কচুর জাত সম্পর্কে আলোচনা কচুর শাকের গুনাবলি

 


 প্রচুর সম্পর্কে জানেনা এরকম কোন লোক নেই বাংলাদেশ | কিন্তু প্রচুর জাত সম্পর্কে আমরা সবাই জানি না প্রচুর কয় জাতের হয় এটা যদি আমরা শুনি তাহলে আমরা সবাই অবাক হয়ে যাব | আমরা যারা প্রচুর জাত সম্পর্কে জানিনা প্রচুর কয় প্রকার হতে পারে সে সম্পর্কে জানে না আজকের এ আর্টিকেলটি তাদের জন্য | আপনারা যদি কচুর জাত সম্পর্কে জানতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন তাহলে জানতে পারবেন প্রচুর জাত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা |



কচু আমরা সবাই খেতে ভালবাসি এবং এরে পুষ্টি গুণ ব্যাপক রয়েছে আর এই কচু মাটির তলে হওয়ার কারণে এই প্রচুর স্বাদ একেবারেই ভিন্ন হয় | চলুন তাহলে আজকে দেরি না করে আমরা জেনে নেই প্রচুর জাত সম্পর্কে কিছু কথা | নিচে প্রচুর জাত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা এই আঁটি তেলে তুলে ধরা হলো |

পোস্ট সূচীপত্র:কচুর জাত সম্পর্কে আলোচনা

 ভূমিকা

 আসসালামুআলাইকুম প্রিয় পাঠক আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি | আজকে আমি এই আর্টিকেলে আপনাদের সামনে তুলে ধরব কচুর  জাত কচু কয় প্রকারের হয়ে থাকে সে সম্পর্কে | আমাদের বাংলাদেশে অনেক মানুষ কচু খেতে পছন্দ করে বলতে গেলে কচু প্রেমিক যারা আছেন তারা তো শুধু বাজারে কয়েক জাতের কচু কিনে থাকেন | কিন্তু আপনারা কি জানেন  কচুর জাত কতগুলো যদি আপনারা জেনে না থাকে তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ | চলুন তাহলে, আর দেরি না করে প্রচুর জাত সম্পর্কে জেনে নিন |

প্রচুর জাত কয় প্রকার

সাধারণত আমরা কয়েক জাতের কচু খেয়ে থাকি যেগুলো বাজারে পাওয়া যায় | তবে আমরা প্রতি সম্পর্কে জানলেও  কত প্রজাতির  কচু পাওয়া যায় সে সম্পর্কে আমরা কেউই জানিনা | জানলেও খুব কম মানুষ জেনে থাকে যেটা গণনার বাইরে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কয়জাতীয় কচু পাওয়া যায় | মূলত বাংলাদেশে প্রায়ই ২৫ জাতের কচু পাওয়া যায় তবে আমরা ২৫ জাতের কচুর মধ্যে দুই  পাঁচটা প্রচুর সম্পর্কে জেনে থাকে |


তবে আর্টিকেল এর মাধ্যমে যখন আমরা জানতে পারবো ২৫ জাতের কচু আছে তখন আমাদের কাছে বিষয়টি কেমন মনে হবে? নিশ্চয়ই আমরা থমকে যাবো এই কথা শুনে কিন্তু কথা সত্য যে ২৫ যাতে কচু পাওয়া যায়। আজকে আমাদের এই আলোচনা এই ২৫ জাতের কচু নিয়ে আপনারা যারা জানতে আগ্রহী তারা আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকবেন আশা | চলুন তাহলে বিলম্ব না করে এই ২৫ জাতের  কচুর নাম জেনে নিন।সাহেবই কচু, প্রেম  কচু, দুধ কচু, বলবি কচু, নারকেলি কচু, গারো কচু ,  থামা কচু, শোলা কচু, বিষ কচু,আরো অনেক ধরনের কচু রয়েছে যা সম্পূর্ণ তুলে ধরা সম্ভব না |

কচুর  সাগে কি রয়েছে

কচুর ছাদে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং লহ প্রচুর শাক খেলে রাতকানা রোগ দূর হয় চোখের জ্যোতি বাড়ে | এমন কি শরীরে ক্ষত ঘা এ সমস্ত রোগ সারাতে সাহায্য করে কি কারনে ছোট শিশুদেরকে প্রচুর শখ খাওয়ানোর অভ্যাস করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ | এর আইরন রক্তশূন্যতা দূর করে | এ জন্য ছোট বড় সকলকেই কচুর স্বাদ খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা |

কচুর শাকের গুনাগুন

আজকে আমরা এ আর্টিকেলে জানব কচুর শাকের গুনাগুন সম্পর্কে কথা | বাংলাদেশের সব মানুষই প্রচুর সম্পর্কে জেনে থাকে এবং সব মানুষের কাছেই  প্রিয় খাবার | ছোট বড় সবাই এই সাক্ষাতে পছন্দ করে আর এর সঙ্গে অনেক গুনাগুন রয়েছে |এমনকি ডাক্তাররাও পরামর্শ দেয় প্রচুর শাক খাওয়ার ব্যাপারে যখন মানুষ চোখে কম দেখে অথবা রক্তশূন্যতা দেখা দেয় তখন | এছাড়াও কচুর  আগে আশ থাকার কারণে মানব দেহের পরিপাকতন্ত্রের সাহায্য সহযোগিতা করে | এছাড়াও কচুর স্বাদ বিভিন্ন রোগ সারাতে  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


শুধু কচুর শাকে নয় কচুর শাকের নিচের অংশ যেটা মাটির নিচে থাকে সেটাতে অনেক গুনাগুন বা উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না |  কচুর শাকের গুনাগুন সম্পর্কে যতই বলি না কেন ততই কম হবে  কচুর  শাক দুই ধরনের হয়ে থাকে যেমন, সবুজ কচুর  শাক,কালো কচুর  শাক | 

প্রচুর শাকের উপকারিতা

কচুর সাথে অনেক উপকারিতা রয়েছে সে সম্পর্কে কিছু কথা এই আর্টিকেলে আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো জানতে হলে আপনারা এই পোস্টটিতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন আশা করছি | 


কচুর সাথে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে যার ফলে রাতকানা রোগ অথবা চাকরি চোখের ছানি পড়া অথবা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। 

সাধারণত বাচ্চাদের  শীতের সময় বাচ্চাদের অসুখ হলে দুধ কচু খাওয়ালেন ঠান্ডা জনিত রোগ বা অসুখ সেরে ওঠে বড়দের ক্ষেত্রেওবড়দের ক্ষেত্রেও এই কচু খাওয়ানো যেতে পারে |


আরো পড়ুন: ওজন বেড়ে গেছে


কেটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়াম যা মানব দেহের বিভিন্ন উপকার করে থাকে হাড়ের ক্ষয় রোধ করে এবং দাঁত দিয়ে রক্ত পড়া বা দাঁতজনিত রোগ ভালো করে | কচুর শাক খেলে রক্ত বাড়ে  হাই প্রেসার এর রোগীদের সবসময় কচু খাওয়ানো অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়।

 গলা চুলকায় কেন

 কচুর সাগে এক ধরনের সূচালো কাটাযুক্ত পদার্থ থাকে যেটা রান্না করার সময় অতিরিক্ত গরমে গলে যায় কিন্তু অনেক সময় এই সূচালো পদার্থ বলে না থেকে যায় যার কারণে কচুর শাক খেলে গলা চুলকায় | 

লেবু ও তেতুলের মিশন

আসুন আমরা জেনে নিই কচুর সাথে কি মিশ্রণ করলে গলা চুলকায় না কচুর শাক রান্না করা অবস্থায় লেবু কেটে চিপে দিলে অথবা দুই একটা তেঁতুলের পোয়া রান্না করা  অবস্থায় কচুর সাথে দিয়ে দিলে রান্না করার পরে খেলে গলা চুলকায় না |কেননা লেবু ও তেতুলে এক ধরনের এসিড থাকে যা প্রচুর সাথে থাকা সূচালো কাঁটাগুলো মেরে ফেলে এবং  লেবু তেতুল মিশ্রণ করে কচুর শাক খেলে কিডনি ভালো থাকে | 


শেষ কথা

 আজকে আমরা এই পোস্ট থেকে জানতে পারলাম কচু কয় প্রকারের হয় এবং প্রচুর সাজে কি পরিমান ভিটামিন থাকে এবং কচু খেলে গলা চুলকায় কেন কি মেশালে প্রচুর শাক খাওয়ার পরে গলা চুল পাবে না এবং  কচু শাকের বিভিন্ন গুনাগুন সম্পর্কে আমরা জানতে পারলাম | তাই আমাদের ভালোলাগা বিষয়গুলি আমাদের আত্মীয়-স্বজন কাছে জানাবো এবং আমাদের মন্তব্য আমরা এই পোস্টে জানাবো ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url