বিশ্বের বৃহত্তর কয়েকটি ফরেস্টের সম্পর্কে আলোচনা

 


সমগ্র পৃথিবীর সৌন্দর্যের প্রতীক হইল প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বন জঙ্গল | বন জঙ্গল শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এনে দেয় তা না সবুজ গাছ বা বন জঙ্গল মানুষের বেঁচে থাকার জন্য একটা বিশেষ প্রয়োজনীয় বস্তু পৃথিবীতে সবুজ গাছপালা এবং বন জঙ্গল থাকলে মানুষের অক্সিজেনের অভাব হবে না মানুষ  সৃষ্টির সাথে নিঃশ্বাস নিতে পারবে। এই পৃথিবী জুড়ে রয়েছে অসংখ্য বন জঙ্গল |আর এই বন জঙ্গল গুলোতে প্রাকৃতিক সম্পদ প্রচুর পরিমাণে




 কল্পনাতেও আসে না এমনকি অসংখ্য মানুষ অসংখ্য জাতি এ বন জঙ্গলগুলোতে বসবাস করে |এ বিশ্বে এক-তৃতীয়াংশ বন জঙ্গল রয়েছে | আর এই বন জঙ্গলের বিশুদ্ধ অক্সিজেন আমাদেরকে সুষ্ঠু হবে বেঁচে থাকতে সাহায্য করে  |আসুন তাহলে এই আট আর্টিকেল থেকে জেনে নেওয়া যাক বিশ্বের কয়েকটি বৃহত্তর ফরেস্ট সম্পর্কে|

 পোস্ট সূচিপত্র: বিশ্বের কয়েকটি বৃহত্তর ফরেস্ট সম্পর্কে আলোচনা 

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক, আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন বিশ্বের কয়েকটি বৃহত্তর ফরেস্ট সম্পর্কে, জানতে হলে আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকবেন ধন্যবাদ।আল্লাহতালা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন দুনিয়াতে এবং তাদের চলাফেরা ওঠাবসা দৈনন্দিন জীবনকে পরিচালিত করার জন্যউৎফুল্ল প্রাণবন্ত রাখার জন্য সৃষ্টি করেছেন বন জঙ্গল আরে এই বন জঙ্গলের প্রাকৃতিক পরিবেশ মানুষের জীবনযাত্রাকে করেছে পরিচ্ছন্ন | এর দ্বারা বুঝা যায় যে দুনিয়ার পরিবেশকে টিকিয়ে রাখার জন্য বন জঙ্গলের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম | আসুন দেরি না করে এই পোস্ট থেকে জেনে নিন বিশ্বের কিছু বৃহত্তর ফরেস্ট সম্পর্কে |

সিনহা রাজা ফরেস্ট

  আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই সিম ভাড়া যা ফরেস্ট সম্পর্কে কিছু জানা-অজানা কথা | সিনহা রাজা ফরেস্ট বিশ্বের একটি অন্যতম ঘন জঙ্গল হিসেবে পরিচিত |  এই ফরেস্টটি শ্রীলঙ্কায় অবস্থিত সিনহা রাজা নামে এই ফরেস্ট টি নামকরণ করেন ইউনেস্কো ১৯৭৮ সালে |এই খরচটি অসংখ্য প্রজাতির প্রাণী রয়েছে। এই বনের সবচাইতে ভয়ংকর মাংসাশী প্রাণী চিতাবাঘ বানর ভাল্লুক শিম্পাঞ্জি বিচিত্র সব পাখি গেছো ব্যাঙ সাপ ফ্রিজে ব্যাংক বিভিন্ন প্রজাতির প্রজাপতি, পোকামাকুর প্রচুর সংখ্যক স্তন্যপায়ী প্রাণী রয়েছে। এইবনাঞ্চলে ১৫ প্রজাতির চিতা বাঘ তীব্র জাতির হাতি২৬ প্রজাতির পাত্তা খালি এরেন ফরেস্টে পাওয়া যায় |বিশ প্রজাতির প্রাণীসহ  পুকুর, গ্রিন বিল্ড দেখা মিলে রেড  ফেইসন মালহোকা , এবং রয়েছে শ্রীলঙ্কান নীল ম পাইয়ের এবং বহু বছর ধরে এই বোনের আকর্ষণীয় প্রাণী হচ্ছে বেগুনি রঙের  বানর |সিংহা রাজা বনেরপ্রায় অর্ধেকের বেশি গাছ স্থায়ী কিছু বিরল প্রজাতির কাছে রয়েছে 

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বিচিত্র সব প্রাণীদের সমাহার এই বনটিতে ঘুরে  বেড়াতে খুবই চমৎকার লাগে  |এই বনে ঘুরে বেড়ানোর বা ভ্রমণ করার উপযুক্ত সময় হচ্ছে বছরে ৯ মাস জানুয়ারি থেকে মেয়ে পর্যন্ত এবং  আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত | পূর্ব পশ্চিমে প্রায় ২০ থেকে ২০ কিলোমিটার বিস্তৃত এবং উত্তর দক্ষিণে সাত আট কিলোমিটার বিস্তৃত | বনের উপকূল উপত্যকা গুলো পূর্ব-পশ্চিম সেগুলো ঘিরে রয়েছে নদী-নালা খাল  বিল এই নদী-নালা খাল বিল গুলোতে রয়েছে বিচিত্র সব মাছ রয়েছে কুমির রয়েছে কচ্ছপ ইত্যাদি বিভিন্ন প্রাণী | নদীকে ঘিরে রেখেছে অসংখ্য সবুজ গাছপালা আর বিভিন্ন প্রজাতির পাখিদের কলহ এর পরিবেশকে গড়ে তুলেছে আরো প্রাণবন্ত। 

এই মনোযোগ পরিবেশ কে ধরে রাখতে আইনের ব্যবস্থা কঠোর করা হয়েছে তারপরও সেখানে অবৈধ শিকারি রয়েছি |কিন্তু স্থানীয়দের মধ্যে বন যে তাদের জন্য একটু প্রাকৃতিক সম্পদ এই মূল্যবোধটা তাদের ভিতরে আছে এখানে স্বাভাবিক তাপমাত্রা থাকে ২০- ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ফেব্রুয়ারি মাস শুষ্ক থাকে বছরে বৃষ্টিপাত হয় ১০ মাস| 

এই বলে একটু জাতির গাছ পাওয়া যায় যেটা লম্বা শুরু হয়ে উঠে যায় কিন্তু ডালপালা কম হয় লম্বায় প্রায় ৪৫ কিলোমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে উঠে যায়। এই বোনের ভিতরে প্রবেশ করলে বিভিন্ন প্রাণীদের ডাক ও পাখিদের কিচিমিচি শুনতে পাওয়া যায় বোনের নামকরণ করা হয়েছে সিংহ রাজা থেকে |

কঙ্গো রেন ফরেস্ট

 আসুন আমরা জেনে নেই কঙ্গো রেইনফরেস্ট সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের সাথে এই পোস্টে শেষ পর্যন্ত থাকবে|এই ফরেস্টে প্রচুর লম্বা গাছ রয়েছে সেই সঙ্গে এই অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় এজন্য এ জঙ্গলের নামকরণ গাছ ও বৃষ্টির সাথে মিল করে রাখা হয়েছে কঙ্গোরেন ফরেস্ট | এরিন ফরেস্টি বিশ্বের দ্বিতীয়তম রেইন ফরেস্ট যেটা মধ্য আফ্রিকায় অবস্থিত | এই ফরেস্টটি পরিচিত হওয়ার কারণ হলো প্রাণী বৈচিত্র্যময় ফরেস্ট হওয়ার কারণ এই ফরেস্টে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ প্রজাতির উদ্ভিদ ও আট থেকে দশ হাজার প্রজাতির প্রাণী রয়েছে। এদের মধ্যে হলো বন্য হাতি পোকাপই চিতা সিংহ শিম্পাঞ্জি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য | এছাড়াও প্রাকৃতিক পরিবেশ ধরে রাখতে আছে কিছু প্রজাতির গাছপালা |ঘন হওয়ার কারণে পর্যটক বা দর্শনার্থীরা বৃষ্টিপাত দেখতে পান না বছরে প্রায় ৫৮ ইঞ্চি একটু বেশি বৃষ্টিপাত গড় পরিমাণ |স্থানীয় লোকজন কৃষিকাজ করার জন্য গাছপালা কেটে ফেলায় জঙ্গলটির পরিবেশ বাইক ইকো সিস্টেম বিনষ্ট  হতে শুরু করেছে | এই ফরেস্ট টি পৃথিবীর ৮ শতাংশ অক্সিজেন ধরে রাখার কারণে পৃথিবীর দ্বিতীয় ফুসফুস বলা হয়েছে | এই ফরেস্টে প্রায় মানুষ ৪০-৫০ হাজার বছর চেয়েও বেশি সময় ধরে মানুষ বসবাস করছে এই এই ফরেস্টটিতে প্রায়ই দেড়শ থেকে ২০০ গোষ্ঠী বসবাস করে | এক সময়ে এক সময়ে এ ফরেস্ট থেকে এই ফরেস্ট থেকে আশি মিলন মানুষের জন্য এসেছে খাবার বিশুদ্ধ পানি এবং আশ্রয়ের ঠিকানা হয়েছে |

পুরো ফরেস্টের আয়তন প্রায় ৭ লক্ষ ৮১ হাজার ২৫০ স্কয়ার মাইল বিশ শতকের শুরুতে এই ফরেস্টের নাম রেইন ফরেস্ট হিসেবে পরিচিতি পায় | 

কিনা বালু ন্যাশনাল পার্ক

 আসুন জেনে নেওয়া যাক কিনা ভালো ন্যাশনাল পার্কের কিছু জানা অজানা কথা| কিনা বালু জাতীয় উদ্যান মালোশিয়ায় অবস্থিত এটি মালয়েশিয়ার প্রথম জাতীয় উদ্যান |মেঘা অঞ্চল পার্বত্য অঞ্চল ও নিম্ন অঞ্চলের লম্বা গাছ এবং জলবায়ু অঞ্চলের কারণে ইউনেস্কো ২০০০ সালে এই অঞ্চলটিকে ঐতিহাসিক স্থান বলে ঘোষণা করে | এখানে ৩২৫ থেকে  ৩৩০  প্রজাতির পাখি পাওয়া যায় এবং ১০০র অধিক প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী বসবাস করে এই কিনা  বালুতে | এই জায়গাটি জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করা হয় ১৯৫৪ সালে  |১৯৫১ সালে   দুয়ারান থেকে এই জায়গা পর্যন্ত একটি অভিযানে ব্রিটিশ ঔপনিবেশক প্রশাসক এবং প্রকৃতিবিদ  ইউজ পরিচালনা করে |

পরবর্তী উচ্চতম শিখনের নাম দেওয়া হয়  লস পিক  হিউজ লো  সর্বপ্রথম এই পর্বতের শিখরে উঠেন |

কিনা বালুতে ধন্য পাই বেশ কয়েকটি প্রাণী যেমন বর্নিয়ান গিবন এক জাতের বানর আছে ইঁদুর মুখে হরিণ কাঠবিড়ালি পাখিদের মধ্যে রয়েছে ব্ল্যাক বার্ড ওয়াবলার নামক এক ধরনের ছোট পাখি |পর্যটকরা এখানে আসে মূলত  পাহাড়টিতে চড়তে  এখানে যা আছে কিসের অন্য কোথাও নেই এখানে  এক জাতীয় বানর আছে যেটা হাতির মতো শুরু হয় | এখানে অসংখ্য নদ নদী আছে নদীর পানি নোনা এবং কুমিরও রয়েছে  এই জঙ্গলে রয়েছে বেটে হাতি  বিচিত্র কেন্দ্র হিসেবে দক্ষিণ এশিয়ার এই , ফরেস্টিকে ধরা হয় |এটি এটি মালোশিয়া ও  সাবা প্রধান পর্যটন কেন্দ্র এর আয়তন ২৯১ স্কয়ার মাইল সম্পূর্ণ এলাকা | বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ও এশিয়ার মধ্যে সবচাইতে বড় দ্বীপ 

এর উত্তরে শেষ প্রান্তে অবস্থিত  |ছোট নন ভলকানিক মাউন্টেন মাউন্ট এই প্রার্থীকে ঘিরে রেখেছে  মাউন্ট সর্বোচ্চ পর্বতমালা |

আমাজন রেন ফরেস্ট

আসুন আমরা জেনে নেই অ্যামাজন রেড ফরেস্ট সম্পর্কে কিছু জানা জানা কথা | অ্যামাজন ফরেস্ট এর কথা শুনলেই মনের মধ্যে ভয় সৃষ্টি হয় | এই জঙ্গলটি এত ঘন যে সূর্যের আলো পড়ে না আমাজান বোনটি নদীর পাড়ে অবস্থিত বিশ্বের সবচাইতে বড় রেল ফরেস্ট হিসেবে  আমাজ পরিচিত  |ব্রাজিল কলম্বিয়া ইকুয়েডর পেরু ভেনেজুয়েলা  গায়ানা  সুরিনাম বলিভিয়া এই দেশগুলো জুড়ে আমাজন নদীর শাখা প্রশাখা প্রবাহিত ২৮ লক্ষ ৯৪ হাজার বর্গমাইল ভূমি অবস্থিত | পৃথিবীর মোট দশ শতাংশ  প্রাণীকুল এই আমাজন বনে বসবাস করে যার মধ্যে ২৬২ প্রজাতির উভচর ২৯৪ প্রজাতির স্তন্যপায়ী ৬৯৭ প্রজাতির মাছ ৮০৫ প্রজাত পাখি ও আড়াইহাজার প্রজাতির প্রজাপতি ১৪০ প্রজাতির সরীসৃপ |এই জঙ্গলের ঘনত্ব এত বেশি প্রাণীদের জন্য বসবাস করার জন্য উপযুক্ত  স্থান |

আমাজন বনে প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ হাজার প্রজাতির উদ্ভিদ পাওয়া যায় |অ্যামাজনের জঙ্গলে বেশি জংলি গাছে বসবাস দেখা যায়।

আমাজন নদীর ধার গেছে ৪০০র অধিক আদিবাসী আদিবাসী বসবাস  আধুনিকতার সাথে তাদের কোন মিল বা সম্পর্ক নাই | আদি যুগের মানুষের মতো জঙ্গলে বসবাস করে পশু মৎস্য শিকার করে গাছের ফলমূল খেয়ে জীবন যাপন করে |, নিজের এলাকায় অন্য কাউকে ঢুকতে দেয় না এদের নিজস্ব আলাদা আলাদা ভাষা রয়েছে এবং আলাদা সংস্কৃতি ও রয়েছে। এ সমস্ত জঙ্গলগুলোতে চরমপন্থী গ্রুপের আধিপত্য রয়েছে |

অ্যামাজন গণবিভিন্ন রকম জনগোষ্ঠী রয়েছে কারো সংখ্যায় 100 জন |অ্যামাজনের এই অংশে তিনটি জনগোষ্ঠী বসবাস করে যাদের সংখ্যা প্রায় ৫০০ জন |  পেরুতে প্রায়ই অন্য থেকে ২০ টা জনগোষ্ঠী বসবাস করে |

অ্যামাজন বনে প্রায় ৩০০০ থেকে ৩৫০০ প্রজাতির ফলের গাছ পাওয়া যায় সেখান থেকে ২০০ প্রজাতির ফল পশ্চিমা বিশ্ব সংগ্রহ করতে করে থাকে | এলাকার স্থায়ী লোকেরা খোঁজ দিয়েছেন  ২০০০ বা ২৫০০ প্রজাতির ফলের ব্যাপারে | এদের ফরেস্টে বিশ শতাংশ চেয়ে বেশি অক্সিজেন সরবরাহ হয়ে থাকে | বিশ্বজুড়ে ৮ শতাংশেরও বেশি খাবার সংগ্রহ করা হয় এই আমাজন মন থেকে।অ্যামাজন জঙ্গলে যে সমস্ত নদী আছে এই নদীগুলোকে অ্যামাজন বনের জীবন বলা হয় |অ্যামাজন মরে যে সমস্ত প্রাণী পাওয়া যায় তার তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল এনাকোন্ডা মাকড়সা বিষধর ব্যাংক জাগুয়ার  ইলেকট্রিক বাইন মাছ মাতানি ভ্যাম্পায়ার বাঁদরের মতো বিপদজনক প্রাণীর বসবাস  এ  জঙ্গলে।পৃথিবীর বিখ্যাত এই ফরেস্ট কে ফুসফুস বলা হয় | বর্তমানে এই আমাজন জঙ্গল হুমকির মধ্যে আছে |এজন্য এই জঙ্গলকে বাঁচাইতে হলে সেখানকার সচেতন নাগরিকদেরকে সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে তাহলে এই বনের বিষ শতাংশ জায়গা সুরক্ষিত থাকবে |

শেষ কথা

  আজকে আমরা পোস্ট থেকে জানলাম বিশ্বের ভিতরে কিছু বিখ্যাত ফরেস্টের জানা-অজানা তথ্য এ সমস্ত ফরেস্ট  পৃথিবীর বিখ্যাত এখানে নানান ধরনের প্রাণী রয়েছে প্রাকৃতিক পরিবেশ রয়েছে। যেটা মানুষের হৃদয়কে মুগ্ধ করে দেয় | এরকম নিত্য নতুন তথ্য পেতে আপনারা আমাদের সাথে থাকবেন আর আপনাদের বন্ধুদের কাছে শেয়ার করবেন এবং আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য আমাদেরকে জানাবেন ধন্যবাদ। 

 ত্রুটি থাকলে মাফ করবেন ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই ভালো থাকবেন আমার জন্য দোয়া করবেন |










এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url