গর্ভের সন্তান নেককার হওয়া ১০ আমল সম্পর্কে

আজকের এই পোস্টটি আমরা নিয়ে এসেছি গর্ভবতী মায়ের জন্য কিছু আমল যে আমলটা করবে সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায় নেককার হয়ে উঠবে | আপনারা যারা জানেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে এজন্য আপনারা আমাদের  পোস্টটিতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবে এবং মনোযোগ



সহকারে এই আর্টিকেলটি করলে নিজেও উপকৃত হবেন আর আপনার ভালোলাগা বিষয়গুলো অন্যদের কাছে শেয়ার করে তাদেরকেও উপকৃত হওয়ার সুযোগ করে দেবেন আশা করছি চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নিন

 পোষ্ট সূচিপত্র:গর্ভের সন্তান নেক্কার আমার আমল 

 ভূমিকা

 প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি  বিশেষ করে মহিলাদের  উপকার হয়  কারণে আজকের আর্টিকেলটি আমরা লিখেছি গর্ভের সন্তান কোন আমল করলে নেককার হবে এই সম্পর্কে কিছু কথা আপনাদের সাথে তুলে ধরেছি আজকের আর্টিকেল আপনাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে যদি আপনার এই আর্টিকেলের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন | আসুন দেরি না করে আজকে আমরা আমাদের কাঙ্খিত বিষয়টা জেনে নিন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে | 

নেক্কার সন্তান

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই নেককার সন্তান সম্পর্কে কিছু কথা দাম্পত্য জীবনে প্রত্যেকেই চায় যে আমাদের একটা সন্তান সবারই আশা সবার আকাঙ্ক্ষা  আবা | আবার এমন কেউ নাই যে গর্ভের সন্তান সৎ হয় নেককার হয় ভালো হয় এরকম চায়না এরকম মানুষ নাই সব সময় চাই যে আমার  আমার সন্তান ভালো হোক মানুষের মত মানুষ হোক এটা আমরা প্রত্যেকেই চাই।  নেক সন্তান পেতে হলে  মাকেই নেক আমল করতে হবে তাহলে নেক সন্তান পাওয়া সম্ভব আর যদি মা নিজে নেক আমল না করে তাহলে ভালো সন্তান আশা করা



অসম্ভব। এজন্য কবি বলেন তুমি আমাকে ভালো না দাও তবে আমি তোমাকে একটা ভালো জাতি দিব | কিরে আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে গর্ভ অবস্থায় মাদের কিছু নেক আমল সম্পর্কে নিচে এ সমস্ত নেক আমল সম্পর্কে তুলে ধরা হল | 

গর্ভবতী মায়ের জন্য ১০ টি আমল

 আসুন আমরা জেনে নেই  এই পোস্ট থেকে গর্ভবতী মায়ের জন্য দশটি আমল সম্পর্কে কথা | একটা কথা না বললেই না আল্লাহ তায়ালার কুদরতে মা-বাবার মিলনের কারণে আল্লাহতালা মায়ের পেটে সন্তান দেয় এটা অনেক বড় নিয়ামত অনেকে বিভিন্ন অসুস্থতার কারণে এই নিয়ামত থেকে বঞ্চিত হয়ে যায় | এটা আল্লাহতালার ঘুমেই হয় আল্লাহতালা যাকে চান তাকে সন্তান দেন যাকে চান না তাকে নিঃসন্তান রাখে |প্রথম অবস্থায় বাচ্চা মায়ের পেটে বীর্য রুপে অবস্থান করে এবং তার ৪০ দিন পর সে গোস্তের টুকরা রূপে অবস্থান করে এভাবে পর্যায়ক্রমে ৪০ দিন পর পর তার গঠন আল্লাহ তায়ালার কুদরতে তৈরি হয় এবং ৬ মাস পর সেই নড়াচড়া করে কিন্তু তার ভিতরে রূপ দেয় এবং সে বাচ্চাটা  নাড়ী মায়ের নাড়ী সাথে সংযোগ করবে আর মায়ের মাধ্যম দিয়ে বাচ্চাটি খাওয়া দাওয়া কর। তো মায়ের সংস্পর্শে থাকার চেয়ে বাচ্চাটি মায়ের গর্ভে বড় হয়। এই জন্য এই সন্তানকে নেককার বানাতে হলে মাকে পদক্ষেপ নিতে হবে। নেক আমল করতে হবে আল্লাহ তায়ালার হুকুম এর উপরে চলতে হবে তাহলে বাচ্চা নেককার কারণ এই বাচ্চাটা গর্ভে থাকে এবং মায়ের রক্ত খেয়ে  পেটের মধ্যে লালিত পালিত হয় | কিভাবে নেট সন্তান লাভ হবে নিচে দশটি আমল সম্পর্কে উল্লেখ করা হবে।

ধৈর্য ধারণ করা

 আসুন আমরা জেনে নিয়ে এদেশ থেকে গর্ভবতী মা ধৈর্য ধারণ সম্পর্কে কিছু কথা |গর্ভধারিনী হওয়া সহজ ব্যাপার এজন্য যে একটা কঠিন সময় একটা লম্বা সময় পার করতে হয় | গর্ভধারিণী মাকে এ সময়টা অনেক ধৈর্য ধারণ করতে হয়। এজন্য যে তাকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সমস্যার মুখে পড়তে হয় বিভিন্ন অসুস্থতার কবলে পড়তে হয় কারণ একটা শরীরের ভিতরে আর একটা শরীর  আরেকটা শরীর থাকা এটা সহজ ব্যাপার | অনেক সময় মাকে অসুস্থ হয়ে যেতে হয় বমি বমি ভাব লাগে দুর্বল হয়ে যায় শরীর। এইজন্য ধৈর্য হারা হবেন এ সময় ধৈর্য ধারণ করা জিহাদের সোয়া হবে | এই সময়টা আমাদেরকে বিভিন্ন জিনিস মেনটেনেন্স করতে হয় যেমন চাইলে তারা ঠান্ডা পানি খেতে পারবে না বিশেষ করে ফ্রিজের পানি অত্যাধিক গরম লাগে পিপাসা লাগে একটু ঠান্ডা পানি খেলে হয়তো ভালো হতো। কি মনে করে গর্ভধারিণী মা ঠান্ডা পানি খেতে পারে। কারণ তার ঠান্ডা পানি খাওয়ার কারণে গর্ভের সন্তান যদি অসুস্থ হয়ে যায় এই এই চিন্তাতে মা কষ্ট করে কিন্তু ঠান্ডা পানি খায় না ধৈর্য ধারণ করে | আস্তে আস্তে যখন কাছে আসে তখন মাদের আরো সমস্যা হতে থাকে বাচ্চা যখন নড়াচড়া শুরু করে তার ভিতর জান আসে হাত-পা নড়ায় মায়ের কষ্ট হয় ঘুমাতে গেলে কষ্ট হয় শুয়ে থাকলেও কষ্ট হয় শেষের সময়টা তো তারা কোনভাবেই শান্তি পায় এই সময় এই অবস্থাতেও মা ধৈর্য ধারণ করে এমনকি বাচ্চা হয়ে যাওয়ার পরও তাদেরকে অনেক ধৈর্য ধারণ করতে হয় | এত কষ্টের ভিতর ধৈর্য ধারণ করার কারণে মাকে জিহাদের স্বভাবটা সেই জন্য মনে রাখবেন গর্ভে সন্তান আশা এটা গৌরব ও সম্মানের বিষয় নবীজি তোমাদের পেটে আল্লাহর পক্ষ থেকে সন্তান আসে তখন কি তোমরা খুশি হও না যখন কোন নারী স্বামীর পক্ষ থেকে গর্ভধারিণী হয় তখন কি তোমরা খুশি হও না | আর এই গর্ভধারিনী হওয়ার কারণে আল্লাহ তাআলা তোমাদেরকে নফল রোজা সারা রাত্রি নফল ইবাদত করার চেয়ে উত্তম সব দান করে | যখন বাচ্চা প্রবেশ উৎসবের সময় হয় আর প্রসবকালীন সময়ে মা যে কষ্ট পায় আল্লাহ তাআলা সে কষ্টের কারণে মায়ের জন্য যে কি কি নেয়ামত রেখেছে দেখতে পাই না | আর  বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর দ্বারা প্রতিটা ফোটাই আল্লাহতালা নেকি দেন এবং গুনাহ মাফ করে | আর যখন সন্তান মাকে জ্বালাতন করে কান্নাকাটি করে এসব পায়খানা করে দেয় ঘুমাইতে দেয় না ছেলের জন্য রাত্রি জাগরণ করা লাগে কতই না কষ্ট পেতে হয় এজন্য আল্লাহতালা ও মায়ের এই কষ্ট বদলতে গোলাম আজাদ করা আজাদ করার সহজ দরকার | এরকমভাবে আল্লাহ তায়ালা মায়ের জন্য অসংখ্য শোয়াব রেখেছে বাচ্চাকে প্রসব অবস্থায় মা যদি মারা যায় তাহলে সে শহীদের মর্যাদা লাভ এজন্য হাদিসে পাকে মায়ের ব্যাপারে তিনবার কথাটা উল্লেখ হয়েছে আমরা এটা সবাই জানি কারণ মাকে তিনটা কষ্ট করতে হয় পেটে থাকা অবস্থায় একটা কষ্ট  প্রসব বেদনে একটা কষ্ট এবং তাকে ছোটবেলা থেকে মানুষ করা একটা কষ্ট করার জন্য মায়ের মর্যাদা মায়ের সম্মান অনেক বেশি | 

গুনাহ থেকে বাঁচা

 আসুন আমরা জেনে নিই গুনা থেকে বাঁচার ব্যাপারে গর্ভধারি মাকে কতটুকু সতর্ক থাকতে হবে নেক সন্তান পেতে হলে | আমরা প্রত্যেকে নেক সন্তান চাই কিন্তু যদি গুনাহের ভিতরে লিপ্ত থাকে তাহলে আমরা নেক সন্তান পাব এজন্য যে মায়ের পেটের মধ্যে বাচ্চা অবস্থান করে এবং সেখানে দশ মাস দশ দিন কমবেশি অবস্থান করেন এবং সেই সময়টা মায়ের পেটে তার জন্য দুনিয়া এজন্য মায়ের পেটে যেহেতু লালিত পালিত হয় শুরুটাই মায়ের পেট থেকে এজন্য যদি আমরা নেক কাজ করি আর গুনাহ থেকে বেঁচে থাকি তাহলে আমাদের সন্তান নেক্কার আর যদি গুনাহ করে থাকি তাহলে সন্তান নেক্কার হবে না বরং বদ করে পরিণত হয় এজন্য আমাদেরকে কিছু খারাপ কাজ পরিত্যাগ করতে হবে যেমন সিনেমা দেখা সিনেমা দেখা যাবে বিভিন্ন নাটক দেখা যাবে না অশ্লীল কথাবার্তা গালিগালাজ করা যাবে না যে সমস্ত পুরুষদের সাথে দেখা করা হারাম তাদের সাথে দেখা করার কথাবার্তা বলা যাবে না অর্থাৎ সে অবস্থাতেও পর্দার মধ্যে থাকতে হবে পর্দার খেলাফ করা যাবে না | এমনকি গালিগালাজ খারাপ পরিবেশ অর্থাৎ যে সমস্ত জায়গায় একত্রিত বসে মানুষের নামে খারাপ কথা নিন্দা জনক কথাবার্তা। এ সমস্ত জায়গা পরিত্যাগ করতে হবে কারো ব্যাপারে খারাপ কথা বলা যাবে মোটকথা বিভিন্ন গুনাহ থেকে আমাকে বেঁচে থাকতে হবে | যদি গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা যায় সব ধরনের তাহলে আল্লাহতালার পক্ষ থেকে নেক সন্তান পাওয়াটা সম্ভব |

কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা

 আসুন আমরা  এই পোস্টটি কে জেনে নিই কৃতজ্ঞতা কিভাবে প্রকাশ করতে হবে নেক সন্তান পাওয়ার জন্য | কৃতজ্ঞতা এজন্য প্রকাশ করতে হবে যে আল্লাহ তা'আলা আমাকে একটা নিয়ামত অর্থাৎ একটা সন্তান দিয়েছেন অনেক মানুষ কত তপস্যা করে কত দোয়া কান্নাকাটি করে অনেক দেরি করে সন্তান পায় আবার অনেকে আছে যে বিয়ের কিছু মাস পরে সন্তান লাভের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয় এজন্য মহান আল্লাহ তা'আলা আমাকে যে সন্তান দিয়েছে একটা অনেক বড় নিয়ামত অনেকেই নেয়ামত পাই না এজন্য আল্লাহতালার প্রতি সব সময় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করে আসছে কেউ যদি নেয়ামত পায় এবং নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করে আল্লাহ তাআলা তার নিয়ামতকে বাড়িয়ে দেয় আর কেউ যদি নিয়ামত পেয়ে নিয়ামতের  না শুকরি করে  আল্লাহ তাআলা তার নিয়ামতকে ছিনিয়ে নেন এবং তাকে আজাবে গ্রেফতার | এখন চিন্তা করে যদি আল্লাহ তায়ালা আপনার ঘরে একটা নেক সন্তান দেয় অবশ্যই এটা নিয়ামত আর এই নিয়ামতটা বর পড়ে শুকরিয়া আদায় করতাম করবেন তো আল্লাহতালা শুকরিয়া আদায় ইনশাআল্লাহ |

 ওযু অবস্থায় থাকা

 আসুন আমরা জেনে নেই এই পোস্ট থেকে ওযু অবস্থায় থাকার জন্য কি উপকার পাওয়া যায় মা যখন গর্ভ অবস্থায় থাকে তখন তার শরীর সবসময় ভালো থাকে এটা আশা করা যায় এই জন্য শরীরের প্রশান্তি ও সুস্থতার জন্য অজু করা অজু অবস্থায় থাকা ওযু অবস্থায় থাকলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যে সমস্ত জায়গা গুলো আমরা অজু করে ধুয়ে থাকে হাত মুখ  পা এই সমস্ত অঙ্গের গুনা মাফ হয়ে যায়  |অজু করলে আরেকটি উপকার পাওয়া যায় সেটা হচ্ছে যে গর্ভ অবস্থায় ঘুম কমই আসে এজন্যওযু করে ঘুম ভালো হয় |

সময় মত নামাজ পড়া

আসুন আমরা জেনে নিই গর্ভ অবস্থায় নামাজ পড়া সম্পর্কে গর্ব অবস্থায় সাধারণত মন ছটফট করে অস্থির অস্থির লাগে অস্থিরতা দূর করার জন্য নেক আমল তথা নামাজ আদায় করা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়মিত পড়া এতে মনের ভিতর প্রশান্তি লাভ হয়।এজন্য নামাজ আদায় করা যদি নামাজের তো সব আছে আমরা জানি গর্ব অবস্থায় নামাজ আদায় করলে সব দান করে আল্লাহ তাআলা বেশি সওয়াব দান করবেন এবং এর প্রভাব আমাদের বাচ্চাদের উপর পড়বে আশা করা যায় সে নেট সন্তান হয়ে উঠবে |

আল্লাহর নামের জিকির

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই নেক সন্তান পেতে হলে গর্ব অবস্থায় জিকির করতে হবে এ সম্পর্কে কিছু কথাযেহেতু গর্ভ অবস্থায় মহিলাদেরকে একটা বিবৃতি কর পরিবেশের মধ্যে সময় কাটাতে হয় এজন্য অহেতুক কথাবাত্রা বন্ধ করে আল্লাহ তায়ালার জিকিরে মশগুল থাক এতে অন্তরের ভিতরে প্রশান্তি লাভ হয় |এইজন্য আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদেরকে কোরআনের মাধ্যমে বলেছেন আমার স্মরণ অর্থাৎ আল্লাহর স্মরণে তোমাদের অন্তরে শান্তি লাভ হয় | জিকিরের কিছু লাভ আছে যেমন কেউ যদি সকাল সন্ধ্যা যিকির করে এবং জিকির করতে  করতে  জিব্বা তরতাজা রাখে সে আস্তে আস্তে জান্নাতে প্রবেশ করবে। গর্ভধারিনী মা যদি অহেতুক সময় না কাটিয়ে আল্লার জিকির করে তাহলে এই প্রভাব তার পেটে থাকা সন্তানের উপরে পড়বে এখন ভাবেন সে সন্তানটা কেমন হবে অবশ্যই নেককার হয়ে জন্মগ্রহণ করবে | 

কোরআনে পাক তেলাওয়াত

 আসুন আমরা জেনে নেই  গর্ভ অবস্থায় তেলাওয়াত করবে  কি সব পাওয়া যাবে এবং সন্তান নেক্কার হওয়ার জন্য  কতটা প্রয়োজন | গর্ভ অবস্থায় মাকে বেশি থেকে বেশি পড়লে পাকের তেলাওয়াত করতে হবে এতে করে সন্তানের কানে তেলাওয়াতের আওয়াজ পৌঁছবে। গর্ভে সন্তান থাকা অবস্থায় তেলাওয়াত করলে কোরআনে পাকের তেলাওয়াতের প্রভাব সন্তানের উপরে পড়ে |আব্দুল কাদের জিলানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি একটি ঘটনা রয়েছে তিনি যখন তীরের মায়ের গর্ভে ছিলেন তখন তিনার মা প্রতিদিন কোরআন শরীফ পড়ত এবং সে তার মায়ের গর্ভে থাকার কারণে তার মায়ের কোরআন তেলাওয়াত তার উপরে প্রভাব করে এবং  আল্লাহত কুদরতে আব্দুল কাদের জিলানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি মায়ের পেটেই ষোলপাড়া কোরআন শরীফের হাফেজ হয়ে যান | এজন্য সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায় কোরআনে পাকের তেলাওয়াত করা কোরআনে পাকের তেলাওয়াত করা  |এছাড়াও কয়েকটি আমল আছে যেমন পেটের ব্যথা উঠলে সূরা ইনশিকাক পড়ে পানি ফুক দিয়ে পানি পান করলে পেট ব্যথা কম হবে তা, তাছাড়াও ঘুমানোর পূর্বে সূরা পড়তে হবে যেমন ফালাক নাস ইখলাস সূরা কাফিরুন পড়ে সারা শরীরে খুব দিতে হবে এ সমস্ত আমল গুলো করলে অবশ্যই সন্তান নেককার হবে আর বিভিন্ন খারাপি থেকে মুক্ত থাকবে |

শেষ ভাবনা

 আজকে আমরা এই পোস্ট থেকে জানতে পারলাম যে সমস্ত আমল করলে সন্তান নেককার হবে আসলে সন্তান তো আল্লাহতালার একটা বিশেষ নেয়ামত এই নেয়ামতের খেয়ানত না করতে চাইলে প্রথমত মাদেরকেই এই পদক্ষেপ নিতে হবে এবং এই সমস্ত আমল গুলো করতে হবে মা ভালো হলে সন্তান ভালো হবে সমাজ ভালো হবে মানুষের মধ্যে আর হিংসা বিবাদ এগুলো থাকবে না মানুষ সৎ নিষ্ঠাবান হয় এই জন্য প্রথমত মাদেরকেই নেককার হতে হবে আর নেককার হওয়ার জন্য আল্লাহতালার হুকুম মানতে হবে যে সমস্ত আমল গুলোর কথন করে বলা হয়েছে এ সমস্ত আমল গুলো করতে হবে আর আপনারা যারা এই পোস্ট থেকে জানতে পারলেন তারা অন্যদের কাছে শেয়ার করবেন কমেন্ট করবেন


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url