদি এমপি খুশি করার জন্য মন্ত্রীকে খুশি করার জন্য মেয়রকে খুশি করার জন্য এত ভালো পোশাক পড়ে তাদের চেম্বারে যাইতে পারি তো আল্লাহর দরবারে কেন উত্তম পোশাক পরে আমরা যেতে পারবো না |
মসজিদে আদবের সাথে থাকা
আসুন আমরা জেনে নিই জুমার দিন মসজিদে কিভাবে থাকতে হবে কিভাবে থাকলে মসজিদের শৃঙ্খলা রক্ষা পাবে আল্লাহ তাআলা আমাদের প্রতি নারাজ হবে না খুশি হবেন এই সম্পর্কে কিছু জেনে নিন মসজিদ আল্লাহ তায়ালার ঘর এটা আমরা সবাই জানি এখানে ইবাদত করার জন্য আসা হয়। কেউ যদি মসজিদের ডান পা বিসমিল্লাহ বলে দোয়া পড়ে এবং দুরুদ শরীফ পাঠ করে ঢুকবে এবং খুব আদবের সাথে গিয়ে মসজিদে বসা হৈচৈ না করা বিভিন্ন গল্প গুজব না করে একজনের মাঝখানে জোর করে না বসে ঘাটোকে না গিয়ে সময় থাকলে নফল নামাজ পড়ে নাও বা সুন্নাত নামাজ পড়া এবং এবং খুতবা শুরু হয়ে গেলে মনোযোগ সহকারে শোনা এই এই মনে করে শুনতে হবে যে একথাগুলো মনোযোগ সহকারে শুনলে আমার হেদায়েত হবে আমি হেদায়েত পাব আর হেদায়েত পেলে তো আল্লাহ তায়ালার পথে চলা আল্লাহতালার হুকুম মানা সহজ হবে এভাবে শুনতে হবে তাহলে কাজে আসবে | এর পরিবর্তে যদি আমরা হইচই করি বিভিন্ন কথাবার্তা বলি তাহলে আমাদের নেকির জায়গায় সবের জায়গায়। গুনা হয়ে যাবে মসজিদে গিয়ে কথাবাত্রা হাসি ঠাট্টা লিপ্ত হয়ে যায় ফেরেশতা তাদের প্রথমে ডেকে বলে হে আল্লাহর বন্ধু তুমি চুপ হও চুপ না হলে দ্বিতীয়বার বলে হে আল্লাহর বান্দা তুমি সুখ হও চুপ না হয়ে যখন সে আবার কথায় লিপ্ত হয় তৃতীয়বার ফেরেশতা বলে ক্ষোভের সাথে রাগের সাথে যে হে আল্লাহর দুশমন তুমি চুপ হও এইজন্য আমরা আল্লাহর যারা আল্লাহর দুশমন হতে চায় নাতারা চুপ থাকবো | এখানে আর একটা বিষয় সেটা হলো কেউ যদি জুমার দিনে মসজিদে গিয়ে চুপ থাকে নামাজের অপেক্ষা করে তো ফেরেশতা তার জন্য দুইটা দোয়া কর। হায় আল্লাহ এই ব্যক্তির পড়ে রহম করেন এ ব্যক্তির উপর বরকত নাযিল করে |
দোয়া কবুলের বিশেষ সময়
আসুন আমরা জেনে নেই জুমার দিন কোন সময়টা বিশেষ দোয়া কবুলের সময় এ সম্পর্কে কিছু কথা আমরা বিভিন্ন রকম সমস্যায় পড়লে আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করি সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এটা সব সময় করা যায় আল্লাহ তাআলা সব সময়ের দোয়া কবুল করেন মানুষের দোয়াকে আল্লাহ তায়ালা ফেরত দেন না এরকমভাবে শুক্রবারের দিন একটা বিশেষ সময় আছে যে দিনে আল্লাহতালা বান্দার দোয়া কবুল করে সেটা হল হাশরের পর থেকে মাগরিবের আগ পর্যন্ত এ সময়টা আমাদের দোয়া করা চাই আল্লাহ তাআলার কাছে সাহায্য চাওয়া কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যে আমরা হালাল জিনিস চাইবো হারাম জিনিস চাইবো না তাহলে কবুল হবে না |
জুমার দিন বিশেষ দুরুদ
আসুন আমরা জুমার দিন কোন সময় বিশেষ দুরুদ পাঠ করলে অধিক স্বভাব লাভ হবে তা জেনে নিন জুমার দিন আসরের নামাজ পর মসজিদে বসেই ৮০ বার এই দুরুদ শরীফ পাঠ করলে ৮০ বছরের গুনাহ মাফ করে দেন আল্লাহ | কেউ যদি প্রতি জুমায় এই আমলটা নিয়মিত করে তাহলে বলেন ওই মানুষটার জন্য কত উপকারী হবে? আমরা তো কেউ ৮০ বছর বেঁচে থাকবে এটার কোন গ্যারান্টি নাই ওই জন্যই আমলটি প্রতি জুমাতে করতে হবে
দুরুদ শরীফটি বাংলা উচ্চারণ নিচে উল্লেখ করা হলো যেমন,
( আল্লাহুম্মা সল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওলা আলিহি ওয়াসাল্লিম তাসলিমা ) এই দূরত্বে আসিবার পড়লে৮০ বছরের গুনাহ মাফ হয়ে যায় |এটাতো একটা সংখ্যা মাত্র আল্লাহ তাআলা তার বান্দাকে অনেক ভালোবাসি এজন্য যে স্রষ্টা নিজেই তার বান্দাদেরকে ভালোবাসেন তাহলে আমরা যদি আল্লাহতালার আনুগত্য করি আল্লাহ তাআলার দাসত্ব করি তাহলে আল্লাহতালা আমাদেরকে কতই না ভালোবাসবে আর আল্লাহ তো দেনেওয়ালা সমস্ত ভান্ডারের মালিক তিনি চাইলে কত কিছু দিতে পারে এজন্য আল্লাহতালার হুকুম পালন করা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজকে সঠিকভাবে আদায় করা তাহলে আমাদের উপরে আল্লাহতালার রহমত বর্ষিত হবে যে কোন বিপদ আপদে আমরা আল্লাহ তায়ালার সাহায্য পাব ইনশাআল্লাহ |
শেষ ভাবনা
আজকে আমরা এই পোষ্ট থেকে পুরোপুরি ভাবে জানতে পারলাম যে জুমার দিনের কিছু ফজিলত সম্পর্কে। আমরা যদি আমাদের জীবনটা আল্লাহর নবীর তরিকায় সাজায় তাহলে আমাদের জীবনটা কত বরকতময় হবে আজকে আমাদের এই পোস্টটি আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছি জুমার দিনের ফজিলত সম্পর্কে আপনারা যারা আরটিক্যাল থেকে জেনেছেন জুমার দিনের ফজিলত সম্পর্কে বেশি বেশি শেয়ার করবেন লাইক আপনাদের মন্তব্য জানাবেন আমাদের সাথেই থাকবেন।
বিশেষ একটা বিষয় আজকের লেখায় ভুল হলে প্রথমে আমি আল্লাহতালার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি আল্লাহতালা যেন আমাকে ক্ষমা করেন এবং কেউ পাঠক আপনাদের কাছেও মাফ চেয়ে নিচ্ছি আপনারা সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। এবং আমার জন্য দোয়া করবেন |
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url