পুষ্টিকর কয়েকটি খাবারের উপকারিতা নিয়ে আলোচনা

এ ক্ষেত্রে পুষ্টিবিদরা বলে একটি ফলে প্রচুর পরিমাণে আঁশ ও ফাইবার থাকার কারণে শরীরের জন্য খুবই উপকারী | আবার বেশ কিছু ফল আছে যেগুলোতে ভিটামিন বা ক্যালোর পরিমাণ কম থাকে আবার ফলের রসে কেলোরির পরিমাণ বেশি থাকে  |যেমন কমলা, আপেল, মাল্টা এগুলোতে প্রচুর ক্যালরি থাকে একটা আপেল অথবা একটা মালটা বা একটি কমলা খাওয়া সম্ভব তবে একসাথে তিনটা চারটা বা তার চেয়ে বেশি খাওয়া সম্ভব না |তবে যদি কেউ  দোষ করে খেতে চাই তাহলে তিনটা চারটা পাঁচটা মালটা অথবা আপেল বা কমলার  লাগতে পারে |

শরীরের জন্য উপকারী

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই ফলের রস শরীরের জন্য উপকারী এ সম্পর্কে কিছু কথা একটা ফল অথবা ফলের রস দুটোই মানুষের দেহের জন্য অনেক উপকারী এবং  পুষ্টিগুণে ভরা | ফলের রসে অনেক ভিটামিন  ফাইবার বা আঁশ থাকার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগ ভালো হয়ে যায় |ফলের রস অনেক পুষ্টিকর সুস্বাদু খেতে খুবই মজা লাগে যাদের বারবার খিদা লাগেতারা সব সময় বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার খেয়ে থাকেন যার জন্য ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে এবং এটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ |যেহেতু ফলে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে তাই ক্ষুদা লাগলে এই ফলগুলোর জুস খেলে খিদার তাড়না থাকে না পেট ভরা ভরা লাগে। এবং খাওয়ার প্রতি যে ইচ্ছাটা সেটা থাকে না কমে যায় |

ব্যাপক উপকারিতা রয়েছে ফলের রসে ফলের রস করার সময় আমরা উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করতে পারি পানি যাতে ফলের রস  তরল হয় আবার পানি না মেশালেও তরল হয়। গরমের সময় দেখা যায় অতিরিক্ত ঘামের কারণে মানুষ পানি কম খেলে পানি শূন্যতা বা ডিহাইডেট সমস্যা দেখা দেয় এটা মানুষের জন্য অনেক ঝুঁকিপূর্ণ এজন্য ফলের রস সে অবস্থায় অনেক উপকারী ফলের রস পানি শূন্যতা কমায়  |ভিটামিন যুক্ত ফলের রস শরীরের এনার্জি বা শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে  |ফলের রসু প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল গুলো আমাদেরকে নিয়মিত খেতে হবে  তাহলে শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটারের ক্ষমতা বাড়াতেক্ষমতা বাড়াতে সহযোগিতা করবে তাই আমাদেরকে গোটা ফলও খেতে হবে এবং ফলের রসের জুস খেতে হবে | 

ফল কিভাবে খাবেন

আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই ফল কিভাবে খেতে হবে তা সম্পর্কে কিছু কথা ফল মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী | সব ধরনের ফলেই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো কিছু কিছু ফল এরকম আছে যেগুলো রস করে খাওয়া খুবই ভালো যেমন জাম্বুরা আনারস 

পাঙ্গাস মাছ

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই পাঙ্গাস মাছ সম্পর্কে কিছু কথা আমাদের দেশে মাছের মধ্যে বহুল পরিচিত মাছ হচ্ছে পাঙ্গাস | আমাদের দেশের নদীগুলোতে পাঙ্গাস মাছ প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এছাড়াও এখন আমাদের দেশের পুকুরগুলোতে বাংলাদেশের চাষ প্রচুর |এগুলোকে বৃদ্ধি করার জন্য উন্নত মানের খাবার দেওয়া হয় এবং বড় সাইজ হলে বা বিভিন্ন সাইজের মাছ বাজারজাত করা হয় |

এ মাছ রান্না করতে খুবই কষ্ট হয়না সহজে রান্না করা যায় এবং এই মাছের এবং এর গোস্তগুলো খুবই নরম হয়। মানুষ এই মাছ খেতে খুবই পছন্দ করে | অন্যান্য মাছের মতই হি মাছ অনেক সুস্বাদু এবং খুবই কোমল মাছের বেশিরভাগ অংশই খাওয়া যায় |  পাঙ্গাস মাছের উপকারিতা রয়েছে যা মানব দেহের জন্য অনেক ভালো বিশেষ করে স্বাস্থ্যের জন্য পুষ্টিকর একটি খাবার | এবং পাঙ্গাস মাছের অনেক উপকারিতা ও রয়েছে |

পাঙ্গাস মাছের উপকারিতা

 আজকে এই পোষ্টের মধ্যে মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে পাঙ্গাশ মাছের উপকারিতা সম্পর্কে কিছু তথ্য জানাবো জানতে হলে আপনারা আমাদের সাথেই থাকবেন নিচেই সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো |

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই পাঙ্গাস মাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পর্কে কিছু কথা পাঙ্গাস মাছের অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে | কেডি লো ভাস্কুলার রোগ সিস্টেমের সাথে যুক্ত হয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে | পাঙ্গাস মাছে থাকা চর্বি গুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং রোগ গঠনে প্রতিরোধ খুবই কার্যকর | পাঙ্গাস মাছের চর্বি মানুষের দেহে পুষ্টির পরিমাণ ৫০% পর্যন্ত হয়ে থাকে |

কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য

 আসুন এই পোস্ট থেকে জেনে নিন পাঙ্গাস মাছ মানব দেহের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে থাকে এ সম্পর্কে কিছু কথা | মানবদেহে যদি কোলেস্টেরলের পরিমাণ মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তাহলে পাঙ্গাস মাছ এমন এক ধরনের মাছ যে মাছ খেলে মানবদেহে কোলেস্টরেল কমে যায় | যাদের শরীরে কোলেস্টেরলের প্রবলেম রয়েছে তারা এই পাঙ্গাস মাছ বেশি বেশি খেতে পারেন | পাঙ্গাসের শরীরে থাকা চর্বি মানব দেহের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল গুলোকে কমাতে সাহায্য করে। যাদের উচ্চমাত্রায় কোলেস্টরলের সমস্যা তারা বেশি বেশি পাষ মাছ খাবে এতে আপনার কোলেস্টরে স্বাভাবিক থাকবে |

গর্ভের শিশু বৃদ্ধি

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই পাওয়ার সূ্ খেলে গর্ভের শিশু বৃদ্ধি অপটিমাইজ করে সে সম্পর্কে কিছু কথা পাঙ্গাস মাছ গর্ভবতী মায়েদের জন্য খুবই উপকারী একটি মাছ | এই পাঙ্গাস মাছ গর্ভবতী মায়েদের  ভ্রনের স্বাস্থ্য এবং বৃদ্ধির জন্য উপকারী হয়ে থাকে | পাঙ্গাস মাছ খেলে গর্ভবতীর মায়ের গর্ভে শিশুর থাকা অবস্থায় ভ্রণের স্বাস্থ্য বাড়াতে বা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

 পেশী গঠনে  পাঙ্গাস

আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই পাস বেশি গঠনে  সাহায্যকারী এ সম্পর্কে কিছু কথা মানুষ মানব দেহের বেশি গঠনে বা বাড়াতে খুবই উপযোগী | ডায়েট কন্ট্রোল বা শক্তি শালী করার জন্য পাঙ্গাস মাছ খাওয়া খুবই ভালো পাঙ্গাস মাছের উচ্চমানের প্রোটিন থাকার কারণে পেশী গঠনে খুবই কার্যকর ভূমিকা পালন করে |কৃষি শক্তিশালী করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে বেশি শক্ত করে পেশির ওজন বাড়ায় ইত্যাদি |

হাড় ভালো রাখে

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে  পাঙ্গাস মাছ হাড় ভালো রাখা সম্পর্কে কিছু কথা। বাংলাদেশ মাছ খেলে মানবদেহের হাড় ভালো থাকে অর্থাৎ এই মাছ খেলে ক্যালসিয়াম বৃদ্ধি পায় মেরুদন্ড ভালো থাকে এর মধ্যে ফসফরাস উচ্চ মানের রয়েছে  পাঙ্গাস মাছ  শরীরে উচ্চমানের ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস  বাড়াতে সাহায্য করে এবং হাড় ও দাঁত শক্ত করতে সাহায্য করে | 

 পাঙ্গাসের পুষ্টি উপাদান

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই বাংলাদেশের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে কিছু কথা এই মাঠে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে |বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণের চর্বি ও প্রোটিন রয়েছে | এই উপাদানগুলো মানুষের শরীরের জন্য খুবই উপকারী এবং স্বাস্থ্যকর | পাঙ্গাস মাছ রক্তনালীতে চর্বি জমাট বাধা হতে বিরত রাখে এবং হার্ডও ভালো রাখে | সবকিছুই আমাদের জন্য উপকারী এবং এর হাড় গুলো আমাদের জন্য খুবই উপকারী ও স্বাস্থ্যসম্মত | 

পাঙ্গাসের অপকারিতা

 আসুন আমরা বাংলাদেশের অপকারিতা সম্পর্কে এই পোস্ট থেকে কিছু তথ্য জেনে নিন আমরা অনেকে মনে করি  পাঙ্গাস মাছ অনেক বিষাক্ত  এ কথার কোন ভিত্তি নাই | পরীক্ষায় দেখা গেছে যে মাছে কোন ক্ষতিকারক দিক নাই এক কথায় বলা যায় যে পাঙ্গাস মাছের কোন অপকারিতা নাই কিন্তু মাছ দীর্ঘ সময় তাজা রাখার জন্য যে সমস্ত কীটনাশক বা রাসায়নিক বা মেডিসিন ব্যবহার করা হয় তা মাছের জন্য ক্ষত  |

ছোলা উপকারিতা বা পুষ্টিগুণ  

আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই শোলা সম্পর্কে কিছু কথা ছোলা একটি পুষ্টিকর খাবার এই খাবারের অনেক উপকারিতা রয়েছে এবং এই খাবারে প্রচুর ভিটামিন রয়েছে | ছোলার পুষ্টিগুণ এবং অনেক উপকারিতা রয়েছে আমরা অনেকেই জানি না আজকে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো সোলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে কিছু কথা ছোলা পুষ্টি গুনে ভরা একটি খাবার ছোলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও এন্টিক অক্সিডেন্ট রয়েছে যা  হজম শক্তি বৃদ্ধি করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে |

প্রতিদিন ছোলা খেলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় ছোলাই রয়েছে প্রচুর পরিমাণ আয়রন যেটা মানুষের দেহে প্রবাহিত রক্তকণিকার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীরের রক্তশূন্যতা বৃদ্ধির ক্ষমতা বাড়ায় | রক্তে গ্লুকোজের  পরিমাণ বৃদ্ধি করে ছোলার আঁশ শরীরে কোলেস্টেরলের নিয়ন্ত্রণ করেএমনকি ডায়াবেটিস রোগীরা ও খাদ্য তালিকার মধ্যে ছোলা রাখতে পারে এবং নিয়মিত খেতে পারে |

ছোলাই ক্যালরি কম থাকে এই কারণে ওজন কমাতে সাহায্য করে  চুল ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ফাইবার থাকার কারণে ছোলা বেশি সময় পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে | শোলাই অ্যান্টিঅক্সিড এবং বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ থাকার কারণে টিউমার ও ক্যান্সার হতে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় |

শেষ ভাবনা

 আজকের এই পোস্টে থেকে আমরা জানতে পারলাম কিছু খাবারের উপকারিতা পুষ্টিগুণ সম্পর্কে কিছু কথা যারা আমরা এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আছি তাদের কাছে অনুরোধ তারা যেন নিজেদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছে বেশি বেশি শেয়ার করে ভালোলাগা বিষয়গুলো বেশি বেশি শেয়ার করে এবং আমাদের সাথে থাকবেন মূল্যবান বক্তব্য আমাদেরকে জানাবেন কমেন্ট করবেন শেয়ার করবেন ভুল ত্রুটি হলে মাফ করবেন।