চট্টগ্রামের বিখ্যাত ৭টি খাবার সম্পর্কে আলোচনা

 


 আপনি খাবার খেতে পছন্দ করেন আপনি কি ভোজন রসিক তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য

 যারা চট্টগ্রামের বিখ্যাত খাবার খেতে পছন্দ করেন আজকে আমরা  এই আর্টিকেলে তাদের জন্য চট্টগ্রামের বিখ্যাত সব খাবার সম্পর্কে আলোচনা তুলে ধরেছে |যারা পেটুক অথবা ভোজন  প্রেমিক তাদের জন্য আজকে



আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে | আপনার এই আর্টিকেলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকবেন আশা করছি এবং  এই আর্টিকালের ভালোলাগা বিষয়গুলো আপনাদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবের কাছে শেয়ার করবেন |

পোস্ট সূচিপত্র:চট্টগ্রামের বিখ্যাত খাবার সম্পর্কে আলোচনা

 ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টটি আপনাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে কেননা আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরব চট্টগ্রামের বিখ্যাত কিছু খাবার সম্পর্কে | চলুন তাহলে দেরি না করে আমরা আজকের মূল বক্তব্যে চলে যাই  |

চট্টগ্রামের খাবার সমূহ

 আসুন পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নেই চট্টগ্রামের বিখ্যাত সব  খাবারের তালিকা সম্পর্কে | আমাদের বাংলাদেশের মানুষ ভোজন রসিক বা ভজন প্রিয় মানুষ বিশেষ ব করে বাংলাদেশের  চট্টগ্রাম বিভাগের মানুষ অতিভজন প্রিয় ভোজন রসিক মানুষ বলা চলে এখানকার মানুষ ভজন করতে খুবই পছন্দ করে আর সেটা যদি বিখ্যাত খাবার হয়ে থাকে তাহলে তো আর কোন কথাই নেই | আজকে আমরা আপনাদের সামনে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরব চট্টগ্রামের বিখ্যাত কিছু খাবার এর তালিকা সম্পর্কে নিচে সম্পর্কে  বিস্তারিত আলোচনা করা হলো |


চট্টগ্রামের বিখ্যাত খাবারের মধ্যে রয়েছে যেমন,মেজবানি মাংস, শুটকি, বেলা বিস্কুট, দুরুস, বকলখালী, কালা

আফলাতুন হালুয়া,তালের পিঠা মধুভাত নোনা ইলিশ ইত্যাদি চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী খাবারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত 

চট্টগ্রাম যাওয়ার পর কেউ যদি শুটকি মাছ মেজবানি মাংস বেলা বিস্কুট মুরগির দূরত্ব মহেশখালীর পান এগুলা না খেয়ে আসে তাহলে তাকে আফসোস করতেই হবে |কারণ শুটকি মাছের সাথে বেগুনো আলুর ঝোল কব্জি ডুবিয়ে না খেলে আর কিসের মজা | কারন এই খাবারটি অনেক বিখ্যাত এবং খুব সুস্বাদু খাবার এছাড়া মেজবানি মাংস


দুরস্থ না খেলে আফসোসের শেষ থাকবেন এই জন্য এগুলো খাওয়ার পরে মহেশখালীর প্রান্ত ভজন রসিকদের জন্য আরো মজাদার  এবং বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়া অবস্থায় চা আর বেলা বিস্কুট ছড়া তো আড্ডা জমবেই না 

 আসুন তাহলে আমরা এই প্রশ্নের মাধ্যমে এ সমস্ত খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো  চলুন তাহলে চলুন তাহলে দেরি না করে আমাদের কাঙ্খিত আলোচনায় চলে যান |

 মেজবানি মাংস

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই মেজবানি মাংস চট্টগ্রামে কেমন বিখ্যাত খাবার সে সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন | চট্টগ্রামের খাবারের তালিকায় প্রতি বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় খাবার মেজবানি  মাংস যেটা শুধু চট্টগ্রামেই না গোটা বাংলাদেশে এমনকি বাইরেও এটার সুনাম রয়েছে |  এই মেজবানি মাংস খুবই টেস্টি এবং মজাদার হয় শুদ্ধ গরম ভাত চুলা থেকে নামিয়ে প্লেটে নিয়ে তার সাথে রান্না করা মেজবানি মাংস এবং ঝোল দিয়ে মাখিয়ে খেতে। খুবই মজা লাগে | মেজবানি মাংসের কথা বলতে বলতে মুখে জল চলে আসলো বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গাতে গরুর গোস্ত রান্না হয় কিন্তু চট্টগ্রামের মেজবানি মাংস একটু আলাদা  |


 মেজবানি মাংস খেতে একটু আলাদা লাগার কারণ হলো বাবুর্চিরা মেজবানি মাংস রান্না করে বিশেষ মসলা দ্বারা এবং এ মাংসের রান্নার পদ্ধতি ও আলাদা থাকে এজন্য এই মাংসের স্বাদ বিশ্বজুড়ে পরিচিতি লাভ করেছে | এই মাংসের রান্নার স্বাদ প্রাচীনকাল থেকেই একই রকম |  মেজবানি মাংসের স্বাদ এবং গন্ধ ভজন রসিকের ভজন চাহিদাকে আরো বাড়িয়ে তোলে | 


একসময় গ্রামের বাড়ির উঠোনে আয়োজন করা হতো  বিয়ে, সুন্নতে খাতনা আকিকা মৃত্যুবার্ষিকী এরকম বিভিন্ন আয়োজনে মেজবানি মাংস রান্নার প্রচলন ছিল এবং এই সমস্ত অনুষ্ঠানে মানুষ অংশগ্রহণ করে |

এখন এই মেজবানি মাংস পৌছে গেছে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট এবং হোটেলগুলোতে এবং এই মাংসের  প্রচলন ঘটছে সব জায়গায় এবং মানুষ যারা ভোজন রসিক বা খাদক প্রকৃতির মানুষরা এই সমস্ত রেস্টুরেন্ট এবং হোটেলে ভিড়

মেজবানি মাংসের স্বাদ চাখার জন্য | 

মুরগির দুরুস

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই মুরগির  দূরস এই খাবারটি সম্পর্কে কিছু কথা চট্টগ্রামের আরেকটি জনপ্রিয় সুস্বাদু খাবার হল মুরগির দূরস | এই খাবারটি চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গায় অনেক সুস্বাদু এবং জনপ্রিয় একটি খাবার  জামাই আদর মেহমানদারীর জন্য এবং অতিথি এবং বিশেষ সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ সম্মানার্থে আপ্যায়ন করার জন্য দুরুস রান্নার প্রচলন এ অঞ্চলে বহু বছর ধরে চলছে যেন অতিথি  আপ্যায়ন দুরুস ছাড়া মানায় না |


 একসময় দুরস  চট্টগ্রামের ঘরে ঘরে অতিথি আপ্যায়নের জন্য উৎফুল্লতার সাথে গৃহীনরা রান্না করত বা বাবুর চিড়া রান্না করত এখন এ রান্নাটা সব জায়গায় ছড়িয়ে গেছে। বিভিন্ন বড় বড় রেস্টুরেন্ট এবং হোটেলগুলোতেও এই গোটা মুরগির দুরস রান্না করা হয় এবং ভোজন প্রিয় মানুষ এই দূরস খেতে বিভিন্ন নামিদামি রেস্টুরেন্ট গুলোতে ভিড় কর আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব প্রিয়জন এদেরকে নিয়ে অবসর সময় বা আনন্দের সময় গুলো এভাবেই পছন্দের খাবারের সাথে আনন্দ উপভোগ করে এবং এই প্রিয় খাবারের মজা অনুভব করতে আসে |


একটি আসতো মুরগির চামড়া ছিলে বা ছাড়িয়ে ঘন ঝোল দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে এই মুরগির  দুরুস রান্না করা হয়। এটাকে চট্টগ্রামের ভাষায় নামকরণ করা হয়েছে দুরুস কুড়া | চট্টগ্রামের বিভিন্ন নামিদামি রেস্টুরেন্টে প্রায় ৩০০ টাকা দামে মুরগির , দুরূস পাওয়া যায় | এই খাবারটি অনেক সুস্বাদু ও মজাদার খাবার এই খাবারটি যদি চট্টগ্রামে গিয়ে না খান তাহলে আপনাদের চট্টগ্রাম ঘুরতে যারা যাবেন তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে তারপরে চট্টগ্রামে যাবেন যদি আপনি ভজন প্রিয় ও ভোজন রসিক হয়ে থাকেন তাহলেও সমস্যা নাই চাইলে এ সমস্ত খাবারগুলো চট্টগ্রামে গিয়ে খেতে পারেন কিন্তু আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে যাবেন।

শুটকি মাছ

 আসুন আমরা এ পোস্ট থেকে জেনে নিই চট্টগ্রামের আরেকটি সুস্বাদু বিখ্যাত খাবার শুটকি মাছ সম্পর্কে কিছু কথা এই খাবারটি রান্না করে খেতে খুবই সুস্বাদু এবং মজাদার যারা শুটকি মাছ পছন্দ করেন তারা যদি চট্টগ্রামে গিয়ে এই শুটকি মাছ না খেয়ে আসেন তাহলে অনেক বড় ভুল করবেন যেন চট্টগ্রাম যাওয়াটাই বৃথা হয়ে যাবে  |এই চট্টগ্রামের শুটকি মাছ তেল পিয়াজ মসলা সরিষা চিংড়ি শুটকিটের তৈরি করা ভর্তা বলতে গিয়ে আমার জিব্বায় জল চলে এসেছে আমার কাছে এমন মনে হচ্ছে যে আমি নিজেই শুটকি মাছ ভর্তা খাচ্ছি।


 তাহলে ভাবুন যারা চট্টগ্রামে গিয়ে এই চিংড়ি শুটকি  মাছের ভর্তা খাবেন তাদের কি পরিমান সুস্বাদু ও মজাদার শুটকি মাছের ভর্তা লাগতে পারে যদি চট্টগ্রামে গিয়ে না খেয়ে আসেন তাহলে আফসোসের শেষ থাকবে না  |

চিটাগাংয়ে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যে এই ভর্তা খাইনি |সব শ্রেণীর মানুষ এই শুটকি ভর্তা খেতে খুবই পছন্দ করে এবং সবার প্রিয় একটি খাবার শুটকি ভর্তা |


 এই খাবারটি  গরিব থেকে ধনী ছোট থেকে বড় ছেলে থেকে মেয়ে সব ধরনের অনুষ্ঠান যেমন বিয়ে মুসলমানি জন্মদিন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এমনকি ধনীদের টেবিলে  খাবারের মেনুতে শুটকি মাছের ভর্তা থাকেই | এবং এই শুটকি মাছের বিশেষ অনন্য স্বাদের জন্য জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দেশ-বিদেশের সকল মানুষের কাছে | 


এ মাছের দাম এবং চাহিদা অনেকগুণ বেড়ে গেছে মানুষের কাছে শুটকি ব্যবসায়ীরা জানান লইটা, ছুরি, ছোট চিংড়ি,  পুটি, রূপচাঁদা , কাচকিসহ অনেক জাতের মাছের শুটকি তৈরি করা হয় চট্টগ্রামে | তবে মানুষের চাহিদা সবচাইতে বেশি হচ্ছে লইটা  চিংড়ি  ও ছুরি মাছের প্রতি | 


জেলেরা এ মাছ চট্টগ্রামের কক্সবাজার মহেশখালী সেন্টমার্টিন দ্বীপ সহ বঙ্গোপসাগরে  শুকনো মৌসুমে  তীরবর্তী এলাকায় এই মাছের শুটকি করা হয় যারা বিশেষ প্রক্রিয়ায় রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার না করেই শুটকি তৈরি করে |

 তারা মাছ ধরার পর রোদে শুকায় দড়িতে অথবা মাদুরে বিছায় |


বেলা বিস্কুট

 আজকে আমরা আপনাদের সামনে এ পোষ্টের মাধ্যমে চট্টগ্রামের আরেকটি সুস্বাদু খাবার বেলা বিস্কুট এ সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরব জানতে হলে আপনারা আমাদের সাথে থাকবেন আশা করছি | চট্টগ্রামের আরেকটি ঐতিহ্যবাহী শত বছরের পুরনো একটি খাবার বেলা  বিস্কুট এই খাবারটি পুরো চট্টগ্রামের মানুষের কাছে একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার যে নাস্তায় যেন চা আর বেলা বিস্কুট ছাড়া চলে না | বিভিন্ন আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব পাড়া প্রতিবেশী বাসায় বেড়াতে আসলে চট্টগ্রামের মানুষ অতিথি আপ্যায়নে যে নাস্তা ব্যবহার করে সেটা হল বেলা বিস্কুট দিয়ে | আরে বিস্কুট ছাড়া যেন আড্ডাবাজি চলে না বাসাতে বলেন আর বিভিন্ন দোকানে বলেন সবখানেই বেলা বিস্কুটের প্রচলন ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে |


এই বেলা বিস্কীর টি একটি বেকারিতে তৈরি হয় যে বেকারি টির নাম হচ্ছে গনি বেকার এটা প্রায় ১০০ বছর পুরনো একটি বেকার  |এই বিস্কিট টি খেতে সুস্বাদু এবং মচমচে হওয়ার কারণে অল্প সময়ে জনপ্রিয় হয়ে গেছে যার কারণে এই বিস্কিটটি চায়ের দোকান থেকে শুরু করে ধনীদের টেবিলে বা বিভিন্ন বড় বড় অফিসের টেবিলে স্থান দখল করে রেখেছে সব জায়গাতে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এই বেলা বিস্কুট | দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন দেশে এই বেলা বিস্কুটের জনপ্রিয়তা রয়েছে এবং এ বিস্কুট্টি প্রবাসীরা ও অনেক পছন্দ করে এবং তারা অর্ডার করে থাকে

মহেশখালীর পান

 আসুন আমরা এই পোষ্ট থেকে জেনে নেই মহেশখালীর পান সম্পর্কে কিছু কথা বাংলাদেশের আনাচে কানাচে সব জায়গায় পান পাওয়া যায়। এবং বাংলাদেশের মানুষ অনেক রয়েছে যারা পান খেতে খুবই পছন্দ করে এক কথায় তারা পান খোর সারাদিনের প্রচুর পান খেতে হয় পান খাওয়া লাগে এমনও তিন বেলা খাবার না খেলেও চলে কিন্তু পান না খেলে চলবে না | 


 তবে যতই যা বলেন না কেন মহেশখালীর পান চুন সুপারি এবং মিষ্টি মসলা দিয়ে মুখে ভরলে মনে হয় যে অমৃত খাচ্ছে মিষ্টি ভাব মুখে চলে আসে মুখে মিষ্টি সাদর কারনে মন উৎফুল্ল প্রাণবন্ত হয়ে যায় | যারা চট্টগ্রামে গিয়ে মহেশখালীর পান খাননি তারা অনেক বড় ভুল করেছে এই ভুল শুধরানোর জন্য পুনরায় আপনাকে চট্টগ্রাম গিয়ে মহেশখালীর পান খেতে হবে তাহলে ভুলটি শুধরাতে পারবেন। 


তবে  মহেশখালীর পান বাংলাদেশের অন্যান্য পানের তুলনায় আকারে বড় হয় এবং এরশাদ মিষ্টি হওয়ার কারণে দেশ বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় খ্যাতি লাভ করেছে |মহেশখালীতে অসংখ্য পানের বর রয়েছে যে পানের বর গুলো কৃষকরা চাষ করে সব মিলিয়ে মহেশখালীতে ১৩-১৪ হাজার বরে পান চাষ করা হয় এই জমির পরিমাণ প্রায় দেড় হাজার হেক্টর জমিতে এই মিষ্টি পানের চাষ করা হয় |


বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জায়গাতে এই মহেশখালী পান সরবরাহ করা হয় যেমন নোয়াখালী কুমিল্লা ঢাকা ও ফেনী এমনকি দেশের বাইরের মধ্যে সিঙ্গাপুর হংকং থাইল্যান্ড সৌদি আরব এবং আরো আমিরাতে সহ  বিশ্বের অনেক দেশগুলোতে রপ্তানি করা হয় | 

মধু ভাত

 আসুন আমার এই পোস্ট থেকে জেনে নিই চট্টগ্রামের বিখ্যাত খাবার মধু ভাত সম্পর্কে কিছু কথা | মধু ভাত চট্টগ্রামের একটি জনপ্রিয় খাবার এটা মানুষের কাছে অতি প্রিয় আঞ্চলিক একটি খাবার যেটা শীতকালে পাওয়া যায় এই খাবারটি শীতকালে তৈরি হয় এবং সবার কাছে প্রিয় এবং খুবই মিষ্টি  এই খাবারটি | এই জন্য এ খাবারটির নাম হয়েছে মধু ভাত। সাধারণত মধু ভাত তৈরি করা হয় ভাত দুধ নারকেল এবং চিনির মিশ্রণে | 

নোনা ইলিশ

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন নোনা ইলিশ সম্পর্কে কিছু কথা যারা টাটকা মাছ খেয়েছেন তারা তো খেয়েছেন কিন্তু চট্টগ্রামের আরেকটি বিখ্যাত মাছ যেটা নোনা ইলিশ নামে পরিচিত এটা কি সবাই খেয়েছেন | 

 রান্না করে খেতে খুব সুস্বাদু এই মাছের পেট কেটে মাছের পেটের ভিতরে লবন  লবণ দেওয়া হয়। এবং এই মাছটি এক ধরনের শুটকি মাছ চট্টগ্রামের নোনা ইলিশ মাছ খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার এখানকার মানুষ খেতে খুব পছন্দ করে এবং এই মাসটি দেশের বিভিন্ন জায়গায় এবং বিদেশেও রপ্তানি হয় অসংখ্য মানুষ এর দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে

শেষ কথা

 আজকে আমরা এই পোস্ট থেকে জানতে পারলাম চট্টগ্রামের কিছু বিখ্যাত খাবার সম্পর্কে | যারা চট্টগ্রাম ভ্রমণে যাবেন কোন ধরনের খাবার খাবেন তা নিয়ে আশঙ্কা করার আগে আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়বেন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তাহলে আপনারা জানতে পারবেন চট্টগ্রামের জনপ্রিয় খাবার গুলো সম্পর্কে যারা ভোজন প্রিয় ভ্রমণ প্রিয় মানুষ আছেন তাদের এই পোস্ট পড়ে ভালো লাগলে বেশি বেশি শেয়ার করবেন ধন্যবাদ | 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url