মোহাম্মদ সাঃ এর ১৫ সেরা উপদেশ
আমরা সবাই আমাদের নবী মুহাম্মদুর সা সবাই চিনি জানি এবং আমাদের নবী হিসেবে সবাই মানি |
আজকে আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো আমাদের নবী মুহাম্মদ সা এর সেরা উপদেশ সম্পর্কে কিছু কথা যারা জানেন না আজকে এই পোস্টটি তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে জানতে হলে এ প্রশ্নের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকবেন এবং ভালোলাগা বিষয়গুলি আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবের কাছে শেয়ার করুন ইনশাআল্লাহ |
পোস্ট সূচীপত্র
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা সকলেই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি এবং সুস্থ আছি | এজন্য আজকে আমরা আপনাদের কাছে যে আর্টিকেলটি নিয়ে এসেছি আর্টিকেলটির বিষয় হলো নবীজি সা এর উপদেশ উপদেশ সম্পর্কে আপনাদের কাছে কিছু তথ্য তুলে ধরব আশা করছি আপনারা এই আর্টিকালের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন ইনশাআল্লাহ চলুন তাহলে দেরি না করে মূল বিষয়টিতে আমরা চলে যাব |
রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু সা এর উপদেশ
আসুন আমরা জেনে নেই নবী রাসুল সাঃ সম্পর্কে কিছু কথা | সর্বকালের মহামানব আমাদের নবী মুহাম্মদ সা এর আদর্শ যুগ শ্রেষ্ঠ | মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ কে সম্পূর্ণ জগতবাসীর জন্য রহমত স্বরূপ পাঠিয়েছেন এবং তিনার আদর্শেই জীবন যাপন করার হুকুম করে | আল্লাহতালা নিজেই কোরআনে কারীমে এরশাদ করেন হে নবী আমি আপনাকে জগৎবাসীর কাছে রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছি। তিনি বিশ্ববাসীর কাছে রহমত ও বরকত স্বরূপ এজন্য মহানবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কে রহমাতাল্লিল আলামিন বলা হয় |
মহানবী সাঃ এর কথা বাত্রা কাজকর্ম চালচলন সবকিছুই শৃঙ্খলা পূর্ণ নিরাপত্তা ও আন্তরিকতা পূর্ণ |তার উপদেশগুলো মানব জীবনের জন্য উন্নতির সহায়ক তার অসংখ্য উপদেশ যা আমাদের জীবনের সাথে জড়িয়ে আছে তথা কিছু উপদেশ তুলে ধরা হলো |
সালাম দেওয়া
আসুন আমরা এই পোস্টটি কে জেনে নেই সালাম দেয়ার সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাঃ এর কিছু কথা | কোন কথা বলার আগে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর অভ্যাস ছিল আগে মানুষকে সালাম দেওয়া | সালাম রাসূলুল্লাহ সা এর একটি বিশেষ গুণ ছিল |তিনি সবাইকে আগে সালাম দিতেন তিন আগে কেউ আগে সালাম দিতে পারতেন না কথা বলার আগে সালাম দেওয়া নবীজির অন্যতম শিক্ষা |
আল্লাহ তাআলার স্মরণ
আসুন আমরা এই পোস্টটিকে জেনে নেই আল্লাহ তাআলা কে স্মরণ করা সম্পর্কে কিছু কথা |রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর মূল উদ্দেশ্য ছিল পৃথিবীতে আল্লাহ তায়ালার দিনকে প্রতিষ্ঠিত করা | চিন্তা চেতনায় সব সময় তিনি আল্লাহতালাকে স্মরণ করতেন কারণ নবীকে আল্লাহতালা স্মরণ করতে বলতেন | নবী দুনিয়াতে দিন প্রতিষ্ঠা করার জন্য বা দিনের সব কাজ করার জন্য আল্লাহকে স্মরণ করতেন এবং আল্লাহর নবীকে স্মরণ আর আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন, তোমরা আমাকে ডাকো আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দিবো | আল্লাহতালা কুরআনে মুমিনদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন তোমরা আমাকে অধিক পরিমাণে স্মরণ কর |
নামাজ আদায় করা
আসুন আমরা নামাজ আদায় করা সম্পর্কে নবীজি কি বলেছেন তা জেনে নিন | নামাজ হুজুর সঃ এর চোখের শীতলতা | নামাজ রসুলুল্লাহ সা জীবনে ছিল সৃষ্ট ইবাদত তুমি তিনি যখন কোন সমস্যার মধ্যে পড়তেন তখন নামাজে মনোনিবেশ করতেন | আবার তিনি কোন চিন্তা হতাশা গ্রস্থ হলে কোন বিপদের সম্মুখীন হলে তিনি নামাজ পড়তেন এবং লম্বা লম্বা রাকাত নামাজ পড়তে | বিভিন্ন হাদিস ও কোরআনের দ্বারা নামাজ কে হেঁটে মামার সাথে পড়ার হুকুম করা হয়েছে এজন্য যে কেউ যদি বিনা হিসাবে জান্নাতে যেতে চাই তাহলে তাকে এহতে ভাবে সঙ্গে নামাজ পড়তে হবে আল্লাহর নবী এহতেমাম ও গুরুত্ব সহকারে নামাজ আদায় করতেন |
তাহাজ্বতের নামাজ
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই তাহাজ্জত নামাজ সম্পর্কে কিছু কথা | হুজুর সাঃ তিনি নিজেই তাহাজ্জুদ নামাজ তিনি রাত্রের সময় কম ঘুমাইতেন এবং শেষ রাত্রে তাহাজ্জুদ নামাজে মুশকুল হয়ে যেতেন | কেউ যদি আল্লাহ তায়ালার সাথে বন্ধুত্ব সম্পর্ক করতে চাই আল্লাহ তাআলার সাথে কানেকশন করতে চাই তাহলে সে যেন তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করে | কারণ তাহাজ্জুদ নামাজ নির্জনতা এবং একাকী নামাজের সময় আল্লাহ এবং আল্লাহর বান্দা ছাড়া আর কেউ থাকেনা কেউ যদি আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করতে চায় আল্লাহর ওলী হতে চায় সে যেন তাহাজ্জুতের নামাজ পড়ে বিভিন্ন কোরান হাদিসে এই নামাজের ব্যাপারে উল্লেখ আছে | এই তাহাজ্জুদ নামাজ নবীর সাহাবীগণ করেছেন তাবেঈন তাবে তাবেঈন পীর-মাশায়েখরা করেছেন লম্বা লম্বা রাকাত নামাজ পড়ে রাত্র অতিবাহিত করেছেন তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া আল্লাহর নবীর উপদেশতুমি কথা বলেছেন যদি আমার উম্মতের কষ্ট না হতো তাহলে আমি তাহাজ্জত নামাজকে ফরজ করে দিলাম |
কম হাসা
আসুন আমরা এ পোস্ট থেকে জেনে নিন কম হাসা সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাঃ এর কিছু কথা | আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম কম হাসতেন অর্থাৎ তিনি মিচকি হাসতে কারণ জোরে হাসলে অন্তর মরে যায় | কারণ অতিরিক্ত হাসা ঠাট্টা তামাশা করা মানুষকে আখেরাত থেকে রিমুভ করে দেয় এবং দুনিয়ামুখী বানিয়ে দেয় তার মধ্য থেকে মৃত্যুর ভয় বের হয়ে যায় সে দুনিয়ার প্রতি আসক্ত হয়ে যায় | এজন্য আল্লাহর নবী বলেছেন কম হাসো বেশি কাঁদো একবার নবী মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সা দেখলেন সাহাবীদের হাসির কারণে দাঁত দেখা যাচ্ছে তোমরা যদি মৃত্যু সম্পর্কে জানতে তাহলে কম হাসতে আর বেশি কাঁদবে | এজন্য আল্লাহর নবীর উপদেশ কম হাসতে হবে |
মুচকি হাসি
আসুন আমরা জেনে নেই মুচকি হাসি সম্পর্কে কিছু কথা আল্লাহর নবী সা মুচকি হাসতেন |পশু পাখি এরকম আছে তুমি মুসলমান যদি তার অপর মুসলমান ভাইয়ের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করে এবং মুচকি হাসির সাথে সাক্ষাৎ করে তাহলে সে সদকার নেকি পাবে | এজন্য আমরা যখন আমাদের ভাই বলেন বন্ধু বলেন দিদির সাথে দেখা-সাক্ষাৎ করতে যাব তো হাসিমুখে দেখা করব কথা বলব এটা নবীজির আদেশ |
ক্ষমা করা
আসুন আমরা জেনে নিই ক্ষমা করা যে একটা মহৎ বড় ভুল এটা সম্পর্কে কিছু কথা | কেউ যদি আপনার কোন ক্ষতি বা কোন কষ্ট দিয়ে থাকে তাহলে প্রতিউত্তরে প্রতিশোধ না নেওয়া এটা আল্লাহর নবীর বিশেষ একটা আদেশ | এমন কোন বড় ধরনের অপরাধ কেউ যদি আপনার সাথে না করে থাকে তাহলে তার অপরাধ ক্ষমা করে দেওয়াই ভালো কারণ আল্লাহতালা ক্ষমাকারীকে ভালোবাসে |রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম নিজের জন্য কাউকে আঘাত করতেন কাউকে মারধর বা শারীরিক আঘাত তো দূরের কথা মুখের কথা দিয়েও তিনি কাউকে কষ্ট দিতেন না তবে যুদ্ধের ময়দানে বা এমন কোন বড় ধরনের অপরাধ যেটা মাফ করার মতো না সেটার কথা ভিন্ন | ক্ষমা প্রতিশোধ না নেওয়ার ব্যাপারে একটা হাদিস আছে যেখানে মোটামুটি এরকম ভাবে বলা আছে যে কারো প্রতিশোধ নেওয়ার ক্ষমতা আছে কিন্তু সে প্রতিশোধ না নিয়ে ক্ষমা করে দেয় তাহলে আল্লাহ তাআলা তাকে পুরস্কার হিসেবে জান্নাত দিবেন | আর ক্ষমা করে দেয়াল আল্লাহর নবীর উপদেশ |
শিশুদের স্নেহ করা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই শিশুদেরকে স্নেহ করা নিয়ে কিছু আলোচনা নবী মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ সা ছোট বাচ্চাদেরকে খুবই স্নেহ করতেন | শিশুদেরকে আদর যত্ন করা ভালোবাসা তাদের প্রতি সহনশীল হওয়া এটা আল্লাহর নবী খুবই পছন্দ করত একটি হাদিসের মধ্যে এরকম উল্লেখ আছে এক ব্যক্তি নবীজির খেদমতে হাজির হলেন তার সাথে একটি ছেলে ছিল এবং সে ছেলেটিকে চুমু খেতে লাগে নবীজি তাকে বললেন যে তোমার কি ছেলেটির প্রতি খুবই মায়া জেগেছে সে লোকটি লোকটি বললেন হ্যাঁ আল্লার নবী এবং আল্লাহর নবীর ফরমালেন যে আল্লাহ তাআলা তোমার প্রতিও জানে এর চাইতে বেশি সহনশীল হয় দয়া করে আল্লাহ তাআলাই তো দয়ালুদের শ্রেষ্ঠ দয়াল |
পরিবারের সঙ্গে কোমল আচরণ
আসুন আমরা জেনে নিই পরিবারের লোকের সাথে কোমল আচরণ করা তার পরিবারের লোকের সাথে কোমল আচরণ করতেন খুবই ভদ্র নরম স্বভাবে কথা বলতে তাদেরকে কষ্ট দিতেন না | সব সময় পরিবারের লোকের প্রতি খেয়াল রাখা তাদের তাদের জামা কাপড় জিনিসপত্র কেনাকাটার ব্যাপারে নবী সা আগে প্রাধান্য দিতেন পরিবারের লোককে এবং তাদের উপরে খরচ করতেন কারণ উত্তম সদকা হল পরিবারের উপরে খরচ করা | আনাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু খুবই ছোট বয়সেই আল্লাহর নবীর খেদমত করতেন এবং বাসায় থাকতেন তো সে চলাফেরার দ্বারা কোন কিছু ক্ষতি হয়ে গেলে আল্লাহর নবী তার সাথে খারাপ ব্যবহার করেননি সদা ভালোভালো আচরণ করেছে এমনকি তার হাতে কোন কিছুর ক্ষতি হয়ে গেলে আমার নবী বলতেন যে তাকে কিছু বলো না এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়েছে এই জন্য সব সময় পরিবারের লোকের সাথে সদাচরণ করা খারাপ আচরণ না করা।
রোজা রাখা
আসুন আমরা জেনে নিই রোজা রাখা সম্পর্কে হুজুর সাল্লাল্লাহু সালামের উপদেশ রাসূলুল্লাহ সাল্লাম তিনি রোজা পালন করতেন। রমজানে ফরজ রোজা করতে নেই সাপ্তাহিক ও মাসিক রোজাও করতেন। তিনি সপ্তাহে দুই দিন রোজা রাখতেন সোমবার ও বৃহস্পতিবার এবং মাসে তিন দিন রোজা রাখছে ১৩ থেকে ১৫ তারিখ |যদি ওই রোজাগুলো নফল কিন্তু এগুলোর ফজিলত অনেক বেশি এজন্য আমাদেরকেও আদেশ করেছে রোজা রাখার জন্য |
মিসওয়াক করা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই মেসওয়াক করা সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাঃ উপদেশ ঘুম থেকে উঠে মেসওয়াক করতেন প্রতি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজেও অজুর আগে মেসওয়াক করতেন তারপর অজু করতেন রাসূলুল্লাহ সালল্লাহু ওয়াসাল্লাম বলেছেন মিসওয়াক করার ৭০ টি উপকার রয়েছে এবং জিবরাঈল আঃ যখনই আসতেন আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কে মেসওয়াক করার তাগিত করতেন তিনি একথা বলতেন যে আমার ভয় হয় যেন মিসওয়াক করাকে ফরজ না করে দেয় |
মিথ্যা পরিহার করা
আসুন আমরা জেনে নেই মিথ্যা পরিহার সম্পর্কে আল্লাহর নবীর উপদেশ আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম মিথ্যাকে সবচাইতে বেশি ঘৃণা করতেন কারণ মিথ্যা হচ্ছে সমস্ত পাপের মূল যত পাপ সংঘটিত হয় মিথ্যা কথার দ্বারা এজন্য নবী সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম মিথ্যা সবচাইতে বেশি ঘৃণা করতে এবং আমাদেরকে উপদেশ করেছে |
দান বা সদকা করা
আসুন আমরা দান সদকার ব্যাপারে নবীজির উপদেশ সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিন বেশি বেশি দান সদকা করতেন খাদিজাতুল কুবরা রাঃ সমস্ত অর্থ সম্পদ দ্বীনের জন্য খরচ করে দিয়েছে | তিনি সকলকে বেশি বেশি দান করতে বলেছেন আর টিনার কাছে কোন সদকার মাল আসলে সেটা সবার মাঝে বন্টন করে |
খাবারের দোষ ধরা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই রাসূলুল্লাহ সাঃ খাবারের দোষ ধরা বিষয়ে উপদেশ আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কখনো খাবারের দোষ ধরতেন না কোন খাবার যদি রুচিসম্মত না হতো বা ভালো না লাগতো তিনি খেতেন না কিন্তু খাবারের দোষ ধরতেন না এক হাদিসে বর্ণিত আছে যে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর খাবার পছন্দ হলে তিনি খেতেন আর পছন্দ বা রুচিসম্মত না হলে তিনি তা থেকে বিরত থাকতেন খেতেন না | আদিজিত্ব আল্লাহতালার পক্ষ থেকে আসে আসে এই জন্য আল্লাহর নবী খাবারের দোষ ধরা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন |
উপহার গ্রহণ করা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন উপহার গ্রহণ করা সম্পর্কে রসুলুল্লাহ সাঃ এর আদেশ উপহার নেওয়া এবং দেওয়া দুটোই সুন্নত কেউ কাউকে উপহার দিলে সেটা হাসিমুখে গ্রহণ করা জন্য মানুষকে উৎসাহিত করেছেন আর সে উপহার নিজে ব্যবহার করার জন্য উপদেশ দিয়েছেন কেননা তিনি সদকার মাল খেতেন না দিয়ে দিতেন |
শেষ ভাবনা
আজকের এই পোস্টটিতে আমরা আপনাদেরকে জানালাম রাসূলুল্লাহ সাল্লাম এর ১৫ টি সেরা উপদেশ সম্পর্কে আপনারা যারা জেনেছেন এ নিয়ে সম্পর্কে ভালো লেগেছিল সেই বিষয়গুলি আপনাদের আত্মীয়-স্বজনের কাছে শেয়ার করবেন | আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য আমাদেরকে জানাবেন এবং আমাদের সাথেই থাকব আশা করছি |
ভুল ত্রুটি হলে মাফ করবেন ধন্যবাদ |
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url