যে ১০ জন প্রাণী যারা জান্নাতে যাবে সে সম্পর্কে আলোচনা
আমরা অনেকেই জানিনা যে পানির প্রাণীদের মধ্যে ১০ জন প্রাণী এরকম আছে যারা জান্নাতে যাবে আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি ওই সমস্ত ১০ জন প্রাণীকে নিয়েই পরিপূর্ণ আলোচনা করা হলো। আপনারা যারা জানেন না তাদের জন্য এ সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে | তাহলে চলেন আমরা এই আর্টিকেলটির
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত জেনে নিই এবং ভালোলাগা বিষয়গুলো আমাদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধু বান্ধবের কাছে শেয়ার করি চলুন তাহলে দেরি না করি।
পোস্ট সূচিপত্র: যে দশ প্রাণী জান্নাতে যাবে
ভূমিকা
আসুন আমরা এই পোস্টটিকে জেনে নিন ১০ জন প্রাণী যারা জান্নাতে যাবে আল্লাহতালা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তাই ইবাদতের জন্য আর মানস ইবাদত করে আল্লাহ তালাকে রাজি করে পুরস্কার পাবে আল্লাহ তাআলার সঙ্গে দিদার এবং জান্নাতের সুখময় জায়গা | কিন্তু অনেকের কাছে এই বিষয়টা খুবই আশ্চর্যজনক যে মানুষ তো জান্নাতে যাবে কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় যে প্রাণীরাও জান্নাতে যাবে তবে প্রাণীদের ভিতরে শেষ কিছু প্রাণী আছে যারা জান্নাত হয়ে যাবে আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি এই ১০ জন প্রাণী নিয়ে আলোচনা করছে |
দশজন প্রাণীর নাম
আসুন আমরা আজকেএই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জেনে নিন দশজন প্রাণী এর নাম সম্পর্কে নিচে উল্লেখ করা হলো। আসুন আমরা জেনে নেই দশজন প্রাণীর নাম
১ | রাসূলুল্লাহ (সা) এর বরাক
২ | হযরত ইব্রাহিম আ বাছুর
৩ | হযরত ইসমাইল( আ) এর দুম্বা
৪ | হযরত সালেহ( আ) উট
৫ | হযরত ইউসুফ( আ) মাছ
৬ হযরত মুসা( আ) এর গাভী
৭ | হযরত উজায়ের (আ) এর গাধা
৮ | হযরত সুলাইমান( আ) এর পিপীলিকা
৯ | বিলকিসের হুদহুদ পাখি
১০ | আসাবে কাহাফের কুকুর
নবীজির বোরাক
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই কুসুমের বোরাক সম্পর্কে কিছু কথা বরাক একটি আসমানী বাহনের নাম |এটি বেহেশতী জীব হিসেবে ধরা হয়েছে বোরাক শব্দের অর্থ বিদ্যুৎ এই বাহনটি এত দ্রুত ছুটতে পারে যে এক লাফে তার দৃষ্টি যতদূর যায় ততদূর সে লাফাইতে পারে অর্থাৎ কোন কোন জায়গায় এরকম ভাবে বলা আছে যে সেই বাহনটি একলাখে জমিন থেকে প্রথম আসমান যেতে পারে আমাদের হুজুর সাল্লাল্লাহু সালামের বাহন ছিল বিভিন্ন তাফসির অথবা আলেমদের কাছ থেকে জানা যায় হুজুর সাল্লাহু সাল্লাম এই বোরাকে করেই প্রথম মক্কা থেকে জেরুজালেমে সফর করে এবং সেখান থেকেই প্রথম আসমান এভাবে সপ্তম আসমান পর্যন্ত যায় জান্নাত জাহান্নাম আল্লাহ তায়ালার সাথে দেখা করা সমস্ত কিছু এই বাহনে চড়েই সফর করেন এবং ফজরের নামাজের আগেই তিনি আবার মক্কাতে ফেরত আসে বিভিন্ন হাদিস দ্বারা প্রমাণিত বিশেষ করে বুখারী শরীফ থেকে প্রমাণিত বোরাকের আকৃতি সম্পর্ক | নবীজির বাহন বোরাকটি দেখতে খচ্চর অপেক্ষা ছোট কিন্তু গাধার চেয়ে বড় এবং গায়ের রং সাদা এবং প্রাণীটি এত জোরে ছুটে যে যা কোন প্রাণীর চোখে দৃষ্টিগোচর হওয়া সম্ভব না চোখের পলকেই একই স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে | যেহেতু এই বাহনটি নবীজির বাহন ছিল এবং আল্লাহর হুকুমে নবীজিকে বিরাজি গমন করিয়েছে এই কারণে এই বাহনটি জান্নাতে |
ইব্রাহিম আ এর বাছুর
আসুন আমরা এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিই ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর বাছুর কি কারনে জান্নাতে যাবে এ সম্পর্কে কিছু কথা ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম কোন সন্তান ছিল না আল্লাহ তাআলার হুকুমে ফেরেশতারা সে সময় ইব্রাহিম আলাই সালামকে একটি সুখবর দিতে আসে সেটা হল সন্তান হওয়ার সুখ হবে ওই সময় তারা বার্ধক্যের সীমা পেরিয়ে গেছে ইব্রাহিম আলাই সালাম এর স্ত্রী বয়স অনেক হয়ে গেছে | ফেরেশতারা ছদ্দবেশে আসা সন্তান হওয়ার সুসংবাদ শোনায় এবংএবং বার্ধক্যের শেষ পর্যায়ে এসে যে সময় আশা করা কোনভাবেই সম্ভব না সে সময় আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে সন্তান দিলেন নির্ধারিত শুনুন | তো ছদ্মবেশে যেই ফেরেশতারা ইব্রাহিম আলাই সালাম এর কাছে এসেছিলেন তাদেরকে মেহমান ভেবে ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম অল্প সময়ের ভিতরে গরুর বাথরের গোস্ত ভুনা করে নিয়ে আসলে এবং তাদের মেহমানদারী করবে এই আমলটা দেখে আল্লাহ তায়ালা খুশি হন এবং ওই বাছুরের জন্য জান্নাতের ফায়সালা করে |
ইসমাইল আল ইসলামের দুম্বা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই ইসমাইল আঃ দুম্বা কি কারনে জান্নাতে যাবে এ ব্যাপারে কিছু সংক্ষিপ্ত আলোচনা আমরা সবাই কুরবানী সম্পর্কে জানি কুরবানী ঈদের সময় সমর্থ্য অনুযায়ী কোরবানি ঈদে আর এই কুরবানী দিয়ে | আর এই কুরবানী করার হুকুম আমাদেরকে দেওয়া হয় এর ঘটনা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি যে আল্লাহ তা'আলা ইব্রাহিম আলাই সালাম কে স্বপ্নের মাধ্যমে প্রিয় জিনিস কুরবানী করতে পারে তিনি প্রিয় জিনিস কুরবানী বলতে বুঝে যান তার নিজের সন্তান ইসমাইল আলাই সাল্লাম কে কুরবানী কোন কিছু হয়ে না ভেবে এই কুরবানী করতে উদ্ধত হন এবং ইসমাইল আঃ কে বলেন যে আমি তোমাকে আল্লাহর হুকুমে কুরবানী করতে চাই | যেমন বৃক্ষ তেমন ফল ইব্রাহিম আলাই সালাম ও নবী তার ছেলেও নবী তাই ইসমাইল আঃ তার পিতাকে বললেন যে আপনি আল্লাহর হুকুম পালন করেন আর আমাকে ধৈর্যশীলদের মধ্যে পাবেন তখন আল্লাহতালার হুকুমে তিনি ছুরি নিয়ে ইসমাইল আঃ কে কুরবানী করে তিনি যখন আল্লাহর নামে ইসমাইল আলাই সাল্লাম এর গলায় ছুরি চালাইতে যান তখন আল্লাহতালার হুকুমে ইসমাইল আঃ এর জায়গায় একটি দুম্বা কুরবানী হয় | আরে নেক কাজটি এই দুম্বা দ্বারা সম্পূর্ণ করার কারণে আল্লাহ তাআলা তাকে জান্নাতে দেয় |
হযরত সালেহ আঃ এর উট
আসুন আজকের এই পোস্ট থেকে আমরা এই উটনি জান্নাতে যাওয়া সম্পর্কে কিছু কথা আলোচনা করা যায় সালেহ আলাইহিস সাল্লাম একজন নবী ছিলেন তিনি তার কর্মের লোকের কাছে দাওয়াত পৌঁছায়তেন কারণ তারা বিভিন্ন মূর্তি পূজার উপাসনা করত বিভিন্ন রকমেরের তিনি যখন তাদেরকে আল্লাহতালা দিবে দাওয়াত দেন তখন তার কথা তারা না শুনে উল্টা বিভিন্ন রকম ঠাট্টা বিদ্রুপ করতো উল্টাপাল্টা কথা বলত হঠাৎ একদিন তাদের মাথায় একটা বুদ্ধি আসে এবং সালে আলাই সালাম কে বলে যে তোমার কথায় আমরা তোমার সৃষ্টিকর্তার উপর ঈমান আনব কিন্তু আমাদেরকে একটা প্রমাণ দিতে হবে সেটা হলো ওই পাহাড়ের থেকে একটা গর্ভবতী উঠনি দশ মাসের বের করে দেখাতে হবে তাহলে আমরা তোমার কথা মানবো দোয়া করলেন এবং পাহাড় ফেটে একটু শক্তিশালী গর্ভবতী বের হয়ে আসলো তারা দেখি সবাই অবাক তবে সালে আলো ইসলাম বলল তোমরা হত্যা করতে পারবে না কিন্তু তোমাদের উপর আজাব আসবে কিন্তু তবুও তারা হত্যা করলে এবং আজাব আসবে | যেহেতু সালে হালায় সাল্লাম আল্লাহতালার কাছে দোয়া করেছিলেন এবং আপনি বের হয়ে আসে এবং কাফেররা উক্তিটি কে হত্যা করে তার জন্য আল্লাহতালা তাকে জান্নাতে দিবে |
ইউনুস আঃ এর মাছ
আসুন আমরা জেনে নিই পোস্ট থেকে ইউনুস আলাইহিস সালামের মাছ জান্নাতে যাওয়ার কারণ একজন নবী ছিলেন তুমি যখন মাছের পেটে যান অর্থাৎ মাছ ওনাকে গিলে ফেলে এবং সে মাছের পেটের মধ্যে ৪০ দিন ছিল। সাধারণত তিমি মাছ প্রচুর পরিমাণে খাবার খায়। খাওয়ার খাবার খাওয়ার পরও তার পেট খুব একটা ভারি হয় না কিন্তু ইমু সালে সাল্লামকে গিলে ফেলার পর তার খুব বা ভারি মনে হয় এবং সে কষ্ট পায় এবং একসময় কালেমা পড়ার দ্বারা সে তুমি কে বমি করে এই কারণে আল্লাহতালা খুশি হয়ে মাছকে জান্নাতে দিবেন |
জহির আলাই সালাম এর গাধা
আসেন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিও যারা ইসলামের গাধা সম্পর্কে সে কিভাবে জান্নাতে যাবে আমরা জেনে নেই এই গাধাটিও জান্নাতে যাবে। নবীর সাথে থাকার কারণে সে জান্নাতে যাবে কারণেই নবীকে যে আল্লাহ তা'আলা একশ বছর ঘুমিয়ে রেখেছিলেন ঘুমন্ত অবস্থায় তার জান কবজ করে দিয়েছে পরবর্তীতে একশ বছর পর আবার তাকে জীবিত করে সাথে সাথে গাধাকেও জীবিত গাধার পিঠে চড়ে যায় মোটকথা তার সংস্পর্শে থাকার কারণে আল্লাহতালা এই কথা কেউ জান্নাতে দাখিল করে |
আসুন আমরা এই গাভী সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন সে কিভাবে জান্নাতে যাবে এক ধনী ব্যক্তি বসবাস করতেন তার নাম ছিল আমির তার কোন ওয়ারিশ ছিল না একটা ভাতিজা ছিল আমিরের অনেক সম্পদ ছিল তার ভাতিজা সম্পদের হত্যা করে তাকে অন্য এক জায়গায় ফেলে দিয়ে আসি হঠাৎ কিছুদিন পর মুসা আঃ সবাইকে জিজ্ঞেস সে সকলে বলে সে মারা গেছে মুসা আঃ সালামের সন্দেহ হয় তাকে হয়তো হত্যা করা | এই বিষয়ের সত্যতা যাচাই করার জন্য সবাই মুসা আলাই সালাম কে আল্লাহর নিকট দোয়া করতে বলে এবং এর বাস্তবতা বের করতে বল মুসা আলাই সালাম এর কাছে দোয়া করে এবং দোয়া কবুল হলে সকলে বলে যে তুমি একটা গাভীর ব্যবস্থা কর নবী গাভীর ব্যবস্থা করতে চাইলে করতে চাইলে তারা বিভিন্ন রকম শর্ত দেয় এরকম হবে না বিষয় জটিল করে ফেলেন বিভিন্ন শর্ত দেন গাভীটা এরকম হবে সেরকম হবে এই ধরনের গাভী পা তো মুশকিল তারা ইনশাল্লাহ বলল আল্লাহ তাআলা এরকম একটা গাভী হাজির করে দিবেন এবং এই গাভিটা তারা জমা করলো আমি বস্তুটা মৃত ব্যক্তির লাশের সাথে স্পর্শ করুন। আর মৃত ব্যক্তিতায় জিন্দা হয়ে তার হত্যা কে করেছে সেটা বলল যে তার ওই ভাতিজা তাকে হত্যা করেছ এই হত্যাকাণ্ড টা প্রমাণিত হলো এই গাভীটার কারণে এজন্য আল্লাহতালা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করে |
সুলাইমান আঃ পিপীলিকা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই সুলাইমান আলাই সাল্লাম এর পিপীলিকা কেন জান্নাতে যাবে সোলেমান আলাই সাল্লাম এক সময় তার লস্কর নিয়ে যাইতেছিল রাস্তার মাঝে পিঁপড়ার বাসা ছিল এবং সে অবস্থা দেখে যে সুলাইমান আলাই সালাম এর বিশাল লস্কর রাস্তা দিয়ে আসছে এখন যদি আমার কমেন্ট লোককে আমি না বাচায় তাহলে তারা সবাই মরে যাবে সে পিপড়া তাদেরকে বলতে থাকে যে তোমরা তোমাদের ঘর থেকে বের হয়ে আসো সোলাইমান আলাই সাল্লাম এর লস্কর যাইতেছে না হলে তোমরা ধ্বংস হয়ে যাবে এই কথাটা আল্লাহতালার খুব পছন্দ হয় এবং এটা কুরআনে বর্ণিত করেন এবং এই পিঁপড়াও জান্নাতে |
বিলকিসের হুদহুদ পাখি
আসন বিল কিসের হুদহুদ পাখি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিন সে কিভাবে জান্নাতে যাবে সমস্ত জিন পশু-পাখি সুলাইমান আলাই সালাম এর কথা শুনতো একদিন হুদহুদ পাখিকে সুলেমান আঃ দাওয়াত নামা পাঠাইলেন বিলকিসের কাছে সে সময় রানী বিলকিস গাছের পূজা সূর্যের পূজা করছো আসলে সেই চিঠিতে লিখে দিয়েছিল সে যেন আল্লাহ তায়ালার প্রতি ঈমান আনে এবং মূর্তিপূজা ছেড়ে আল্লাহর হুকুমের উপর উঠে হেদায়েত নেওয়াটা হুদহুদ পাখি ভেন্টিলেটর এর মাধ্যম দিয়ে ঢোকে রানী বিল কিসের কাছে পৌঁছে ছিল আল্লাহতালার খুবই পছন্দ হয় এবং আল্লাহ তায়ালা খুশি হয়ে হুদহুদ পাখিকে জান্নাতে দাখিল করো |
আসহাবে কাহাফের কুকুর
আসুন আমরা আসাবে কাহাফের কুকুর সম্পর্কে সে কিভাবে জান্নাতে যাবে এটা জেনে নিন কিছু যুবক আল্লাহতালার প্রতি ঈমান আনার জন্য বাদশার অত্যাচারে তারা দেশ ত্যাগ করে একটি গুহাতে আশ্রয় গ্রহণ করে এবং তাদের সফর সঙ্গী হওয়া একটি কুকুর | যেহেতু কুকুর একটি নিকৃষ্ট প্রাণী হারাম-প্রাণী তারপরে সে জান্নাতে যাবে তার কারণ হলো এ সমস্ত যুবককে কুকুর পাহারা দিত তার সঙ্গে থাকার কারণে ওই গুহায় পাহারা দেওয়ার কারণে এ কুকুর জান্নাতে যাবে।
শেষ ভাবনা
আজকের এই পোস্ট থেকে আমরা জানতে পারলাম যে ১০ জন প্রাণী জান্নাতে যাবে সে সম্পর্কে। আসলে পশুপাখি তো জান্নাতে যাওয়ার কথাই না কিন্তু এ ১০ জন প্রাণী নেক লোকদের সহবতে থাকার কারণে জান্নাতের মতো উঁচু মাকাম দান করেছেন | আজকে আমরা এই পোষ্ট থেকে যা কিছু জানতে পারলাম তা থেকে উপকার পেয়ে থাকলে অন্যদেরকে জানাবেন কমেন্ট করবেন শেয়ার করবেন লাইক দিবেন। মানুষ ভুল ত্রুটির উড়ছে না এজন্য ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সাথে থাকবেন আশা করছি |
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url