ইব্রাহিম (আ)এর ধৈর্যের পরীক্ষা সম্পর্কে আলোচনা

 

আপনারা অনেকেই জানেন ইব্রাহিম আলাই সালাম সম্পর্কে | ইব্রাহিম আলাই সালাম এর জন্য নবী ছিলেন উনার সম্পর্কে জানব | আজকের এই পোস্টটিতে আল্লাহ তা'আলা ওনাকে কি ধরনের পরীক্ষার মধ্যে ফেলেছিলেন এ সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরবো আপনারা যারা জানেন না আজকের এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ জানতে হলে আমাদের সাথে থাকেন  |আর পছন্দের বিষয়গুলো আপনাদের আত্মীয়


-স্বজনদের কাছে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ | চলুন তাহলে জেনে জেনে নিই আজকের বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা সম্পর্কে  |

ইব্রাহিম ইসলাম এর পরিচয়

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর পরিচয় সম্পর্কে | ইব্রাহিম আ একজন বিশিষ্ট নবী ও রসূল ছিলেন তিনি ইরাকে জন্মগ্রহণ করেন | ইব্রাহিম আ বাবা একজন কাফের ছিলেন তিনি মূর্তি পূজা তৈরি করতেন |ইব্রাহিম আলাই সালাম এর পিতার নাম ছিল আজর এবং মাতার নাম ছিল  আজনা | 

ইব্রাহিম আ এর দাওয়াত 

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর দাওয়াত দেওয়া সম্পর্কে কিছু কথা |  ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম একজন বিশিষ্ট নবী ও রসূল ছিলেন   উনার উপরে বেশ কিছু সহিফা নাজিল করেছেন আল্লাহ | তিনি নবী ও রাসুল হওয়া কারণে আল্লাহতালা তাকে দায়িত্ব দিয়েছিল মানুষকে আল্লাহ তাআলার হুকুমের উপরে উঠানোর জন্য তিনি মানুষকে দাওয়াত দিতেন আর বুঝাইতে যে দেখো তোমরা মূর্তির পূজা করো না এদের কারো নিজস্ব ক্ষমতা নেই এরা কারো উপকার করতে পারে না বরঞ্চ এরা নিজেদেরই উপকার করার ক্ষমতা রাখেনা ইব্রাহিম আ এভাবে বুঝালেন এবং আল্লাহ তায়ালার দিকে দিকে সকলকে  দাওয়াত দিলেন |ইব্রাহিম আলাই সালাম এর কথা তো শুনলো না উল্টা ঠাট্টা বিদ্রুপ করলো এবং তার উপরে উপহাস করলো |


মূর্তি ভেঙে ফেল

আসুন আমার এই পোস্ট থেকে জেনে নিন ইব্রাহিম আলাই সালাম এর মূর্তি ভাঙ্গা সম্পর্কে কিছু কথা |ইব্রাহিম আলাই সালাম যে মানুষকে আল্লাহতালার দিকে দাওয়াত দেন | এই কথা নমরুদের কানে চলে গেল একদিন ইব্রাহিম আ  বিধর্মী ইহুদিদের যে মূর্তিগুলোর উপাসনা করতো সেগুলোকে ভেঙে দিল এরকম ভাবে কারো নাক ভাঙলো কারো হাত ভাঙল কারো পা ভাঙলো কারো ঘাড় ভাঙলো কারো মাথা ভেঙ্গে দিল  তুমি সেখান থেকে চলে গেলেন পরে উপাসনা করতে আসা তো সমস্ত লোকগুলো এসে দেখে যে তাদের মূর্তির বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ভাড়া এবং তারা ধারণা করে ফেলল যে এটা ইব্রাহিমেরই কাজ তাছাড়া অন্য কারো কাজ হবে না।


আরো পরুন: হজ ফরজ হওয়া

 


ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম কে ডাকা হল তুমি তাকে জিজ্ঞেস করা হলো তুমি কি মূর্তিগুলো ভেঙেছো ইব্রাহিম আ বলল যে আমি জানিনা আপনারা তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন যেহেতু তারা আপনাদের রব আপনারা তাদের  পূজা করেন এটুকু কি ক্ষমতা কি তাদের নাই যে তারা বুঝতে পারবেনা যে তাদেরকে কে ভেঙেছে | এই বিষয়টা নমরুদের কানে দেওয়া হয় যে তাদের মূর্তি ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম ভেঙে দিয়েছে |

ইব্রাহিমকে আগুনে নিক্ষেপ

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই নবী ইব্রাহিম আ আগুনের নিক্ষেপ করা নিয়ে কিছু কথা | জানতে হলে আমাদের সাথে এই পোষ্টের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবে | নমরুদ বিষয়টা শুনতে পেলেন যে ইব্রাহিম আ মানুষকে দাওয়াত যে মানুষকে আল্লাহ তাআলার দিকে আকৃষ্ট করছেন এই শুনে নমরুদ ক্ষেপে গেলেন এবং সিদ্ধান্ত নিলেন যে তাকে নিক্ষেপ করবে। এজন্য সে একটা অগ্নিকুণ্ড তৈয়ার করলেন কমবেশি ৬ মাস ধরে এই আগুনে অগ্নিকুণ্ডটাকে প্রজ্জ্বলিত করা হলো | সেগুলো অগ্নিকুণ্ডের উপর যে যদি কোন পাখি চলে যেত তো তাপে ঝলসে যেত | ইব্রাহিম আলাই  কে সেখানে নিয়ে আসা হলো  এবং তার হাত বেঁধে দেওয়া হল |


ইব্রাহিম আলাই সালাম কে অগ্নিকুন্ঠ খেলার জন্য তাকে একটা চড়কিতে উঠানো হলো উঠানোর পর আল্লাহ তাআলার হুকুমে ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর কাছে ফেরেস্তা এবং ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম কে জিজ্ঞেস করে আপনি বলুন আপনার কিভাবে সাহায্য করবো | ফেরেশতা বলে এমন একটা বাতাস দিব যে সব আগুন এখান থেকে অন্য স্থানে উড়ে চলে যাবে | আবার বলে আপনি বলুন এমন ভাবে পানি বর্ষণ করব যে সমস্ত আগুন নিভে যাবে ফেরেশতারা আসে এবং ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম কে এভাবে সাহায্য করা বিভিন্ন কথা বলতে থাকে |


ইব্রাহিম আলাই সালাম বলে আমাকে আমার আল্লাহতালা দেখতেছে আমার জন্য আমার আল্লাহতালা যথেষ্ট তোমাদের কোন সাহায্যের প্রয়োজন নেই | যখন চড়কিতে ওঠায় তখন তিনাকে নিক্ষেপ করার জন্য উদ্যত হয় নিক্ষেপ করার জন্য চেষ্টা করে কিন্তু পারেনা তখন চিন্তিত হয়ে যায়  শয়তান সেখানে উপস্থিত হয় আর এ কথা বলে যারে তোমরা পারবে কি করে ফেরেশতারা ধরে আছে এখান থেকে ফেরেশতাদেরকে দাঁড়াও তারপরে পারব পারবে |

শয়তান বলল মহিলাদেরকে বেপর্দা করে এখানে নাচ গান আর নৃত্যের ব্যবস্থা করো তাহলে ফেরেশতারা চলে যাবে | 

নমরুদের কাজটা করল এবং বেপর্দা নাচ দেখে মহিলাদের ফেরেশতারা সেখান থেকে চলে গেল কারণ ফেরেশতারা তো গুনাহ করতে জানে না তারা শুধু নেকির কাজই করে আল্লাহ তাআলার হুকুম মানে |


ইব্রাহিম আলাই সালাম কি আগুনে নিক্ষেপ করা হলো আল্লাহতালা এই অবস্থা দেখলেন যে ইব্রাহিম আলাই সালাম তো কারো সাহায্য নিলেন না তখন আল্লাহ তাআলা খুশি হয়ে আগুনকে আদেশ করলেন যে হে আগুন তুমি আমার দোস্তের জন্য শান্তিদায়ক হয়ে যায় | এমন সাথে সাথে শান্তিদায়ক হয়ে গেল এবং ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম সেখানে আনন্দের সাথে জান্নাতি ফল খেতে থাকলে এবং ঘুরতে থাকলে | এ অবস্থা দেখে নমরুদ তো রাগান্বিত হলেন এবং আগুনকে বললেন কি আগুন তোমার কি পোড়ানোর ক্ষমতা নাই আগুন বললো নম্রুদ তুমি একবার এসে দেখো আমি পুরাইতে পারি কিনা। এই অবস্থা নমরুদের মেয়ে যখন ছাদ থেকে দেখতে পেল তখন সেও ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর উপর ঈমান এনে সেই আগুনে প্রবেশ করলো তো তার মেয়েকে আল্লাহতালা হেফাজত করবে |


সাফা ও মারওয়ায় দৌড়া 

আসুন আমরা জেনে নিই সাফাওমারওয়ায় দৌড়াদৌড়ি সম্পর্কে কিছু কথা | ইব্রাহিম আলাই সালাম এর কোন সন্তান ছিল না অনেক কষ্টের পর অনেক কান্নাকাটির পর আল্লাহ তায়ালা শেষ বয়সে তাকে একটি সন্তান দেন সেই সন্তানটির নাম ইসমাইল আ |ইব্রাহিম আ  এর পরীক্ষা আল্লাহতালা এই সন্তান দিয়েও নেন ইসমাইল যখন খুব ছোট সে সময় আল্লাহ তায়ালা পরীক্ষা নিলেন |


আল্লাহতালা ইব্রাহিম আলাই সালাম কে বলেন যে আপনার স্ত্রী ও সন্তানকে নির্জন জায়গাতে রেখে আসবেন এবং রেখে আসার সময় তাদেরকে কোন কিছু বলবেন না তারা কোন কিছু জানতে চাইলে কোন কথা বলবেন না চুপচাপ রেখে আসবেন কোন কথা ছাড়াই | ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম আল্লাহতালার হুকুমে তাদেরকে নির্জন জায়গাতে রেখে আসেন এবং জিজ্ঞেস করেন আপনি আমাদেরকে নির্জন জায়গায় রেখে যাচ্ছেন এটা কি আল্লাহর হুকুমে পৃথিবী ইব্রাহিম আলাই সা তো কথা বলতে পারবেন না  এজন্য ইশারায় বুঝিয়ে দিলেন এবং তাদের কাছে কিছু খাবার ও পানি রেখে আসে |


পানীয় খাবার শেষ হয়ে গেলে তারা পিপাসিত ক্ষুধার্ত অবস্থায় খুব কষ্ট করতে থাকেন এক পর্যায়ে ইসমাইল আলাই সাল্লাম পানির জন্য কান্নাকাটি শুরু করে | আর মা হাজেরা  এদিক সেদিক ছুটতে থাকে পানির জন্য অর্থাৎ সাফা ও মারওয়ায় দৌড়াদৌড়ি করতে থাকেন মরু অঞ্চলে দেখা যায় যে অতিরিক্ত রোদের কারণে অনেক দূরে তাকালে মনে হয় যে পানি ভাসছে এরকম মনে হয় তিনি সেটা মনে করে তার সন্তানের জন্য অর্থাৎ ইসমাইলের জন্য পানির খোঁজে সাফা উমারওয়ায় ছোটাছুটি করতে থাকে  একবার সাফার দিকে ছুটে যায় তো একবার মা বাড়িতে কে ছুটে যায় পানি আছে মনে করে কিন্তু সেখানে তো পানি নাই |


 এদিকে ইসমাইল আলাই সাল্লাম পিপাসায় ছটফট করতেছেন হাত-পা বাড়াইতেছে। আল্লাহতালা তার মায়ের চেষ্টা দেখে এবং ইসমাইল আলাই সাল্লাম এর কষ্ট দেখে হুকুম দেন আর ইসমাইল আলাহি সালামের পায়ের বাড়িতে থাকে এই পানির ফোড়াটার নামই হচ্ছে জমজম এভাবেই জমজম কূপের সৃষ্টি হয় এবং এর নাম জমজম কূপ |এই ঘটনার উপরে ভিত্তি করে জমজম কূপের সৃষ্টি হয় আল্লাহ তাআলার কুদরতে এবং হাজিরা হজে গিয়ে পানি সংগ্রহ করে এবং এই পানি রহমত বরকতময় পানি বিভিন্ন নিয়ত করে ছেলে রিয়াদ পূর্ণ হয় বিভিন্ন রোগের জন্য খেলে রোগ ভালো হয়ে থাকে কিন্তু নিয়ত করতে হবে একেবারে খালিশ দিলে |

ইসমাইলকে কুরবানীর করা

আসুন আমরা তো এই পোস্ট থেকে জেনে নিই ইসমাইল আলাই সাল্লাম কে কুরবানী করা ঘটনা সম্পর্কে কিছু কথা জানতে হলে আমাদের সাথে এই পোস্টের শেষ পর্যন্ত থাকবেন ইনশাআল্লাহ | চলুন তাহলে জেনে নিই আল্লাহ তায়ালা ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম কে স্বপ্ন দেখাইতেছেন যে তোমাকে তোমার প্রিয় জিনিস কুরবানী করতে হবে | ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম বুঝতে পারলেন যে আমার প্রিয় জিনিস কি কুরবানী দিতে হবে আল্লাহ তার কাছে কি কুরবানি চাচ্ছে তিনি এটা বুঝতে পেরেছেন |


 ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম বুঝতে পেরেছেন তার সন্তানকে কুরবানী দিতে হবে এবং তিনি আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ইসমাইল আলাই সাল্লাম কে কুরবানী দেওয়ার জন্য উদ্যত হলেন এবং ইসমাইলকে বললেন যে আল্লাহ তা'আলা আমাকে হুকুম করেছেন তোমাকে কুরবানী করার জন্য আর ইসমাইল আলাই সাল্লাম বললেন এটা আল্লাহর হুকুম হয়ে থাকলে আপনি আমাকে কুরবানী করেন আপনি আমাকে ধৈর্যশীলদের মধ্যে পাবেন | 

শয়তানকে ঢিল মারা

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে  জেনে নেই শয়তানকে ঢিল মারা সম্পর্কে কিছু কথা ইব্রাহিম আ যখন ইসমাইলকে কুরবানী করার জন্য নিয়ে যাচ্ছেন তখন প্রতিটা যুগের চিরশত্রু শয়তান ইসমাইল আঃ কে ধোঁকা দিচ্ছে শয়তান বলছে যে ইসমাইল তুমি তোমার বাবার সঙ্গে যেও না তোমাকে জবাই করবে  ইসমাইল  তার বাবাকে বলে শয়তান ধোঁকা দিচ্ছে তখন ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম বলে যে তাকে ঢিল মারো এভাবে ইসমাইলকে তিন জায়গায় ধোঁকা দেয় এবং ইব্রাহিম আলাই সালাম এর হুকুমে তিন জায়গায় ঢিল মারে এই আমলটা আল্লাহতালার পছন্দ হয় এবং এটা হাজীদের জন্যও ঢিল মারা হুকুম আল্লাহতালা দিয়েছেন এবং তারা হজ করতে গিয়ে ঢিল মারে |

দুম্বা কুরবানী  হাওয়া

 আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নিই দুম্বা কুরবানী হওয়া সম্পর্কে কিছু তথ্য কিছু ঘটনা ইব্রাহিম আলাই সালাম যখন ইসমাইল আলাই সাল্লাম কে কুরবানী দেওয়ার জন্য নিয়ে আসলেন  এবং তাকে কুরবানী করার জন্য তৈরি করলেন তখন ইসমাইল আলাই সাল্লাম বললেন বাবা আপনার হয়তো আমাকে কুরবানী করতে কষ্ট হবে এই জন্য আপনি আমার হাত  পা ভালো করে বেঁধে দেন যাতে কুরবানী করার সময় যাতে আমি নড়াচড়া না এবং আপনার চোখ বেঁধে দিই যাতে আপনি আমাকে দেখে কষ্ট না পান |


আল্লাহতালা তো ইসমাইল আলাই সালাম এর পরীক্ষা নিচ্ছেন আর এটা দেখছেন যে আমার হুকুমের চাইতে তার সন্তান তার কাছে বড় না আমার হুকুম বড় | তিনি যখন ধারালো চাকু নিয়ে ইসমাইলের গলায় চালানোর জন্য উদ্যত হন তখন আল্লাহ তা'আলা ফেরেশতাকে হুকুম করেন যে হে ফেরেশতা তুমি তাড়াতাড়ি যাও এবং ইসমাইলের পরিবর্তে একটা দুম্বা সেখানে দিয়ে দাও | শেষ মালের গলায় ছুরি চালাইল কিন্তু ইসমাইলের জায়গায় দুম্বা কুরবানী হল এটাই ছিল আল্লাহ তাআলার পরীক্ষা ইব্রাহিম আ  জন্য কুরবানী করা শেষে তিনি চোখ খুলে দেখেন ইসমাইল দাঁড়িয়ে আছে আরেকটি দুম্বা  কুরবানী অবস্থায় আছে | এটা কি আল্লাহর হুকুম বলে প্রতিটা মানুষ যদি আল্লাহতালা হুকুমকে ঠিকমতো মনে হয় তাহলে আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে কুদরত থেকে সাহায্য করবে এমন জায়গা থেকে মানুষকে আল্লাহ রিজিক দান করবে যে মানুষের ব্রেনে ধরবে না কোথায় থেকে  রিজিক আসবে |


 শেষ ভাবনা

 আজকে আমরা এই পোস্ট থেকে জানতে পারলাম ইব্রাহিম আ এর  আল্লাহতালার নেওয়া পরীক্ষার সম্পর্কে কিছু কথা  এই পোস্ট থেকে আমরা যতটুকু শিক্ষা পেলাম এবং জানতে পারলাম আমরা অন্যদের কাছে জানাব আমাদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবের কাছে শেয়ার করব নিজেরাও আল্লাহ  তায়ালার প্রতি বিশ্বাস আনব  এরকম পরীক্ষা আসলে ধৈর্য ধারণ করব | শেয়ার করবেন কমেন্ট করবেন  আমাদের সাথে থাকবেন আর আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য আমাদেরকে জানাবেন ভুল ত্রুটি হলে মাফ করবেন।









এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url