ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা
আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে কিছু কথা যারা দীর্ঘদিন ডায়বেটিস রোগে ভুগছেন | আপনারা অনেকেই জানেন ডায়াবেটিস কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হয় কিভাবে ডায়াবেটিস স্বাভাবিক রাখা যায় এ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি আপনারা যারা জানেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। আমি আশা
করছি যে আপনারা এই আর্টিকেলটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়বেন জানবেন এবং এই আর্টিকালের ভালোলাগা বিষয়গুলো অন্যদের কাছে শেয়ার করবে চলুন তাহলে দেরি না করে মূল আলোচনা শুরু করি |
পোস্ট সূচিকা:
ভূমিকা,
প্রিয় পাঠক, আজকে আমাদের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা আমাদের বাংলাদেশ ডায়াবেটিস একটি কমন এর জন্য আজকে আমি আপনাদের সামনে এই সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরবো আশা করছি আপনারা আমার সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবে |
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার পদ্ধতি
আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদেরকে জানাবো কি পদ্ধতিতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার সম্পর্কে কিছু কথা |জানতে হলে আর্টিকেলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকবেন আশা করছি চলুন তাহলে
আমাদের বাংলাদেশের মানুষ ভজন প্রিয় মানুষ | আমরা খাওয়া-দাওয়া করতে পছন্দ করি আর সব সময় আমরা আমাদের পছন্দের খাবারগুলো আমাদের তালিকাতে কিন্তু একটা মূল বিষয় হলো যে খাওয়া দাওয়া করার সময় আমরা এটা চিন্তা করি না যে কোনটা বেশি খেলে আমাদের ক্ষতি হবে আমরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারি এই সম্পর্কে চিন্তা না করে পছন্দের খাবার সামনে আসলে নিজেকে ধরে রাখতে পারি না খাওয়া শুরু করে |আসলে রোগ তো আল্লাহ তায়ালার দান |
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি
আমাদের দেশের তাই মানুষেরই শোনা যাচ্ছে ডায়াবেটিস এর মত রোগের কথা আর খুব কম বয়সেই আমাদের দেশের মানুষের ডায়াবেটিস | আর এটার একটাই কারণ হচ্ছে অনিয়ম নিয়মমাফিক চলাফেরা খাওয়া-দাওয়া না করার কারণে ডায়াবেটিসের মতো রোগ মানুষের শরীরে বাসা বাধছে | এই জন্য আমাদেরকে নিয়মমাফিক চলাফেরা করার চেষ্টা করতে হবে খাওয়া-দাওয়া করতে হবে তাহলে এমনকি শারীরিক ব্যায়াম খেলাধুলা ইত্যাদি এ সমস্ত কাজগুলো করতে হবে তাহলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকবে | সুস্বাস্থ্য কে না চায় এজন্য নিজের ভালোটা নিজেই বেছে নিতে হবে যে আমার জন্য কোনটা ভালো |
আসুন আমরা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে কিছু তথ্য নিচে উল্লেখ করা হলো তার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই এবং জানতে হলে আপনারা আমাদের সাথে এই আর্টিকেলের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন আশা করছি চলুন তাহলে দেরি না করে মূল আলোচনা চলে যায় |
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি
শরীর আল্লাহ তায়ালার দান এটা বড় একটা নিয়ামত এজন্য নিজের শরীরকে নিজেই কিভাবে রোগমুক্ত রাখা যায় এই জন্য নিজেকেই সচেতন হতে হবে | ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে কিছু কথা নিচে আলোচনা করা হলো
যে খাবারে ডায়াবেটিস বাড়ে
আসুন আমার এই পোস্ট থেকে জেনে নেই যে সমস্ত খাবারের ডায়াবেটিস বাড়ে সে সমস্ত খাবার সম্পর্ক কিছু যেমন, মিষ্টি ডাইবেটিস বাড়ার প্রধান খাবার দই চিপস ড্রিংস, জুস , কলা ডাউল গরুর গোস্ত, আলু,ডিমের কুসুম এরকম অনেক খাবার আছে যে সমস্ত খাবারের ডায়াবেটিস বেড়ে যায় |
প্রতিদিন ব্যায়াম করা
আসুন আমরা উপস্থিত জেনে নেই ডায়াবেটিস হলে ব্যায়াম করার উপকারিতা সম্পর্কে কিছু ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য দুই বেলা হাঁটাহাঁটি করা ব্যায়াম করা এটা অতি জরুরী এবং গুরুত্বপূর্ণ ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রতিদিন দুই বেলা ব্যায়াম করা এমনকি শারীরিক পরিশ্রম করলে ডাইবেটিসের রোগী করবে ব্যায়াম করবে এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে |
তিন বেলা খাবার খাওয়া
আসুন আমরা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য তিন বেলা খাবার নিয়মমাফিক খেতে হবে সে সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নেইই ডায়াবেটিসের রোগীর বেশিরভাগই ক্ষুদা লাগে এই জন্য তাদেরকে ঘন ঘন খেতে হয় | আর তাদেরকে তিন বেলায় ঠিকমতো খেতে হবে সকালের নাস্তা দুপুরের খাবার রাতের খাবার এগুলো নিয়মমাফিক খেতে হবে খাবারের মধ্যে এদিক-ওদিক করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে না এইজন্য নিয়মমাফিক তিন বেলা খাবার খেতে হবে | লালমাইদা রুটি দুই বেলা খেতে হয় |
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শাকসবজি
আসুন আমরা এই পেজ থেকে জেনে নিই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সব সবজি খাওয়া সম্পর্কে কিছু কথা এসব সবজির ভূমিকা খুবই বেশি। এর মধ্যে কিছু শর্করা জাতীয় খাবার রয়েছে যেমন, পুঁইশাক, পালং শাক কচুর শাক কলমি শাক ইত্যাদি এবং সবজির মধ্যে রয়েছে যেমন, বাঁধাকপি ফুলকপি মুলা টমেটো পেঁপে শশা ঝিঙ্গা পটল লাউ মাশরুম কাঁচামরিচ করোলা ইত্যাদি এ সমস্ত সবজি ফাইবার পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে যার কারণে রক্তের শর্করা পরিমাণ কমায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে এজন্য এ সমস্ত সবজি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো এবং ডায়াবেটিস রোগ যাদের নাই তাদের জন্য ভালো।
গ্রিন টি খাওয়া
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিয়ে ডায়াবেটিস হলে গ্রীন টি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে সে সম্পর্কে কিছু কথা | অনেকের চা খাওয়ার অভ্যাস থাকে বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চা যদি খেতে হয় তাহলে চিনি ছাড়া চা খেতে হবে এবং গ্রিন টি খেতে হবে চিনি ছাড়া তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকবে মেসেজ চিনি দিয়ে চা খেলে ডায়াবেটিস বেড়ে যাবে।
যেহেতু ডায়াবেটিসের রোগীর পানি বিপাশা বেশি লাগে ঘন ঘন খিদা লাগে এজন্য তাদেরকে পানি বেশি খাওয়া খাও আর সুগার ফ্রি যে সমস্ত বিস্কিট গুলা থাকে বা ডাইবেটিস বিস্কিট অথবা নাস্তা খাওয়ানো না হলে অতিরিক্ত খিদাতে ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে এজন্য এ সমস্ত সতর্কতা অবলম্বন |
জুস খাওয়ান
ডাইবেটিস রোগীকে মিষ্টি জাতীয় জুস অথবা ড্রিংকস না খাইয়ে করলার জুস খাওয়ানো যেতে পারে বা বিভিন্ন শাকসবজি খাওয়ালে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে সেই সমস্ত সবজির জুস করে খাওয়াতে হয় তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে |
উপসংহার
আজকে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম যে সমস্ত খাবার খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে সে সম্পর্কে কিছু বিস্তারিত আলোচনা আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম আপনারা যারা আর্টিকেল থেকে উপকৃত হয়েছে এবং আমাদের সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ছিলেন তারা আপনাদের আত্মীয়-স্বজনকে বেশি বেশি শেয়ার করবে আর আমাদের সাথে নিয়মিত থাকবেন আপনাদের মূল মূল্যবান কমেন্ট জানাবেন ভুল ত্রুটি হলে মাফ করবেন ধন্যবাদ |
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url