যশোরের ১০টি পত্র তান্ত্রিক নিদর্শন সম্পর্কে আলোচনা

যশোরের ১০টি পত্র তান্ত্রিক নিদর্শন সম্পর্কে আলোচনা

 আপনারা অনেকেই জানেন না যে যশোর জেলায় বেশ কিছুপত্য তান্ত্রিক নিদর্শন আর যেগুলো সম্পর্কে জানলে আপনাদের চোখ কপালে উঠে যাবে | আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো। সেই সমস্ত পত্র

তান্ত্রিক নিদর্শন সম্পর্কে | যেগুলা  শত শত বছরের ইতিহাস বয়ে বেড়াচ্ছে যেগুলো সম্পর্কে জানলে আপনার অতীত জীবনের প্রতি ধারনার চলুন তাহলে দেরি না করে সে সম্পর্কে জেনে নিন |

পোস্ট সূচীপত্র

 ভূমিকা

 প্রিয় পাঠক আপনারা যারা জানতে আগ্রহ যশোর জেলার দশটি অত্রতান্ত্রিক নিদর্শন সম্পর্কে তাদের জন্যই আজকে আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। চলুন তাহলে  দেরি না করে আমরা মূল বক্তব্য চলবে যাই। 

যশোর জেলার ১০ টি পত্র তার দিক নিদর্শন

 আজকের এই প্রশ্নের মাধ্যমে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব যশোর জেলার দশটি অত্রতান্ত্রিক নিদর্শন সম্পর্কে | যেগুলো ইতিহাসে ঠাসা যেগুলোর কথা শুনলে আপনার অতীত জীবনের কথা মনে আসে আজকে সে সম্পর্কে আমরা আলোচনা করব চলুন তাহলে দেরি না করে আমরা আমাদের কাঙ্খিত আলোচনায় চলে যাই |

মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাঁশ গৃহ 

মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে ২৫ শে জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন | সাগরদাড়ি গ্রামে একটি ধনাত্ম্য পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন তারা সাগরদাড়ি গ্রামের জমিদার ছিল। তার পিতা সেখানে জমিদারি প্রতিষ্ঠা করেন | তিনি পড়াশোনা করেন কলকাতা সাত বছর বয়সে তিনি কলকাতায় চলে গিয়ে সেখানে পড়াশোনা করে।

মাইকেল মধুসূদন ছিলেন একজন |পরবর্তীতে মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি একটি পত্র তান্ত্রিক নিদর্শন হিসেবে ব্যবহার করা হয় এবং এ বাড়িটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহার করা হয় এখানে মধুসূদনের স্মৃতিবিজড়িত অনেক জিনিস রয়েছে | মাইকেল মধুসূদন দত্তের ব্যবহারিত ঘাট পালঙ্ক টেবিল বিভিন্ন আসবাবপত্র পাঠাগার দোতলা বিশিষ্ট এই দালানটিতে উপরে তিনটি ঘর নিচে তিনটি ঘর  নিচতলার ঘরে মন্দির আছে আর পাঠাগারও রয়েছে। 

পরবর্তীতে ফ্রান্সের  পাড়ি জমান এবং হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করে তারপরে তার নামকরণ করা হয় মাইকেল মধুসূদন দত্ত | কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি তার প্রতিভার কোন দাম পায় না যে আশা নিয়ে চিঠি বাড়ি জমিয়েছিলেন সে আশা পূরণ করতে পারেননি পরবর্তীতে তার মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে যখন সে ফ্রান্স থেকে নিজের বাসায় আসেন তখন তাকে ঢুকতে দেওয়া হয় তারপর তিনি নদীর ঘাটে 14 দিন অবস্থান অবস্থান করে।

মির্জানগর হাম্মাম খানা 

শেরপুর জামে মসজিদ 

হাজী মুহাম্মদ মহসিন ইমামবাড়া 

চারচড়া শিব মন্দির 

দমদম  পীরের ঢিবি 

কায়েম কোলা মসজিদ 

১১ শিব মন্দির 

খান জাহান আলী জামে মসজিদ 

ভরতভায়না বা ভরত রাজার দেউল

আরো পড়ুন: যশোর ১২ টি দর্শনীয় স্থান