হজ্জ ও ওমরার ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা

 




আমাদের যখন সামর্থ্য হয় আমরা হজ করা বা উমরা করার চাহিদা করি এবং সাথে সাথে চিন্তা করি যে আমি যে হজ করব কিভাবে করব কোন নিয়মে করলে আল্লাহ তায়ালা খুশি হবেন কবুল হবে এ সমস্ত চিন্তা আমাদের মাথায় ঘুরপাক করে | বিভিন্ন ভালো আলেমদের কাছে বসে জানতে চাই পরামর্শ নিয়ে এই বিষয়ে এমন কি আমরা নেটেও বিভিন্নভাবে সার্চ দিয়ে থাকি | আপনারা যারা জানতে চাচ্ছেন হজ্জ ও ওমরা সম্পর্কে তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে জানতে হলে আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকবেন আশা করছি এবং আপনাদের ভালোলাগা বিষয়গুলো আপনাদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধু বান্ধবের শেয়ার করবেন |

সূচিপত্র: হজ্জও ওমরা ফজিলত সম্পর্কে

প্রিয় পাঠক, আজকের এই পোস্টটি আমরা আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছি  হজ্জ ও ওমরা সম্পর্কে কিছু আলোচনা যারা হয ও উমরার ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই তারা আজকের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকবেন চলুন তাহলে দেরি না করে আমাদের কাঙ্খিত বিষয়টিতে চলে যায় |

হযরত ওমরার ফজিলত

 আসুন আমরা এই পোস্টটিকে জেনে নেই হজ ও ওমরা সম্পর্কে কিছু কথা জানতে হলে আমাদের সাথে এই

 আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত থাকবে |

 

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যে হাজ্জ গুনহা থেকে ও খারাপ পবিত্র হয়, তার পুরস্কার হল জান্নাত | 


রসুলুল্লাহ সাঃ এরশাদ করেছেন যে একমাত্র আল্লাহ তায়ালাকে সন্তুষ্ট করার জন্য হজ করে এবং হজের সফর কালীন সময়ে শেষ হওয়া পর্যন্ত অশ্লীল পাপ ও খারাপ কাজ  থেকে বিরত থাকে মায়ের পেট থেকে জন্মগ্রহণ করলে যে রকম নিষ্পাপ থাকে সেরকম নিষ্পাপ হয়ে ফিরে আসবে |


রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এরশাদ করেন ওমরা করার পর আর এক ওমরা এর মধ্যবর্তী সময় সব গুলা আল্লাহতালা মোচন করে দেন | 


রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এক হাদীসে বলেন একাধারে হজ ও ওমরা পালন করো কারণ হজ্জ ও ওমরা করে নেই পাপ ও দারিদ্রতা অভাব অনটন এমনভাবে মিশে যায় যেমন আগুন লোহার ময়লাটি শেষ করে দেয় |

যাদের ওপর হজ ফরজ


আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন  কাদের উপরে হজ ফরজ এ সম্পর্কে কিছু কথা চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক |


 যার  নেশাব পরিমাণ মাল থাকে অর্থাৎ মক্কা শরীফ থেকে হজ শেষ করে ফিরে আসাপর্যন্ত খরচ এবং পরিবারের খরচ চালানোর মত থাকলেই হবে অর্থাৎ হজ করতে যে পরিমাণ টাকা লাগে সে টাকা এবং যে সময়টা হজ করতে গিয়ে লাগে ওই সময়টা পরিবারের খরচ বহন করারসামর্থ্য থাকে তাহার জন্য হজ ফরজ |এজন্য ব্যবসায়িক পণ্য এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত জমি জায়গা মূল্য এই অর্থের হিসাবে গণ্য করতে হবে |


 মহিলাদের জন্য স্বামী অথবা  ছেলে অথবা কোন দ্বীনদার মাহারা  অর্থাৎ মহিলারা যে সমস্ত পুরুষের সাথে দেখা-সাক্ষাৎ পারবেতাদেরকে মহরম বলে, যেমন, স্বামী  ছেলে আপন ভাই, আপন মামা, আপন চাচা এগুলা মহিলাদের জন্য একাকী অর্থাৎ মাহারামপুরুষ ছাড়া হজ করা উচিত নয় | অন্ধদের জন্য হজ করা নিষেধ আছে যদিও তাদের অনেক সম্পদ থাকে |


 নাবালকের বড় হজ ফরজ না নাবালেক অবস্থায় হজ করলে সে বালেগ হওয়ার পরে তাকে আবার হজ

ফরজ না করলে বা বিলম্ব করলে 


আসুন আমরা এই পোস্টে থেকে জেনে নিই হজ ফরজ হওয়ার পরে যদি হজ না করে বা বিলম্ব করে এতে কি হতে পারে সে সম্পর্কে কিছু কথা |


যে ব্যক্তির উপরে হজ ফরজ হয়ে যায় সে বছরে তার জন্য হজ করা ওয়াজিব হয়ে যায়  বিনা কারণে যদি ভাঁজ করতে বিলম্ব করে তাহলে গুনাহ হবে | অনেকে ছেলে মেয়ের বিয়ের বিবাহের জন্য বা তাদের গোনাগাটি ইত্যাদি তৈরি করার জন্য বিলম্ব করতে চাই এটা শরীয়ত সম্মত কোন ওজর না | আবার অনেকে মনে করে যে শেষ বয়সে একেবারেই হজ করব এটাও ঠিক না বরঞ্চ আপনার সামর্থ্য আছে আপনি এখনই করে থাকেন এজন্য যে বয়স থাকতে হজ করলে প্রতিটা  হুকুমগুলো ভালোভাবে আদর করা  যায় |


 আপনার পরে হজ  ফরজ কিন্তু আপনি অলসতার বিলম্ব করেছেন কোন কারণ ছাড়াই দেরি করেছে যার ফলে আপনার অর্থ শক্তি বা সম্পদ কমে গেছে তারপরও আপনার উপরে ওই ফরজটা আদায়ের জিম্মাদারী থাকবে। মাফ হবে না যেকোনোভাবে তাকে হজ করতেই হবে আর মারা যাওয়ার সময় কাউকে ওসিয়ত করে যেতে হবে যাতে কার পক্ষ হয়ে কেউ বদলি হজ করে |


পিতা-মাতার আগে কোন সন্তান হজ করতে পারবেনা এরকম মনে করা ভুল | এই ধারণা করে যে মা-বাবা হজ করেনি আমি হজ করব এজন্য বিলম্ব হবে এরকম ধারণা করা শরীয়ত সম্মত অজুহাত না | 


কারো উপর হজ ফরজ হয়েছে কিন্তু তারপরেও সে হজ করে না এ অবস্থায় মারা যায় তাহলে তার কঠিন শাস্তির ছেন সংবাদ দেওয়া হয়েছে | এই ধরনের লোক সম্পর্কে হাদিসে বলা হয়েছে তারা ইহুদি হয়ে মরুক অথবা  নাসারা হয়ে মরুক | ওদের উপরে আল্লাহ তায়ালার কোন জিম্মাদারী নাই |


 হজ সফরের আদব

 আসুন আমরা এই বস থেকে জেনে নিই হজ সফরের আদব সম্পর্কে কিছু কথা এ সম্পর্কে নিচে উল্লেখ করা হলো |


খালেস নিয়তে হজ করা অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি আল্লাহকে রাজি খুশি করার জন্য হজ করা লোক দেখানো বা মানুষ আমাকে হাজী বলবে বা দেশ ভ্রমণ এ সমস্ত নিয়ত  করলে চলবে না |


খালেস দিলে তওবা করতে হবে অর্থাৎ যে সমস্ত গুনাহ পূর্বে হয়ে গেছে সেই সমস্ত গুনাহের জন্য অন্তরের অন্তরস্থল থেকে তওবা করতে হবে আর ভবিষ্যতের জন্য এই ইরাদা করতে হবে যে আমি আর এ সমস্ত গুনাহ করব না এবং পাকাপোক্ত তওবা করতে হবে |কারো টাকা পয়সা নিয়ে থাকলে অর্থাৎ পাওনাদারকে টাকা বুঝিয়ে দিতে হবে বলেছে সে যদি না থাকে তার ওয়ারিশদেরকে দিতে হবে | যদি পাওনাদার বা তার কেউই না থাকে তাহলে তার পক্ষ থেকে ওই পরিমাণ অর্থ দান করে দিতে হবে |কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকলে কারো সাথে ব্যবহার আচরণের দ্বারা যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকে তার কাছে মাফ চেয়ে নিতে হবে |


  মাতা পিতা জীবিত আছে কিন্তু তাদের খেদমতের প্রয়োজন আছে খেদমত করতে হয় এই জন্য তাদের অনুমতি ব্যতীত কেউ নফল হজে যেতে পারবেনা মাকরুহ হবে |মা-বাবার  করছেন কিন্তু ফরজ হজের জন্য ইজাজত নিয়ে যাওয়া যেতে পারে  কিন্তু মাকরুহ হবে না |তাদের শারীরিক সমস্যা এরকম না হয়ে যায় যে পথঘাটে কোন বিপদ হবে সে ক্ষেত্রে বাবা-মার অনুমতি দিয়ে দেওয়া উচিত |


সফরে গিয়ে ফিরে আসা পর্যন্ত পরিবার-পরিজনের জন্য পরিপূর্ণ খরচ দিয়ে যেতে হবে | 

পাওনাদার থাকলে তার অনুমতি ছাড়া হজে যাওয়া যাবেনা তবে কেউ যদি আপনার পক্ষ থেকে পাওনা আদায় করার জন্য প্রতিশ্রুতি দেয় তাহলে তাদের অনুমতি সাপেক্ষে যাওয়া যাবে নচেত যাওয়া  মাকরূহ হবে | যদি এরকম হয় যে পাওনা নগদ আদায় করা না বরং মেয়াদ থাকে বা সময় থাকে আদায় করা তাহলে অনুমতি ছাড়াই হজে যাওয়া যাবে তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে দেনা পাওনার একটা লিস্ট করে রেখে যেতে হবে | 


যদি এরকম হয় নিজের কাছে কারো পাওনা অথবা ধার বা আমানত থাকে তা মালিক কে বুঝিয়ে দিয়ে যেতে হবে | 

সফরে যাওয়ার আগে কোন বুদ্ধিমান বা বিচক্ষণ ব্যক্তির সাথে পরামর্শ করে যেতে হবে বা কোন আলেমের সাথে পরামর্শ করলে চলবে |সফরের সময় ভালো সফর সঙ্গী উত্তম সঙ্গী বা ভালো আলেম নির্বাচন করব যার কাছ থেকে হজের মাসলা মাসায়েল বা বিভিন্ন নিয়ম-কানুন জেনে নিতে পারে  |তোর সাথে সাথে একজন দ্বীনদার জ্ঞান সম্পন্ন অভিজ্ঞ হাজীকে সঙ্গে নিতে পারে | 


হজের নিয়ম কানুন ও মাসলা-মাসায়েল শিক্ষা  করা ফরজ | দোয়া কালাম জরুরী মাসলা মাসায়েল শিখে নিতে হবে আরেকটা বিষয় হলো যে মাসলা মাসায়েল সম্পর্কে উদাসীন হলে চলবে না মাসলা মাসেল গুলা ভালোভাবে শিখতে হবে | এমনকি হজ ও ওমরার  বিষয়ে জানার জন্য নির্ভরযোগ্য ভালো লেখকের কিতাব সাথে রাখতে হবে যাতে প্রয়োজনে কাজে আসে। এবং লিখে নেটে সার্চ দিলেও পাওয়া যাবে  |হজ সংক্রান্ত অনেক দোয়া কালাম যদি মুখস্ত করতে না পারেন তবে হতাশ হওয়ার কোন প্রয়োজন নাই হতাশ হবেন না যদি একান্ত মুখস্তই করতে না পারেন তাহলে এই দোয়া ছাড়াই হজ হয়ে যাবে তবে এই দুয়াগুলো সুন্নত অথবা মুস্তাহাব হবে এজন্য মুখস্ত করার যন্ত্রাংশ চেষ্টা কর |

উমরা একটি বরকতময় সফল এইজন্য ওমরার সকল সুন্নত আদব ইত্যাদি আমল করা  চাই | না জানলে শিখে নিতে হবে |


হজ কারা করবে

আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই ওমরা কারা  করবে জানতে হলে আমাদের সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবে ইনশাআল্লাহ সাধ্য থাকলে একবার ওমরা করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা | 

এহরাম বাধা, বাইতুল্লাহ তওয়াফ করা, সাফা ও মারওয়ায়  পাহাড়ের মাঝখানে সায়ী করা ,তাই করার পর মাথা মুন্ডন করা বহাল করা বা চুল ছোট  করে এহরাম খুলতে হবে | 


এহরাম বাধার নিয়ম

আসুন আমরা এহরাম বাধার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন। নিচে এ সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো এহরাম বাঁধার নিয়ত করলে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ব্যবস্থা করা নখ কাটা গুপ্ত গুপ্তস্থানের গুপ্তস্থানের লোম পরিষ্কার করা মুস্তাহাব মাথামন্ডন করা | এরপর গোসল করা সুন্দরভাবে শরীর পরিষ্কার করা সুন্নত |


সেলাই ছাড়া কাপড় পড়া লুঙ্গি পরিধান করা অর্থাৎ একটি চাদর পরিধান করুন আরেকটি চাদর গায়ে জড়িয়ে নেই। চাদরটি ডান বগলের নিচ দিয়ে পড়তে হবে এহরামের কাপড়ের রং সাদা হতে হবে পুরুষের জন্য সেলাই করা ইহরামের কাপড় পড়া নিষে নিষেধ  মহিলারা যেকোনো কাপড় পরিধান করতে পারে নিষেধ নেই | 


সুগন্ধি লাগানো সুন্নত দুই রাকাত নামাজ পড়া এটা সুন্নত এই দুই রাকাত নামাজের সূরা কাফিরুন ও দ্বিতীয় সূরা এখলাছ করা খুবই উত্তম | এ নামাজটি মাথা ঢেকে অথবা টুপি পড়েই পড়তে হবে বসে নিয়ত করা উত্তম এবং উচ্চারণ করা উত্তম | এই নিয়মটা শুধু মহারামের জন্য |


 সাফা ও মারওয়া দৌড়াদৌড়ি করার পর এরাম বাধা  মাথা মন্ডল করা অর্থাৎ চুল ছোট করা এহরাম বলে | হজবা ওড়ায় বের হলে শরীয়ত সম্মত সময় অতিবাহিত হওয়ার আগে এহরাম বেঁধে নেওয়া এশিয়ার তিনটি দেশ বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তানের জন্য নির্ধারিত স্থান হল ইয়ালামলাম এই পাহাড়টি মক্কার দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত একটি পাহাড় সমুদ্রে জাহাজে অতিক্রম যাত্রী অবশ্যই এখানে এহরান বেঁধে নিবেন এই স্থান বরাবর | প্লেনে যারা সফর করেন তাদের জন্য এই স্থানটি মার্ক করা বা চিহ্নিত করা খুবই মুশকিল এই জন্য যারা বিমানে ভাজে গমন করবেন তারা প্লেনে ওঠার আগেই এহরাম বেঁধে নিবেন এছাড়া হাজী ক্যাম্পে বা বাসায় মসজিদে এহরাম বেঁধে নেওয়া যায় | 



যারা মদিনার উদ্দেশ্যে রওনা দিতে চান তারা আগে এহরাম বাঁধবেন না মদিনা থেকে যখন মক্কার দিকে যাবেন বর্তমান বীরে আলী নামক জায়গায় অথবা মদিনাতে এহরাম বেঁধে নিয়ে রওনা দিবন |


 যারা মক্কা শরীফ থেকে ওমরা করতে যান তারা হেরেম শরীফের  সীমানার বাইরে এহরাম বেঁধে নেবেন তানজিমনামক স্থানে হলে ভালো |সেখানে আয়েশা নামক একটি মসজিদ আছে সেই মসজিদে এহরাম বেঁধে নফল ওমরা করবে | সেখানে আরেকটি স্থান আছে যে রানা সেখানেও এরাম বাধা যায় | 

হজ ওমরার নিয়ত 

আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই হজ ও ইমরান নিয়ত  সম্পর্কে  | কেউ যদি শুধু ওমরার নিয়ত করতে চাই তাহলে এভাবে করবে | হে আল্লাহ আমি ওমরা করতে চাই তুমি আমার ওমরা কে সহজ করে দাও  এবং কবুল করো |


কেউ যদি হজ করতে চায় তাহলে এভাবে নিয়ত করবে হে আল্লাহ তুমি আমার হজ্জ করাকে সহজ করো এবং কবুল করো |


হজ্জ ও ওমরা করতে চায় তাহলে এভাবে নিয়ত করবে হায় আল্লাহ তুমি আমার হজ ও ওমরাহ কে সহজ করে দাও এবং কবুল করো |


তালবিয়া পড়া

আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন তালবিয়া পড়া সম্পর্কে কিছু কথা তালবিয়া জোরে পড়া এবং তিনবার পড়া সুন্নত মহিলাদের জন্য আসতে করা এবং পুরুষদের জন্য ঝরে পড়া |মহিলাদের জন্য জোরে পড়া নিষেধ আছে

 তালবিয়া গুলো হল,

                            

                            লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক 

                           লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক

                            ইন্নাল হামদা ওয়া ইন্নালাতাউল মুলক

                               লা শারিকালা 



শেষ ভাবনা

 আমরা এই পোস্টেকে জানতে  পারলাম  হজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা যারা হজ করতে চান তারা এই আর্টিকেলটি পড়বেন এবং এখান থেকে জরুরি বিষয়গুলো অন্যদের কাছে শেয়ার করবে কমেন্ট করবেন লাইক দিবেন। আমাদের সাথে নিয়মিত থাকবেন। আর আপনাদের আত্মীয়-স্বজনদেরকে। বেশি বেশি শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। ভুল ত্রুটি হলে মাফ করবেন সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।











এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url