ইউসুফ আঃ চেহারা দেখে আঙ্গুল কেটে ফেলা সম্পর্কে
আজকের উপস্থিতি আমরা তুলে ধরেছি ইউসুফ আ সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরব | এমন কোন মানুষ নাই যে ইউসুফ আলাইহিস সাল্লাম সম্পর্কে জানেনা ইউসুফ আলাইহিস সাল্লামের সৌন্দর্যের কথা জানেনা যে আমরা আপনাদের সামনে ইউসুফ আলাইহিস সালাম সম্পর্কে কিছু কথা কিছু ঘটনা তুলে ধরব এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে হলে আপনারা আমাদের এই পোস্টে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন আশা
করছি এবং এ বিষয়গুলোর মধ্যে থেকে ভালোলাগা বিষয়গুলি আপনাদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছে বন্ধু বান্ধবের কাছে শেয়ার করব ইনশাআল্লাহ চলুন তাহলে দেরি না করে আমরা আমাদের বিষয়টিতে চলে যাই
পোস্ট সূচিপত্র :ইউসুফ আ চেহারা দেখে আঙ্গুল কেটে ফেলা
ভূমিকা
, প্রিয় পাঠক, আজকে আমরা আপনাদের কাছে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরেছি ইউসুফ আঃ এর কিছু ঘটনা সম্পর্কে। আমরা সকলেই জানি তিনি একজন নবী ছিলেন এবং তিনি অত্যাধিক সুন্দর ছিলে |চলুন তাহলে দেরি না করে আজকের এই কাঙ্খিত বিষয় আলোচনা করা যাক।
ইউসুফ( আ) পরিচয়
পোস্ট থেকে জেনে নিন ইউসুফ আঃ এর পরিচয় সম্পর্কে কিছু কথা তিনি ইয়াকুব আলাইহিস সালামের সব ছোট ছেলে ছিলেন | ইয়াকুব আলাইহিস সালামের মোট বারোটি সন্তান ছিলেন তার মধ্যে ইউসুফ ১১ তম সন্তান ছিল | তিনি অত্যধিক সুন্দর অবুদ্ধিমান সব চরিত্রবান হওয়ার কারণে ইয়াকুব আলাইহিস সালাম তাকে বেশি ভালোবাসে |
শৈশবের স্বপ্ন
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন ইউসুফ আলাইহিস সালামের ছোটবেলার স্বপ্ন সম্পর্কে কিছু বলেছিলাম তার পিতা কে বলে আমি রাত্রে একটা স্বপ্ন দেখেছি। ভালো কিছু স্বপ্নের বর্ণনায় বললেন ১১ টি নক্ষত্র এবং চন্দ্র সূর্য আমাকে চেষ্টা করছে এ কথা শুনে ইয়াকুব আ বুঝতে বাকি ছিল না যে তার ছেলে নবী হয় কি তাকে বলে দিলেন যে এ কথা তোমার ভাইদেরকে বলো না স্বপ্নের ব্যাখ্যা অনুযায়ী নক্ষত্র ছিল ইউসুফ আলাইহিস সালামের ভাই এবং চন্দ্র সূর্য তাদের পিতামাতা | স্বপ্নের ব্যাখ্যা করতে পারতেন এই জন্য তার ছেলে ইউসুফ তাকেই বলেছিলেন আর স্বপ্নের ব্যাপারে সবসময় যে জানে এবং আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী তাকে বলবেন তাহলে আপনার জন্য মঙ্গল হবে নচেৎ যদি আপনি এমন কোন মানুষকে বলেন যে আপনার ভালো চায়না তাহলে সে আপনার ক্ষতি করেনা | ইউসুফ আলাইহিস সালামের ভাইয়েরা তাকে পছন্দ করত না এজন্য তারা সবসময় তার ক্ষতি চিন্তা করত তাহলে এই কথা বলতো যে আমরা সন্তানদের মধ্যে বড় সন্তান আর আমাদের সব কাজ করি অথচ আমাদেরকে ভালো না বেসে আব্বাজান ইউসুফকে ভালোবাসা এই বিষয়টাই তার ভাই গুলো ঈর্ষার কারণ ছিল |
অন্ধকার খুব নিক্ষেপ করা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই ভালো কিছু কি নিক্ষেপ করা ঘটনা সম্পর্কে ইউসুফ এর ১১ ভাই একত্রিত হয়ে ইউসুফ আঃ কে হত্যা করার জন্য আলোচনা করেন এবং তারা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে আমরা তাকে ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে তারপর হত্যা করব | তারা এই মর্মে তার পিতার কাছে অনুমতি চায় যে আমরা আমাদের সাথে ইউসুফকে নিয়ে যাব কিন্তু ইয়াকুব আ রাজি হনলি তিনি কিছুতেই তাদের সাথে ইউসুফকে ছাড়তে চান না তারা খুবই পীড়াপীড়ি করে ইউসুফ কে নিয়ে যার অনুমতি পান | এবং ইয়াকুব আলাইহিস সাল্লাম তাদেরকে এই বিষয়ে সতর্ক করে দেয় যে তোমরা নিয়ে যেতে পারো কিন্তু তোমরা তার কোন রকম ক্ষতি করতে পারবে না | কথা বলে ইয়াকুব আলাইহিস সালাম ইউসুফ আলাইহিস সালামকে যেতে দেন তাদের উদ্দেশ্যই তো খারাপ ছিল তারা ইউসুফ আঃ নির্জনে নিয়ে গিয়ে অন্ধকার কুপেন নিক্ষেপ করে আল্লাহ তাআলার কুদরতে ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম ইউসুফ আ রক্ষা করেন এবং তিনি কুপের ভেতরে তিন দিন অবস্থান করেন ইউসুফ আঃ এর বড় ভাই সে চাইনি তাকে হত্যা করা হোক তারা ভেবেছিল উপরের মধ্যে নিক্ষেপ করলে হয়তো সে ভয়ে আতঙ্কে মারা যাবে কিন্তু আল্লাহতালা তো হেফাজতকারী ইউসুফ আলাই সালাম কে আল্লাহতালা বুকের ভিতর হেফাজত করুন আর যে তিন দিন কূপের ভিতর অবস্থান করেছিলেন তার বড় ভাই তার খোঁজখবর নেয় এবং তাকে গোপনে খাবার দেওয়া হয়েছে
ফেরার পথে তার ভাই গুলো এরকম টি ঘটনা সাজায় এবং তার পিতা ইয়াকুব আঃ কে বলে ইউসুফকে বাঘে খেয়ে নিয়েছি। এবং তার রক্তমাখা জামা তোমার হিসাবে তাদের পিতাকে দেখার তাদের কথায় বিশ্বাস করে না তারা মিথ্যা বলছে এটা ইয়াকুব আলাইহিস সালাম বুঝতে পারে কারণ আল্লাহ তা'আলা তাদেরকে এরকম জ্ঞান আর হেকমত দিয়েছে | এবং তারা ইউসুফের কি অবস্থা হয়েছে এটা জানার জন্য সেই কূপের আশপাশে ঘোরাফেরা করতে থাকে |
ইউসুফ কূপ থেকে উদ্ধার
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন ইউসুফ আলাইহিস সালামকে কূপ থেকে কিভাবে উদ্ধার করা হলো কূপের পাশ দিয়ে এক কাফেলা ব্যবসার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল সে কাফেলার একজন সর্দার ছিল যার নাম সম্ভবত ছিল মালেক ইবনে জাজ সে রাস্তা ধরে চলতে চলতে পাশে একটি খুব দেখুন এবং সেই জায়গাটা তাদের ভালো লাগে সেখানে বিশ্রাম করার জন্য তারা উঠে পূঁটের পাশে গিয়ে আশ্রয় নেয় তখন তারা ইউসুফ আ আওয়াজ শুনতে পাই এবং ওই কাফেলার সরদার তার এক খাদেম কে বলে বুকের ভিতরটা দেখতে এবং সে দেখতে পায় একটি বালক তারা ওই বালকটিকি সেখান থেকে উদ্ধার করে | যেহেতু আগে থেকেই তার ভাইয়েরা লক্ষ করে রেখেছিল যে ইউসুফের কি হয়েছে এজন্য তারা ওখানে চুপিচুপি দেখছি এবং ওই কাফেরার লোক ইউসুফকে কূপ থেকে বের করার পর তারা তৎক্ষণায়া দোকানে আসে এবং হইচই শুরু করে এই কথা বলে যে এই ছেলেটা আমাদের ভোলা আমাদের কাছ থেকে পালিয়ে এসে বুকে পড়ে গেছে | কাফেলার সরদার ইউসুফকে কিনে নিতে চাই। তার ভাইয়েরা চিন্তা করলে যে আমাদের উদ্দেশ্য ছিল যে তাকে আমাদের থেকে অনেক দূরে সরানো তারা ইউসুফকে দেরহামে বিক্রি করে দেয় | এবং ইউসুফ বুদ্ধি করে সর্দারকে বলে একটা বিক্রয় পত্র লিখে নিতে যেখানে উভয়েরই নাম ঠিকানায় এবং বিক্রি মূল্য লেখা থাকবে। ইউসুফের ভাই গুলো আরো দের হাম ভাগ করে নেয় কিন্তু একজন১৮ দেরহাম নেয় । কাফেলার সরদার তাকে জিঞ্জির দিয়ে বেঁধে একটা কাপড় পরিয়ে পথ চলতে থাকে মিশরের দিকে বালক ইউসুফ রাস্তার মধ্যে তার মায়ের কবর দেখতে পাই এবং সেখানে সে দোয়া করে এবং কান্নাকাটি করে | পথে চলতে চলতে কাফেলার একজন ইউসুফকে থাপ্পড় মারে আর ইউসুফ আসমানের দিকে তুলে মাথা উঁচু করে আল্লাহর দরবারে দোয়া করেন আল্লাহ আমাকে এই জালেমদের হাত থেকে রক্ষা করে | কিছুক্ষণের মধ্যে তাদের করে নেমে আসে আজাব নেমে আসে ঝড় তখন কোন উপায় পাইনা কি করবে তাদের মধ্যে একজন তাদের গুনাহের কথা বলে যে কার গুনাহের কারণেই হচ্ছে | যে ইউসুফকে থাপ্পড় মেরেছিল সে বলে যে আমি এই গোলামকে একটা থাপ্পড় মেরেছিলাম আর সে আসমানের দিকে মাথা উঠি হাত উঁচু করে কি বলছিল আর কাজ ছিল তখন তারা বুঝতে পেরে ইউসুফ আ কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে এবং ইউসুফ আলাইহিস সালাম সাথে সাথে আল্লাহর দরবারে দোয়া করে এবং ঝড় থেমে যায় | কাফেলার সরদার কাফেলা নিয়ে মিশরে চলে আসে এবং সেখানে ঘোষণা করে যে আমরা সেখান থেকে একটি সুদর্শন সুন্দর ক্রীতদাস এনেছি তার নিলামি হবে এ কথা শুনে সব জায়গায় শোরগোল শুরু হয়ে গেল এবং নিলামিতে ইউসুফকে উঠানো হলো তারপরে তার দাম উঠানো হলো। তাকে খরিদ করল মিশরের বাদশা কিনে নিয়ে গিয়ে জুলেখার সামনে রেখে বলে ছেলেটাকে কষ্ট দেবেনা নিজের সন্তানের মত লালন পালন এভাবেই সে রাজ দরবারে লালিত পালিত হতে থাকে |
ফল কাটতে গিয়ে হাত কাটা
আসুন আমরা জেনে নিই এই পোস্ট থেকে জেনে নেই মহিলারা ফল কাটতে গিয়ে ইস্যুফ আলাইহিস সালামকে দেখে হাত কেটে ফেললো কেন | যখন সমস্ত মহিলারা জুলেখাকে দোষারোপ করতে থাকলো তুমি তোমার স্বামীর ক্রীতদাস গোলামীর সাথে এই ধরনের অপকর্ম কিভাবে করার চেষ্টা করে তোমার কি একটু লজ্জা হয় না সেটা তোমাদের গলা | তখন জুলেখা তাদেরকে বলে যে তোমরা একদিন আমার সবাই আসবে খাওয়ার জন্য তারা আসলে তাদের মেহমানদের জন্য বিভিন্ন খাবার তাদের সামনে পরিবেশন করলেন এবং বললেন আমি যখন তোমরা হাতে একটি ছুরি এবং এবং ফল দিব কোন কোন জায়গায় লেবুর কথা বলা আছে আবার কেউ কেউ আপেলও বলে। আমি যখন তোমাদেরকে বলবো তখন তোমরা মেয়ে ফল কাটবে তার আগে কাটবে না এ কথা বলে জুলেখা ইউসুফকে সুন্দর পোশাক পরিয়ে সভা দরবারে আসতে বললেন এবং ইউসুফ এসে জুলেখার পাশে দাঁড়ান সেখানে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করলেন এবং তাদেরকে মাথা উঁচু করে তোমরা এবার ফল কাটো ইউসুফের চেহারা দেখে দাঁড়া আকর্ষিত হয়ে ফল কাটার জায়গায় নিজের আঙ্গুল কেটে ফেলে এবং যারা বুঝতেও পারে না | ইউসুফের সৌন্দর্য দেখে সবাই বিভিন্ন মন্তব্য করতে থাকে যে সে হয়তো আল্লাহ তাআলার পাঠানো ফেরেস্তা হবে জুলেখা তাদেরকে বলে যে তোমরা এক ঝলক দেখে যদি তোমাদের এই অবস্থা হয় আর সে তো সবসময় আমার সামনে থাকে তাহলে আমার কি হবে একবার বুঝতে পারছ |
কারাগারের বন্ধু হওয়া
আসুন আমরা জেনে নেই ইউসুফ আলাইহিস সালাম কেন কারাগারে বন্ধু হয়েছিল | যখন ইউসুফ আলাইহিস সাল্লাম জুলেখার প্রস্তাবে কোন সাড়া না দেয় তখন জুলেখা তাকে ভয় দেখায় তুই যদি আমার কথা না মানো তাহলে তোমাকে কারাগারে দিয়ে দেবো এবং একজন নবী যদিও তার পরে এখনো নবী হওয়ার ঘোষণা আসে নাই তুমি তার সে হুমকি কে ভয় করেনা এবং সে আল্লাহতালার দরবারে দোয়া করে আল্লাহ আমাকে তুমি জেলখানায় বন্দি করে দাও আমি এদের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে গেছি আল্লাহতালা তাকে কারাগারে দিয়ে দিলেন এবং কারাগারে অনেক বছর ছিলেন |জানাযায়ী তিনি ৭ থেকে ১৪ বছর পর্যন্ত কারাগারে ছিলেন | এবং সকলের কাছে সত্যবাদী সচ্চ চরিত্রবান ছিলেন তিনি কারাগারে মানুষকে আল্লাহ তায়ালার দিকে আহবান করতেন | একবার তিনি তার একসঙ্গে যখন কারাগার মুক্ত হয় তখন সে বলে যে তুমি বাদশাকে বল বাদশা যেন আমাকে ছেড়ে দেয় দীর্ঘদিন যাবত আমি কারাগারে বন্দি রয়েছি, তখন ওই মুক্তি পাওয়া লোকটি ঠিক আছে আমি বাদশা কে বলে দিব কিন্তু একটা বিষয় যে আল্লাহতালা তার এই কথাটি কে মন থেকে মুছে ফেলে এবং সে ভুলে যায় বাদশা কে বলতে যে ইউসুফকে থেকে মুক্ত করে দেওয়ার |ভুলিয়ে দেওয়ার কারণ হলো যে যখন কারাবাসে যাওয়ার জন্য ইউসুফ আল্লাহতালার কাছে দোয়া করে আর মুক্তি পাওয়ার জন্য আল্লাহতালার কাছে দোয়া না করে সে আরেকজন ব্যক্তিকে বলে পাঠায় যে তুমি বাদশা কে আমার বিষয়টা নিয়ে বিবেচনা করতে বলো। এজন্য আল্লাহতালা ওই ব্যক্তিকে ভুলায় দেয় যে ইউসুফ যখন কারাগারে প্রবেশ করতে চাইলে তখন আমার কাছে দোয়া করো আর মুক্তির সময় সে ব্যক্তিকে ভুলতে বলল বাদশা কে বলে দাও এই জন্য আল্লাহতালা বলে দিছে |
স্বপ্নের ব্যাখ্যা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই স্বপ্নের ব্যাখ্যা সম্পর্কে কিছু কথা একদা মিশরের বাদশা একটি স্বপ্ন দেখলেন ৭টি মোটা তাজা গাভি সাতটি শীণ গাভী খেয়ে ফেলছে | এবং সাতটি সবুজ শীষ পণ্যগুলো শুষ্ক এই স্বপ্ন দেখলেন মিশরের বাদশা | পরের দিন সবাই সকলকে বলা হলো যে এই স্বপ্নের ব্যাখ্যা কেউ কি জানে যারা স্বপ্নের ব্যাখ্যা সম্পর্কে জানে অনেকেই ব্যাখ্যা না দিতে পেরে বাচ্চাকে বোঝায় যেটা তো আপনার খেয়াল মাত্র | কিন্তু এক কারাগার মুক্ত ব্যাক্তি বাদশাকে এসে বলে যে আমি জানি এ ব্যাখ্যাটি কে দিতে পারবে বাচ্চা বলল কে দিতে পারবে লোকটি বলল আমাকে কারাগারে পাঠান আমি ব্যাখ্যা বলিব | এই ব্যাখ্যাটি ইউসুফ দিতে পারবে লোকটিকে কারাগারে পাঠানো হলো এবং লোকটি গিয়ে আমার বন্ধু তুমি তো সত্যবাদী এবং সৎ মানুষ তুমি বাদশার স্বপ্নের ব্যাখ্যা বলে দাও ইউসুফ আঃ স্বপ্নের ব্যাখ্যায় বলেন অর্ধেক ফসল পুরা পুরা ফসল কাটার পরে অর্ধেক ফসল তোমরা খাবে আর অর্ধেক ফসল শেষ বাবদ গোডাউনে রেখে দিবে কারণ পরের সাত বছর দুর্ভিক্ষের জন্য কাজে লাগবে এরপর এক বছর এত বৃষ্টি হবে তোমাদের আঙ্গুল থেকে রস বের হবে | এই ব্যক্তিটি বাচ্চাকেই ব্যাখ্যা দেয় |
শেষ ভাবনা
আজকে আর্টিকেল থেকে আমরা জানতে পারলাম ইউসুফ আঃ সম্পর্কে কিছু কথা আপনারা যারা জানেন তারা অন্যদের কাছে শেয়ার করবেন তাদের ভালো লাগা বিষয় বলে আপনাদের পছন্দের বিষয়গুলি আপনাদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছে বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে বেশি বেশি শেয়ার করবেন আর এখান থেকে শিক্ষণীয় একটা বিষয় যে আমাদের প্রত্যেককে আল্লাহতালার নিকটে যেতে হবে এজন্য সৎ নিষ্ঠাবান হতে হবে ঈমানের সাথে চলতে হবে | বেশি বেশি শেয়ার করবেন লাইক করবেন কমেন্ট করবেন যদি হলে মাফ করবেন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url