আল্লাহ আজাবে যে জাতির ধ্বংস হয়েছে তাদের আলোচনা
আপনার হয়তো অনেকে জানেন না যে আল্লাহ তাআলার নাফরমানি করার জন্য সয়োজন জাতিকে আল্লাহতালা হাজত দিয়ে ধ্বংস করবে আজকে আমরা আপনাদের কাছে কষ্টের মাধ্যমে আল্লাহর আজাবের ধ্বংস জাতি
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা কর জানতে হলে আমাদের সাথে থাকবেন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আর আপনাদের ভালো লাগার বিষয়গুলো অন্যদের কাছে শেয়ার করবেন লাইক দিবেন কমেন্ট করুন ধন্যবাদ |
পোস্ট সূচীপত্র:আল্লাহর আযাবে ধ্বংস জাতি গুলো
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো জানেন না কোরআনে বর্ণিত আছে কয়েকজন জাতি সম্পর্কে যারা আল্লাহ তায়ালার সাথে নাফরমানি করার জন্য আল্লাহ তা'আলা আজাবে ধ্বংস হয়ে গেছে আপনাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছি কারণ ওখানে তুলে ধরার জন্য সমস্ত জাতি সম্পর্কে যারা আল্লাহতালার আজাবে ধ্বংস হোক ক্যামেরা মাধ্যমে আপনাদের কাছে সম্পূর্ণ বিষয়গুলো বিস্তারিত তুলে ধরবো জানতে হলে আমাদের সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন। চলুন দেরি না করে জেনে নিন তাহলে এই সমস্ত অভিশপ্ত জাতি সম্পর্কে |
হুদ আ এর জাতি
আসুন আমরা হুদ আ এর জাতি সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই হুদ আলাই সাল্লাম এর জাতির নাম হল আ আদি জাতি এই জাতির উঁচু দালান বড় টাওয়ার অট্টালিকা বানানো তে খুবই অভিজ্ঞ ছিল এমনকি কে বাড়িগুলো তৈরি করা ছিল যে শীতের সময় গরম আবহাওয়া দিবে এবং গরমের সময় ঠান্ডার আবহাওয়া | কিন্তু কিন্তু তারা আল্লাহ গুরুত্ব এই নিয়ামত না শুকরিয়া আদায় করতে থাকো নিজেরা অহংকার করতে থাকে যা আমাদের মত কোন জাতি আছে ও শক্তিশালী এত বড় বড় বিল্ডিং বানাইতে পারে | তাদের আত্ম অহংকার বেড়ে গেল এবং আল্লাহ তাআলার নিয়ামতকে অস্বীকার করে নিজেদের ক্ষমতার বলে শক্তির বলে তারা এসব করেছে
তখন আল্লাহতালা তাদের উদ্দেশ্য করে বললেন তোমরা কি দেখনি তোমাদের পালনকর্তা, আদ জাতি উপরে কেমন আচরণ করেছে যারা ছিল প্রাসাদের অধিকারী যাদের মত প্রাসাদ কেউ বানাতে পারতো না |
তাদের এই জ্ঞান ও আত্ম অহংকার শক্তির গড়ায় তাদের স্বাভাবিক জ্ঞান নষ্ট করে ফেলেছিল | তারা প্রকাশ্যে বলে বেড়াতো আমাদের চাইতে শক্তিশালী কে আছে আমাদের চাইতে ক্ষমতাশালী আর কে আছে তাদের শক্তি তাদের উচ্চতা নিয়ে তারা বড়াই করতো ভুলে গেছিল যে তাদের বড়াই যে বস্তু যে কারণে তারা বড়াই করছে পুরোটাই আল্লাহ তাআলার রহমতের উছিলায় তারা ভুলে গেল এবং দুনিয়ার জীবনের পর আখেরাতের একটা জীবন আছে সম্পর্কে ভুলে গেলে তাদেরকে মরতে হবে আল্লাহতালার দরবারে হাজির হতে হবে এটা তারা ভুলে গেল |এবং তাদের নাফরমানীয় মাত্রায় বেড়ে যাওয়ার কারণে আল্লাহতালা তাদেরকে সাময়িক আযাব দিলেন প্রায় বৃষ্টিপাত বন্ধ ছিল তিন বছর এতে শস্য উৎপাদন হতো না মরুভূমিতে পরিণত হয়েছিল আবাদী জমির গাছপালা বাগ বাগিচা ফুল ফুলের বাগান সব জ্বলীপুরে ছয় হয়ে গেছে। এত কিছু হয়ে যাওয়ার পরও তারা আল্লাহর নাফরমানি অর্থাৎ ছেড়ে পরবর্তী পূজা পরিত্যাগ করে নাই | যখন তারা নিরুপায় হয়ে গেলেন তাদের করার কি ছিল না তখন তারা আল্লাহতালা নিকট দোয়া করলেন বৃষ্টির জন্য তখন আকাশে তিন প্রকার মেঘ দেখা যাচ্ছে মেঘের রং ছিল সাদা কালো ও লাল একসময় আল্লাহর পক্ষ থেকে গায়েবের মাধ্যমে আওয়াজ আসলো তোমাদের কোন ধরনের পছন্দ হয়েছে। সমস্ত লোকেরা কালো মেঘের কথা বলে তারপর কালো মেঘ নেমে আসে এবং তারা বলে যে এই মেঘ আমাদেরকে বৃষ্টি দিবে তখন হুদ আলাই সাল্লাম উত্তরে বললেন এই সেই বস্তু যা তোমরা অতি তাড়াতাড়ি যাচ্ছিলে এটা এমন একটা বায়ু যার রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে অনন্তকালে শাস্তি বা আজাব |আসমান থেকে নেমে আসে বৃষ্টি ঝড় তুফান মেঘের বিকট গর্জন বিজলী চমকানো আর এটা চলে সাত দিন আট রাত ধরে তাদের বিল্ডিং গুলো ভেসে যায় জীবজন্তু সব আকাশে উড়তে থাকে আরে কমের লোকগুলো কে বাতাস উপরের দিকে কুড়িয়ে নিয়ে নিচের দিকে আছাড় মেরে এভাবে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে এ জাতিকে ধ্বংস করে ফেলে সে যত বড়ই ক্ষমতাশালী হোক আর অর্থশালী প্রভাবশালী হোক না কেন সৃষ্টিকর্তার ক্ষমতার কাছে কোন কিছুর দাম নেই আল্লাহ তাআলা একক মালিক তিনি বাদশা তিনি সমস্ত ক্ষমতার অধিকারী
লুত( আ) জাতি
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই লুত আলাইহিস সালামের সালামের জাতি সম্পর্কে তাদের নাফরমানিয়ার অবাধ্যতা সম্পর্কে কিছু কথা |এই জাতি সমৃদ্ধশীল জাতি ছিল তাদের জমিন ছিল খুবই উর্বর এবং এতে পানি সরবরাহ ছিল প্রচুর পরিমাণে যার ফলে এখানে সবুজ শ্যামল শস্য প্রচুর পরিমাণে আবাদ হতো। আল্লাহ তাহলে এদেরকে অনেক নেয়ামত দিয়ে ভরিয়ে দিয়েছে। তারা বসবাস করত ইরাক ও ফিলিস্তিনের মাঝামাঝি স্থান যে অঞ্চলটার নাম জর্ডান |এই জাতি অতিরিক্ত প্রাচুর্য আর ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে তারা বেপরোয়া হয়ে গেছিল তারা আল্লাহ তায়ালার নিয়ামতকে অস্বীকার করতে লাগবে। নাফারমানি করতে করতে এমন এক পর্যায়ে চলে গেছিল যে তারা এত বড় একটা গুনার মধ্যে লিপ্ত হয়ে গেছিল যেটা খুবই জঘন্য ও পাপাচারের কাজ সেটা হলো এই জাতি সমকামীতা মত পাক কাজে লিপ্ত হয়ে গেছে |এরকম জঘন্য কাজ তারা নির্লজ্জতার সাথে প্রকাশ্যে করত কোন লজ্জা পেতো না এত নিকৃষ্টতম হয়ে গেছে |লুত আলাইহিস সালাম এদের অভদ্রতার পাপাচারি দেখে তাদেরকে আল্লাহ তাআলার ভয় দেখাতে থাকবে আল্লাহ তাআলার দিকে ফিরে আসার জন্য আহ্বান করবে ভয় দেখালো যে তোমরা যে পাপ কাজে লিপ্ত আছো এটার জন্য তোমাদের উপরে অতিশীঘ্রই আল্লাহতালা আজাব পাঠাবো শক্তিশালী ভূমিকম্প তোমাদের ওই অঞ্চলকে উল্টিয়ে দিবে মানুষের পরে এই সমস্ত ঘরবাড়িগুলো আছড়ে পড়বে, আকাশ থেকে বৃষ্টির মত কংকর বর্ষিত হবে এই আজাবের হাত থেকে কেউ রক্ষা পাবে না |অতঃপর তাদের উপরে আল্লাহ তায়ালার আজাব এসে গেল আকাশ থেকে কঙ্কর বর্ষিত হতে থাকলো প্রতিটা কম করে এক একজন ব্যক্তির নাম লেখা ছিল এবং সে কঙ্করগুলো তাদের শরীরে প্রতি তাদের শরীরগুলো থেতলে যেত এবং জিব্রাইল আলাই সাল্লাম আল্লাহতালার হুকুমে তার এক পাখাকে জমিনের দলে ঢুকিয়ে দিয়ে উল্টিয়ে এই জাতিকে নিষ্পেষিত করে দেয় এখানে একটা সাগর আছে যেটাকে লোহিত সাগর বলা আল্লাহতালা এই অঞ্চলে এতই আজাব দিয়েছিল যে এখানকার সাগরকেও ছাড়েনি। এখানকার পানি এত বিষাক্ত যেখানে কোনরকম কোন উদ্ভিদ বেঁচে থাকে না মাছ ব্যাঙ কোন কিছুই পাওয়া যায় না এবং এপারে যে গোসল করতে নামলে কেউ ডুবে না আল্লাহতালা মানুষকে ছাড় দেয় কিন্তু ছেড়ে দেয় |
সালেহ (আ) জাতি
আসুন আমরা সালে আঃ এর জাতি তথা সমোত জাতি নাফরমানি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিন | আল্লাহতালা কুরআনে পাকে এ জাতি সম্পর্কে তুলে ধরেছেন আমাদের কাছে নমুনা স্বরূপ যাতে আমরা এদের ঘটনাগুলো করে শিক্ষা নিতে পারে আমাদের পরকালের প্রতি ভয় আসে আল্লাহতালার দাসত্ব গোলামী করার চাহিদার অর্থাৎ নিজের ভিতর ঈমান আসে এজন্য | এই জাতি সংস্কৃত ও শিল্প পৃথিবীতে তারাই অন্যতম ছিল তাদের সমকক্ষ কেউই ছিল না
আল্লাহতালা আদ জাতির পর এই সামুঝ জাতিকে এই পৃথিবীতে সবচাইতে বেশি প্রাচুর্য সমৃদ্ধি উন্নত জীবনযাপন এমনকি উন্নতির চরম শিখর দান করেন | একদিক থেকে তারা উন্নতির পর্যায় আগাচ্ছে আবার বড় বড় অট্টলিকা তৈরি করছে নিজেদের উন্নতি ও সমৃদ্ধির সাথে সাথে তারা কুফরী সেরেক বিভিন্ন অন্যায় কাজে লিপ্ত হচ্ছে এবং সমাজের সবচাইতে নিকৃষ্ট খারাপ মানুষ গুলো নেতৃত্ব পাচ্ছে দল প্রধান হচ্ছে তারা বিভিন্ন অন্যায় খারাপ কাজে লিপ্ত হচ্ছে তখন আল্লাহ তাআলার হুকুমে সালেহ আলাইহিস সাল্লাম তাদেরকে আল্লাহ তাআলার বাণী পৌঁছান দাওয়াত পৌঁছান তাদেরকে আজাবের ভয় দেখান তার কথা শুনে কিছু গরিব মানুষ নিম্ন শ্রেণীর লোক তার ডাকে সাড়া দেয় সালেহ আলাহিস সাল্লাম তাদেরকে চেষ্টা করে হেদায়েতের পথে নিয়ে আসার জন্য অল্প সামান্য লোক ছাড়া তার কথা আর কেউ শোনে না এবং ওই সমস্ত লোক বলে তুমি যদি সত্যিই আল্লাহ তাআলার নবী হয়ে থাকো তাহলে আমাদেরকে কাতে বা নামক পাথরের পাহাড়ের ভিতর থেকে একটি উটনি যেটা দশ মাসের গর্ভবতী শারীরিক দিক থেকে স্বাস্থ্যবান হবে এরকম একটা কুটনি আমাদেরকে বের করে আমাদেরকে দাও | তুমি যদি এরকম করতে পারো তাহলে আমরা তোমার কথায় ঈমান আনব |। সালেহ আল্লাহতালার কাছে প্রার্থনা করলো আল্লাহতালা তিনার দোয়া কবুল করলেন এবং পাহাড় থেকে আল্লাহর কুদরতে একটি গর্ববতী উঠনি তারা যেভাবে যেরকম বলেছিল সে রকম একটা বের হয়ে আসলো ওই অবস্থায় কিছু লোক বিমান আনলেন তবে যারা নেতা ছিল প্রধান ছিল তারা মোটেও ঈমান আনলো না | নবী তাদেরকে বলেছিল যে তোমরা এই গর্ভবতী থেকে যে যার মত ইচ্ছা ভূত সংগ্রহ করতে পারবে কিন্তু তোমরা যদি এর ক্ষতি করতে চাও বা হত্যা করতে চাও তাহলে আল্লাহর পক্ষ থেকে তোমাদের উপর আজাব আসবে এবং তোমরা ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু তার কথা কেউ শুনবে না এই জাতির যারা নেতা ছিল সর্দার ছিল প্রধান ছিল এরা ষড়যন্ত্র করে উটনিকে কে হত্যা করল কোন সালে আঃ তাদেরকে আজাবে পতিত হওয়ার জন্য ঘোষণা করলাম তিনি এই জাতিকে সতর্ক করে বলেন তিনদিন পর তোমাদের উপরে আল্লাহতালার আযাব নাযিল হোক |সালামের কথা সত্যি হয়ে গেল এবং তাদের উপরে আযাব নিয়ে নাজিল হলো এমন এক ভূমিকম্প আর বজ্রপাতের আওয়াজ নেমে আসলো আপনারা এতকম্পিত আর ভীতু হল যে সবাই ওই আওয়াজে দম ফেটে মারা গেল যে নিজের নিজে নিজেই মুখ থুবড়ে মারা গেল যে জিব্রাইল আলাই সালাম এর এক আওয়াজে তাদের কলিজা ফেটে মারা গেল | কোরআনে পাক এরশাদ করা হয়েছে অতঃপর সীমালংঘনকারীদের প্রচন্ড আঘাত করবে | যার ফলে তারা নিজ নিজ গৃহে মুখ থুবড়ে উল্টে উল্টো হয়ে পড়ে থাকে ধ্বংস স্টপে পরিণত হয় যেন এখানে বসবাস করার কোন উপায় না থাকে জেনে রেখো এই জাতি তার পালনকর্তা কে অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকার করেছিল এই জন্য ধ্বংস হলো এ জাতির পরিণতি |
নুহ ( আ) এর জাতি
আসুন আমরা জেনে নিই নুহ আলাই সাল্লাম এর জাতি নাফরমানি সম্পর্কে কিছু কথা আল্লাহতালা কোরআনের ভিতরে নুহ আলাই সালাম এর ঘটনাকে বর্ণনা করেছেন মানুষের পরিবর্তনের জন্য মানুষের মধ্যে আল্লাহ তাআলার প্রতি অগাধ বিশ্বাস ইমান আসে এই জন্য নুহ আলাই সাল্লাম দীর্ঘ হায়াত পেয়েছিল যে হায়াতে তিনি তার উম্মতকে আল্লাহতালার দিকে আহবান করতেন আল্লাহতালার হুকুমকে মানার জন্য আহ্বান করতেন আল্লাহতালার প্রতি ঈমান আনার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করতেন তার জাতি মূর্তিপূজক ছিল তার জাতি তার কোন কথাই শুনত না সেটার পরিবর্তে তিনার উপরে পাশবিক নির্যাতন চালাইতো পাথর মেরে তাকে রক্তাক্ত করে দিত এভাবে তিনি ৯০০ থেকে ৯৫০ বছর দাওয়াত দেন এবং পাশবিক নির্যাতন সহ্য করে তার শরীরের ভিতরে পাথর মেরে তাকে ঢেকে দেওয়া হতো রক্তাক্ত করে দেওয়া হতো এবং আল্লাহর হুকুমে জিব্রাইল আলাই সাল্লাম তাকে সুস্থ করতেন এবং পরের দিন তিনি আবার দাওয়াত দিবে ৮০ থেকে ৮২ টা লোক ইসলাম কবুল করেছিল দাওয়াত কবুল না করে নাফ |অন্যায় পাপাচারী মূর্তিপূজো এ সমস্ত কাজগুলো অতিমাত্রায় হতে লাগলো নুহ আলাই সালাম তার জাতিকে সতর্ক করলেন আল্লাহতালার শাস্তি কথা বলে তবুও তারা স্থির কথা শুনে তাদের অন্তরে কোন ভয় আসেনি তারা নিজেদেরকে পরিবর্তন করে দেয় | উল্টো মানুষ তার দাওয়াতে হটকারিতা ঠাট্টা বিদ্রুপ করা শুরু করে তবুও হারালাম তাদেরকে প্লাবনের ভয় দেখিয়ে সতর্ক করতে চেষ্টা করে তবুও কার কথা কেউ শোনে না কেউ দাম দেয় না এমনকি তার স্ত্রী সন্তানও তার কথা শোনে না |তার কথায় যে সমস্ত লোক ঈমান এনেছিল তারা সমাজের গরিব লোক ছিল কিন্তু ধনী লোক বা ক্ষমতাশালী নেতা লোক তার কথাই কোন কর্ণপাতই করেন নাই | পরিশেষে তিনি ঈমান আনলোকদেরকে নিয়ে একটি নৌকা তৈরি করতে থাকেন এবং আজাবের অপেক্ষা করতে থাকবে একসময় যখন নৌকাটা তৈরি করল এবং যে সমস্ত তার অনুসারী ছিল আর প্রত্যেকটা প্রাণী থেকে জোড়া জোড়া করে নিয়ে নৌকায় উঠে গেলেন আর আল্লাহতালা হুকুমে প্লাবন শুরু হইয়া সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেল কিচ্ছু বাকি ছিল না এটাই ছিল সর্বকালের সেরা প্লাবন শুধু মাত্র তারাই রক্ষা পেয়েছিল জাঁড়া নুহ আলাই সালাম এর কথা শুনে নৌকাতে উঠেছিল |
শেষ ভাবনা
আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানতে পারলাম আল্লাহতালার আজাবে যে সমস্ত জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে সে সমস্ত জাতি সম্পর্ক যদি আপনারা এই জাতি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন এবং নিজেরা ধর্মের প্রতি আল্লাহ তাআলার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর হুকুমগুলোকে পালন করবেনএবং এই আর্টিকেল থেকে ভালোলাগা বিষয়গুলি আপনাদের পরিবার পরিজন আত্মীয়-স্বজনের কাছে শেয়ার করবে কমেন্ট করবেন লাইক দিবেন ভালো থাকবেন ভুল ত্রুটি হলে মাফ করবেন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url