আসহাবে কাহাফের কতিপয় কিছু যুবক সম্পর্কে আলোচনা
আপনারা যারা অস্বাভাবিক সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ | আজকে আমরা আপনাদেরকে জানাবো এই সাতজন যুবকের আল্লাহতালার প্রতি ঈমান আনার জন্য তাদের কি হয়েছিল মহান আল্লাহতালা সাহায্যে তারা কিভাবে জালেম বাচ্চার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল সে সম্পর্কে কিছু আলোচনা
এই আঁটি জলের মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরব। এ আজকে এই আর্টিকেলটিতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপনারা আমাদের সাথে থাকবেন এবং আপনাদের ভালো লাগা বিষয়গুলো অন্যদের কাছে শেয়ার করবেন কমেন্ট করবেন লাইক দেবেন চলুন তাহলে আজকের বিষয় জেনে নেওয়া যাক |
পোস্ট সূচীপত্র:আসামি কাফের যুবকদের ঘটনা
ভূমিকা
আসুন আমরা আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিই আসহাবে কাফের যুবকদের সম্পর্কে কিছু কথা আজকের এই পোস্টটি আপনাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ যদি জানতে চান তাহলে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে এই পোস্টটিতে থাকবেন আশা করছি চলুন তাহলে দেরি না করে আজকের বিষয়ে আমরা জেনে নেই |
যুবকদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ
আসুন আমরা জেনে নেই আশা হবে কাহাফ এর যুবকদের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ সম্পর্কে কোন কিছু কথা সেসময়ের তৎকালীন বাদশা ছিল খুবই জালিম বাদশা তিনি মুশরেক ছিলেন তিনি মূর্তি পূজা করতেন এবং বিভিন্ন অন্যায় কাজ করতো এবং আল্লাহ তায়ালার সাথে শরিক করতো আল্লাহ তাআলা নাফরমানি করত | শুধু তাই নয় এটা তার রাজ্যের প্রজাদের উপরে চাপিয়ে দিত তাদের রাজ্যের প্রজাদের বাধ্য করত এ সমস্ত অন্যায় কুফরি কাজ করতে তবে কতিপয় কিছু যুবক তারা এই সমস্ত কাজ করতে চাইতো না তাদের মনের ভিতর আলাদা নাড়া দিত যে এই সমস্ত কাজ করা ঠিক না মূর্তি পূজা করা কাঠের মূর্তির পূজা করা ঠিক না তাদের মনের ভিতর এরকম চেতনা আসতো যে মূর্তির তৈরি আমাদের হাতে তৈরি মূর্তি কি কখনো আমাদেরই সাহায্য করতে পারে এটা কিভাবে সম্ভব তারা ছিল সংক্রান্ত পরিবারে এরকম চিন্তা ভাবনা করতে করতে আল্লাহ তা'আলা তাদের অন্তরের ভিতরে তাওহীদ এর বাণীকে ঢেলে দিলেন এবং তারা আস্তে আস্তে আল্লাহ তালার পরিচয় পেলেন এবং তাদের ভিতরে ঈমান এসে গেল এবং আস্তে আস্তে ইবাদত বন্দেগি শুরু করলে কিছুদিন যেতে না যেতেই সেখানকার বাদশা বুঝতে পারলেন এই কতিপয় যুবক মূর্তি পূজা বিভিন্ন অন্যায় কাজ ছেড়ে দিয়ে তারা অন্য একজনের দাসত্ব করছে ইবাদতে মশগুল আছে এটা জানার পর বাদশা তাদেরকে তার রাজ্যে তার লোকদের ডেকে পাঠান এবং তাদেরকে বাদশা বুঝাইলেন যে তোমরা যে কাজগুলো করতেছো এগুলো থেকে বিরত থাকো যদি বিরত হও আগের পর্যায়ে আসো তাহলে ভালো কথা। আর যদি আমার কথা না শোনো তাহলে আমি তোমাদেরকে হত্যা করব এই ভয় দেখাইলেন ওই যুবকদেরকে এবং রাজায় কথা বলল যে তোমরা সম্ভ্রান্ত পরিবারের ছেলে তাই তোমরা যদি লোকদেরকে এ কথাগুলো বল তাহলে লোকদের উপরে তোমাদের কথার প্রভাব পড়বে আর যদি তোমরা গরিব হতে তাহলে তোমাদের কথা কেউ শুনতো না আর তোমাদেরকে আমি কিছু বলতাম না যেহেতু তোমরা সম্ভ্রান্ত পরিবারের ছেলে এ কারণে তোমাদের কথা সবাই শুনবে তাই কালকে আমি তোমাদের শাস্তির ব্যবস্থা করব | এই কথা শুনে সেই যুবকগুলো বাদশার কথা মানলো না এবং তারা বলল যে এটা কিভাবে সম্ভব যেহেতু আমাদের অন্তরের ভিতর আল্লাহতালার তাওহীদের নূর ঈমানের নূর বসে গেছে এখন আপনি চাইলে আপনার এই ভ্রান্ত মতবাদ আমাদের উপরে কোন প্রভাব ফেলবে না এবং আপনার হুকুমে আমরা মূর্তি পূজার পূজা করতে পারব না এটা কখনোই সম্ভব না তারা এ কথা বলল এবং বদশাকে তারা দাওয়াতও দিল যে সে যেন ইসলামের শরণাপন্ন চলে আসে আল্লাহতালার দাসত্ব করে আল্লাহতালার হুকুম পালন করা | কিন্তু বাদশা তার কথা শুনল না এবং তাদেরকে রাজ দরবার থেকে পাঠিয়ে দিল এবং এই কথা বলল যে কালকে তোমাদের ব্যাপার আমি সিদ্ধান্ত নেব|
গুহাই অবস্থান
আসুন আমরা জেনে নেই সেই গুহাতে যুবকদের অবস্থান সম্পর্কে কিছু কথা | তারা বাদশার দরবার থেকে চলে এসে একত্রিত হয়ে মাশওয়ারা করব যেহেতু আমরা থাকলে বাদশা হয়তো আমাদের ক্ষতি করতে পারে বা আমাদেরকে হত্যা করতে পারে এজন্য আমরা কি করলে ভালো হয় তখন যুবকরা একত্রিত সিদ্ধান্ত নিল আমরা এ দেশ ছেড়ে অন্য দেশে চলে যাব তারা রাতের গভীরে একত্রিত হয়ে রওনা দিলাম এবং অজানা পথে চলতে লাগলো চলতে চলতে হঠাৎ করে রাস্তায় একটি কুকুর তাদের সঙ্গী হল এবং সেই কুকুরটা তাদের সঙ্গে চলতে থাকবে চলতে চলতে অনেক দূর চলে গেল অজানা এক অঞ্চলে হঠাৎ করে তারা এক গুহার সামনে থেমে গেল সেখানে গিয়ে দাড়া এবং গুহার ভিতরে ঢুকে গুহার ভেতরে বিশ্রাম নিতে শুরু করল হঠাৎ করে তারা ঘুমিয়ে গেল এরকম করতে করতে তারা অনেক বছর ঘুমিয়ে গেল তা টের পায়না আর গুহার মুখে সেই কুকুরটা পাহারাদারি শুরু করলো। এবং সূর্যের আলো যাতে তাদের উপরে না পরে এজন্য আল্লাহতালা এখানে কুদরতি একটা খেলা খেল যাতে মানুষ বুঝতে না পারে এবং মানুষের দৃষ্টিগোচর না হয় এভাবে তারা ৩০৯ বছর ঘুমিয়ে ছিল তারপর হঠাৎ করে একদিন তাদের ঘুম ভাঙ্গে এবং তারা বিভিন্ন মন্তব্য করে | এবং একে অপরকে আলোচনা করতে থাকলো যে হয়তো আমরা একদিন বা দুইদিন বা একবেলা এরকম সময় ঘুমিয়েছি এবং তাদের প্রচন্ড খিদা লেগেছে খিদার ধরন দেখে মনে হচ্ছিল যে হয়তো একদিন বেশি তারা ঘুমিয়ে ছিল এবং একজন খুব সতর্কতার সাথে বাইরে বের হলো এবং দেখল যে শহরের অবস্থা পরিবর্তন হয়েছে নতুন নতুন বিল্ডিং তৈরি হয়েছে পুরাতন বিল্ডিং গুলো পরিত্যক্ত হয়ে আছে কিছু চিনতে পারেনা খাবারের দোকান খুঁজে পাই না এদিক সেদিক খুঁজতে থাকে লোকেরাও তাদেরকে দেখে মনে করে যে তারা এইখানকার একজন ব্যক্তি তাকে খাবারের দোকান খুঁজে দেয় এবং সে খাবার নিয়ে যখন তার কাছে থাকা মুদ্রা বের করে তখন মুদ্রা দেখে সবাই আশ্চর্য হয়ে যায় এবং বলে এই মুদ্রা তো এই এখনকার না তুমি পেলে কোথায় থেকে তখন সে বলে আমি তো কালকেই পেয়েছি তখন লোকেরা তাকে বলে তুমি হয়তো গুপ্তধন পেয়েছো, এটা তো ৩০৯ বছর আগের মুদ্রা তখন সে বুঝতে পারে যে তারা তাদের ঘুমে ৩০৯ বছর পার হয়ে গেছে তখন ওই লোকদেরকে বলে যে অমুক বাদশা ব্যাপারে তখন তারা বলে এ বাচ্চা তো ৩০০ বছর আগেই মারা গেছে তারপর সে জানতে পারল যে তারা ৩০৯ বছর এক ঘুমে পার করে দিয়েছে এবং সে সেখান থেকে পালিয়ে আসলো ।
গুহাতে কয়জন যুবক ছিল
আসুন আমরা জেনে নিই সেই গুহাটে কয়জন যুবক ছিল মহান আল্লাহ তায়ালা কিছু জিনিস রহস্যময় করে রেখে দিয়েছে। যে বিষয়গুলো মানুষের জ্ঞানে ধরা সম্ভব না এটা একমাত্র আল্লাহ তাআলার এলেমে আছে আল্লাহ তায়ালার জ্ঞানে রয়েছে যদি আল্লাহ তাআলা কোন বিষয়কে রহস্যময় করে রেখে দেয় এমন কেউ নাই সে রহস্যকে বের করতে পারে এখনো অসংখ্য বিষয় বিভিন্ন জ্ঞানী পন্ডিত বিজ্ঞানীরা চেষ্টা করছে এটার বিষয় কি রহস্য আছে তা বের করার জন্য তাদের যুগকে যুগ পার হয়ে যাচ্ছে একের পর এক বিজ্ঞানী বা বিশেষজ্ঞ আসছে কিন্তু তারা এ রহস্যকে বের করতে পারছে না এজন্য আসা হবে কাফের যুবক সম্পর্কে এটা রহস্যই থেকে গেছে আলেমদের মধ্যে আছে যে সেখানে কয়জন পুরুষ ছিল কেউ বলে বিভিন্ন মতামত শুনতে পাওয়া যায় যেমন কেউ বলে ৫ কেউ বলে ৭ কেউ বলে ৯ জন তার সাথে একটা কুকুর ছিল | কিন্তু সঠিক ব্যাপারটা কেউ বলতে পারে না একবার হুজুর সাল্লাল্লাহু সালাম হযরত আব্বাস রাঃ হাত দিয়ে দোয়া করেছিল যে তার অন্তরে যাতে এলেম জমা করে দেয় আল্লাহতালা | আসহাবে কাফের ব্যাপারে দুই একজন ব্যক্তির মধ্যে একজন ছিলেন আব্বাস রা তিনি একথা বলেন যে কয়েকজন ব্যক্তির মধ্যে আমি একজন যে অসহাবে কাফের যুবকদের ব্যাপারে তাদের সংখ্যার ব্যাপারে জানে |
উজায়ের( আ)ঘটনা
আসন আমরা জেনে নিই এই নবী সম্পর্কে কিছু ঘটনা একজন পয়গম্বর ছিলেন তিনি আল্লাহতালার হুকুমে মানুষকে আল্লাহতালার পরিচয় সঠিক দিনে দাওয়াত দিয়ে সঠিক পথে নিয়ে আসতে। তিনি আল্লাহ তায়ালার প্রিয়
বান্দা পয়গম্বর ছিলেন | তিনি মানুষকে আল্লাহ তা'আলা দেখে ডাক দেন আল্লাহ তাআলার হুকুমকে পালন করতে বলতেন এবং নাফরমানি ও খারাপ কাজ থেকে বাধা দিতে |তিনি তাওরাত কিতাবের হাফেজ ছিলেন তৃনার চরিত্র খুবই সুন্দর ছিল তিনি সৎ ও নিষ্ঠাবান |
জীবিত মৃত প্রমাণ
তিনি একদিন তার গাধার পিঠে গরম খাবার নিয়ে এক জনপদ দিয়ে যাচ্ছিলেন হঠাৎ দেখতে পেলেন সেই জনগণটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে এবং সে এই চিন্তা করতে লাগল যে এই জনপট্টি এলাকাটি ধ্বংস হয়ে গেছে এখানকার কোন মানুষ বেঁচে নেই | তার মনের ভিতর প্রশ্ন জাগলো যে ধ্বংস হয়ে যাওয়া নগরী বা মরে যাওয়া মানুষগুলোকে আল্লাহতালা কিভাবে জীবিত করে এই প্রশ্ন তার মধ্যে আসার সাথে সাথে আল্লাহতালা তাকে ওই অবস্থাতেই ১০০ বছরের জন্য মৃত করে দিয়েছিল ১০০ বছর পর তিনি যখন হঠাৎ করে উঠে তখন তিনি মনে করেন আমি হয়তো একবেলা বা একদিন ঘুমিয়ে ছিলাম ঘুম ভাঙার পর তাকিয়ে দেখে যে তার সাথে গাধাটি কঙ্কাল হয়ে এদিক সেদিক পড়ে আছে। এবং তার সঙ্গে গরম খাবার যেটা ছিল সেটা গরমই হয়ে আছে। তার বুঝতে আর বাকি থাকলো না সে কতকাল ঘুমিয়েছিল। এই ঘটনাটি কোরআনে বর্ণিত আছে, যাতে এই ঘটনা থেকে আমরা এই শিক্ষা নিতে পারি যে আল্লাহ তাআলা সমস্ত কিছু করনে ওয়ালা জাত তিনি সব কিছু করেন তিনার হাতে সব দিনরাত ঠান্ডা গরম সবকিছুই আল্লাহর হুকুমে হয়। আল্লাহতালায় সমস্ত কিছুর মালিক আল্লাহ তায়ালাই সবকিছু করেন |
গাধা পুনরায় জিন্দা হওয়া
আসুন আমরা জেনে নিই এই নবীর যে বাহন গাধাটি ছিল পুনরায় জিন্দা হওয়া সম্পর্কে কিছু কথা | তোর গাধাটি সে সময় আল্লাহর হুকুমে মৃত্যুবরণ করে এবং কঙ্কালগুলো বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। তিনি এটা দেখার পর বুঝতে বাকি নেই যে তিনি কত বছর ঘুমিয়ে ছিল আল্লাহ তাআলার হুকুমে ফেরেশতা গাধা থেকে পুনরায় আগের মত জীবিত করে ফেলে বলে যে ফেরেশতা গাধার হাড্ডিগুলোকে একত্রিত করে শরীরের গোশত গুলোকে হাড্ডিতে জমা করে এবং রক্ত পশম দিয়ে শরীরটাকে আবৃত করে গাধাকে আগের মত করে দেয় | এটা দেখে কি বুঝার বাকি থাকে যে সন্দেহটা নবীর অন্তরের মধ্যে এসেছিল যে ওই জাতিকে আল্লাহতালা পুনরায় কি আবার জীবিত করতে পারবে কিভাবে তাদের হিসাব নিকাশ কিভাবে নিবে | এবং ১০০ বছর পর তিনি যখন তার বাসায় নিজে এলাকায় ফেরত যায় তখন তাকে তার এলাকার লোক চিনতে পারে না এমনকি তার নিজের সন্তান-সন্ততি চিনতে পারে না যখন সে বলে যে আমি তোমাদের নবী কেউ তাকে বিশ্বাস করে না তবে সেখানে একজন বয়স্ক ব্যাক্তি ছিল যে জানতো তাওরাত কিতাবের হাফেজ ছিল তখন তাকে বলল যে তুমি তাওরাত পড়ো, কেননা নবী তাওরাত কিতাবের হাফেজ ছিল তখন সে তাওরাত কিতাব পড়তে শুরু করল এবং সবার কাছে প্রমাণ হয়ে গেল। সেই নবী তার সন্তান-সন্ততি তাকে চিনতে পারত কেননা ১০০ বছর পর যখন মানুষ একটা এলাকায় আসে তাকে না চেনা টাই স্বাভাবিক তার জন্ম দেওয়া ছিল বুড়ো হয়ে গেছে আর সে যুবকদের মত হয়ে আছে এটা তো স্বাভাবিক বিষয় |
শেষ ভাবনা
আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা বিস্তারিতভাবে জানতে পারলাম আসহাবে কাহাফ ও উজায়ের আঃ এর ঘটনা সম্পর্কে আমরা শিক্ষা পেলাম যে একমাত্র আল্লাহ তা'আলা সমস্ত কিছু করনে ওয়ালা জাত তিনি মানুষকে জীবন দিয়েছেন তিনার হুকুমে মানুষের মৃত্যু হবে দিন রাত এখানে মানুষের কোন হাত নাই মানুষের কোন ক্ষমতা নাই সমস্ত ক্ষমতা আল্লাহর এই জন্য আমাদের সকলকে আল্লাহতালার শরণাপন্ন হতে হবে | আল্লাহ তাআলার প্রতি ঈমান আনতে হবে আজকে এই পোস্ট থেকে আমরা যা কিছু জানতে পারলাম আমাদের নিজেদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবের কাছে আমরা শেয়ার করব কমেন্ট করব লাইক দিব ভুল ত্রুটি হলে আল্লাহতালা আমাকে প্রথমে মাফ করে এবং আপনাদের কাছ থেকেও আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি |
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url