কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

 


 আপনারা যারা ভ্রমন প্রিয়সি আছেন ভ্রমণ করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন অবসর সময় টাকে দেশের বিভিন্ন আনাচে-কানাচে ভ্রমণে কাটান। আমরা এই আর্টিকালের মাধ্যমে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের বিস্তারিত সবকিছু কিভাবে ভ্রমণ স্থলে যাবেন কোথায় থাকবেন খাবেন এ সমস্ত সকল বিষয় নিয়ে আজকে আমরা আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনা করব জানতে হলে আপনারা আমাদের সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত



থাকবেন তাহলে আপনারা বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ করতে গেলে কোথায় থাকবেন খাবেন কোন কোন জায়গাগুলো ঘুরবেন ফটোগ্রাফি স্প্রিংবোর্ড সমস্ত বিষয়ে আজকে আমরা আপনাদেরকে বিস্তারিত ভাবে জানাবো চলুন তাহলে দেরি না করে আমরা আমাদের কাঙ্খিত আলোচনা শুরু করি |

পোস্ট সূচিপত্র

 ভূমিকা

 প্রিয় পাঠক এমন কোন মানুষ নাই যারা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত সম্পর্কে জানেন  প্রতিবছর অনেক মানুষ এই সমুদ্র সৈকতের ভিড় করে। প্রিয় জন আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবদেরকে নিয়ে ঘুরতে আসে অবসর সময়টাকে প্রাণবন্ত করতে আসে | আজকের আর্টিকেলটি আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি যারা কক্সবাজার যেতে ইচ্ছুক কিন্তু যেতে পারে না বা যারা ভ্রমণ পিয়াসী তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল অনেক গুরুত্বপূর্ণ |

সমুদ্র সৈকত নিয়ে কথা

সমুদ্র সৈকত মানেই বিশাল জলরাশির একটা ব্যাপার যেখানে জল আর জল পাশে রয়েছে লম্বা  সারিবদ্ধ ঝাও বন বালুর বিস্তৃত বিছানা আর সামনে বিশাল সমুদ্র নীল জলরাশি |কক্সেস বাজারের সমুদ্র সৈকত ঘুরতে সকাল বিকাল কার না মন চায় এই জন্যই তো প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য পর্যটক এখানে ভিড় করে | নীল জলরাশির সৌন্দর্য আর বাতাসের শাশাসা শব্দে এই সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্যকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছি যার কারণে এখানে প্রতিবছরই পরিবার নিয়ে মানুষ আসতে চায় বন্ধুবান্ধব নিয়ে অবসর সময়কে কাটাতে চায় প্রাণবন্ত করতে চাই |


এছাড়া এখানকার বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য জায়গা এখানকার সৌন্দর্যকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে আর পর্যটকদের কেউ ভ্রমণ করার জন্য চাহিদা ও আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছি সেই জায়গাগুলো হল মহেশখালী কুতুবদিয়া সোনা দিয়া মাতার দিয়া শাহাপুরি সেন্টমার্টিন কক্সবাজার এর পরিবেশ কে করেছে আরো সুন্দর্য ও আকর্ষণীয় মনোমুগ্ধকর | 


এই জেলার উপর দিয়ে এঁকেবেঁকে বয়ে চলেছে অসংখ্য নদী রয়ের সৌন্দর্যকে বিশেষ করে সকলের মন ছুয়ে গেছে নদীগুলো হল মাতামুহুরি, বকখালি , রেজু, কুহেলিয়অ,ও নাহ নদী বয়ে চলেছে | সমুদ্র শুটকি মাছ বনজ সম্পদ সামুক ঝিনুক মৎস্য ও বালুর  শালাকা সমৃদ্ধ পর্যটকদের কাছে বেশি প্রিয় করে তুলেছে 

সমুদ্র সৈকতের সতর্কতা

 যেহেতু আমাদের এক কক্সবাজারে সমুদ্র সৈকত বিশ্বের অন্যতম সমুদ্র সৈকত এজন্য এখানে নামতে হলে প্রথমে আপনাকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং জোয়ার ভাটার সময় জেনে নিতে হবে |আপনি সেখানেই সর্তকতা বিভিন্ন রকমের বোর্ড দেখতে পাবেন এমনকি সেখানে বিভিন্ন রকম তথ্য পেয়ে যাবেন এবং সেখানকার গাইড থেকেও জেনে নিতে পারেন যে সতর্কতার জন্য যে সমস্ত বিষয় জানা দরকার সেগুলো সবই জেনে নিতে পারবে | এইজন্য সেখানে অনেক বেশ কিছু সাইনবোর্ড এবং সতর্কতা  পতাকা ও দেওয়া আছে |


সমুদ্রে জোয়ার ভাটার সময় জোয়ার ভাটার টানে আপনি নিমিষেই সমুদ্রের তলে চলে যেতে পারেন যেটা আপনার জন্য অনেক বিপদজনক বা প্রাণঘাতী হতে পারে আপনার জন্য অনেক বিপদজনক হতে পারে এজন্য জোয়ারের সময় গোসল করা একেবারে নিষেধাজ্ঞা আছে এবং সেখানে তার সর্তকতা বোর্ড এবং পতাকা উড়ানো আছে |

বিচ ফটোগ্রাফি

 কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ করতে গেলে দেখতে পাবে লাল পরিহিত বিচে ঘোরাঘুরি করছে ফটোগ্রাফাররা এরা সেখানে ভ্রমণ করতে আসা দর্শনার্থীদের ছবি তুলে থাকে এদের কাছে ক্যামেরা থাকে এদের বেশ কিছু স্টুডিও রয়েছে | ভ্রমণের মৌসুমে পর্যটকদের স দুইশ ছবি এ ফটোগ্রাফাররা তুলে থাকে এক ঘন্টার ভিতরে তারা এই ছবিগুলো ওয়াশ করে ফিল্ম সহ পর্যটকদের হাতে  তুলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। যারা এই ফটোগ্রাফি কাজের সঙ্গে জড়িত  এদের গলায় আইডি কার্ডও ঝুলানো থাকে | সরকারি রেট ফোরআর সাইজের ছবি ৩০ টাকা  অবশ্য ছবি তোলার আগে আইডি কার্ড ভালোভাবে চেক করে নিতে পারেন এরা সাইনবোর্ড মেইন বিচার ঘোরাঘুরি করে | এখন হয়তো দাম কিছু কম বেশি হতেও পারে একটু যাচাই করেও নিবেন | 

স্পিডবোট  চড়া

সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ করতে গেলে দেখা যাবে স্প্রিংবোর্ড চলছে মেইন পয়েন্ট থেকে লাবনী পয়েন্ট পর্যন্ত এই স্পিডবোর্ডগুলো চলে বেশ কিছু স্পিডবোর্ড সেখানে চলে এই স্পীডবোটগুলোর ভাড়া জনপ্রতি ১০০  টাকা তাছাড়া খোলা স্পিডবোট গুলো চলে এগুলোর ভাড়া জনপ্রতি ২৫০ টাকা এগুলোর সাথে লাইফ সাপোর্টও রয়েছে | এভাবেই স্পিডবোটে সমুদ্র সৈকতের ভ্রমণের মজা একটা আলাদাই পাওয়া যায় এখানে প্রচুর মানুষ এই স্পিডবো চালিয়েবা চড়ে অনেক মজা পায় | আপনার যাচাই-বাজিয়া  করে নিবেন ভাড়া কম বেশিও হতে পারে | 

বিচ বাইক

সমুদ্র সৈকত বিচে আপনি অসংখ্য তিন চাকার বাইক দেখতে পাবেন এগুলো সেখানে এক কিলোমিটারের মধ্যে বাইক রাইট করা যায় প্রতিজনের ভাড়া হচ্ছে ৫০ টাকা করে | পর্যটকরা এই বাইক রাইট করে অনেক মজা পায় আনন্দ উপভোগ করে আসলে তো ঘুরতে আসা এজন্যই যে নিজের অবসর সময় টাকে প্রাণবন্ত করা উৎফুল্ল রাখা এজন্য সব কিছুরই মজা নেওয়া দরকার  এর জন্য অনেক পর্যটক যারা ঘুরতে আসে তারা বাইক রাইড এর মজা উপভোগ করে |

হিমছড়ি  বা ইনানী বি বিচ  ভ্রমণ 

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এর দুইটি আকর্ষণীয় বীজ হচ্ছে হিমছড়ি ও ইনানী বিচ এই দুটি আকর্ষণীয় বীচ ১২ থেকে ২২ কিলোমিটার এর মধ্যেএই দুটি আকর্ষণীয় বীজ | ১২ কিলোমিটার কিলোমিটার অগ্রসর হলে হিমছড়ি বীজ পাওয়া যাবে এবং প্রায় ২২ কিলোমিটার অগ্রসর হলে ইনানী বীজ পাওয়া যায়। এই দুইটি বিচি পর্যটকদের জন্য প্রধান দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি | যদি কক্সবাজার থেকে এই বিচে ঘুরে আসতে চান তাহলে জিপ রিজার্ভ মিলে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা পড়বে আর যদি লোকাল জিতে যান তাহলে জনপ্রতি দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা পড় এ দুই বৃষ্টি ঘুরতে এরকম খরচ পড়বে কম বেশিও হতে পারে |

কক্সবাজারের আবাসিক হোটেল

আমাদের বাংলাদেশের সবচাইতে অন্যতম সেরা পর্যটন স্থল হল কক্সবাজার আর বিশ্বের ভিতরে অন্যতম বিচ এক কক্সবাজার আর এই কক্সবাজারে রয়েছে বেশ কিছু ভালো মানের আন্তর্জাতিক হোটেল  মডেল ও রিসোর্ট তাছাড়াও সরকারি খরচে বেশকিছু ছোট বড় হোটেল-মোটেল রিসর্ট নির্মাণ করা হয়েছে এই কক্সবাজারে | 


এখানকার ভাড়া শুরু হয় ২০০ টাকা থেকে শুরু করে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন হোটেল বা হোটেল অথবা রিসোর্ট এর ভাড়া তাদের সুবিধা সার্ভিস এবং অনুপাতে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে | হোটেল সিগালের ভাড়া  ২২০০ থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত 

হোটেল শৈবালের ভাড়া এক হাজার থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত | হোটেল লাবনীর ভাড়া ৬০০ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত উপরের ভাড়া ১০০০ থেকে ১৫০০ সি ক্রাউড এর ভাড়া ২০০ থেকে ৩০০০জিয়া গেস্ট হচ্ছে ৩০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত | এছাড়া ভাড়া কম বেশি হতে পারে আপনারা যাচাই-বাছাই করে নেবেন। তবে সবচাইতে ভাল হয় যে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে পূর্বেই বুকিং মানে পাঠিয়ে দিয়ে বুক করা অথবা সরাসরি গিয়েও আপনি বুকিং দিতে পারেন | 

খাবার-দাবারের হোটেল

 কক্সবাজারের প্রত্যেকটি আবাসিক হোটেলের আশপাশেই ভালো মানের খাবার হোটেল গুলো রয়েছে যেখানে সব ধরনের খাবারই পাওয়া যায় পর্যটকদের রুচি সম্মত সকল খাবার সে সমস্ত হোটেলগুলোতে মজুদ থাকে। আর এই সমস্ত খাবারগুলো পর্যটকদের সাধ্যের মধ্যেই থাকে | বিশেষ করে কক্সবাজার ভ্রমণে গেলে পর্যটকদের খাবারের মেনুর মধ্যে পছন্দ হলো সামুদ্রিক মাছ সামুদ্রিক চিংড়ি মাছ রূপচাঁদা মাছ লাইট্যা ছুড়িসহ বিভিন্ন ধরনের |এছাড়াও শুটকি মাছের ভর্তা পর্যটকদের কে বিশেষভাবে আকর্ষণ করে | 


আরো পড়ুন: বিশ্বের সবচাইতে সুন্দর ও বড় ১০ টি স্টেডিয়াম


এখানকার বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট বা হোটেল গুলোতে বিভিন্ন রেটের খাবার মেনু তে ভাসতে দেখা যায় তবে সরকারিভাবে কিছু হোটেলের রেট বা রেস্টুরেন্টের রেট দর্শকদেরকে প্রভাবিত করেছেন যেগুলো মোটামুটি ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা পর্যন্ত রয়েছে | তারপরও যখন আপনার কোন হোটেলে বা রেস্টুরেন্টে খেতে যাবেন তখন সেখানকার খাবার সম্পর্কে এবং দাম সম্পর্কে রাখা খাবারগুলো টাটকা নিয়ে ঘৃণা কখন তৈরি হয়েছে বিস্তারিত জেনে নেবেন | 

সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণ

 বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটক কেন্দ্র হচ্ছে সেন্টমার্টিন দ্বীপ সারা বছর এই সেন্টমার্টিন দ্বীপে প্রচুর  পর্যটক দেশ-বিদেশ থেকে ভ্রমণ করতে আসেন | সারি সারি নারিকেল বাগান কিরে বাধা নৌকা সমুদ্রের ঢেউ আর সূর্যের নীল সমুদ্রের নীল একত্রিতে মিলে মিশে যেখানে একাকার হয়েছে সেটাই হচ্ছে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ এর ব্যাপারে যতই সুনাম করেন না কেন কম হয় তারপরেও আমরা সামান্য চেষ্টা করেছি যেটা আমার মুখে শোভা পায় না | এছাড়াও জলরাশি বালু পাথর পানির নিচে থাকা উপরে থাকা জীববৈচিত্র্য যা  ভ্রমণ পিয়াসুলকদের জন্য অবকাশ যাপনের অন্যতম জায়গা সেন্টমার্টিন | এই  সেন্টমার্টিন প্রচুর জলজ প্রাণী রয়েছে। যেমন স্বচ্ছ পানিতে জেলিফিশ কচ্ছপ বিভিন্ন রকমের সামুদ্রিক মাছ যা রহস্যময় ধারা এসে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ জলরাশি | 



এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবলপ দ্বীপ এটি কক্সবাজার শহর থেকে বেশ কিছু দূরে ১২০ কিলোমিটার প্রায় |ছোট্ট একটি দ্বীপ সেন্টমার্টিন দ্বীপ এটির আয়তন প্রায় ১৭ কিলোমিটার এটি চারদিকে পানি আর পানি টেকনাফ থেকে ট্রলারে যেতে প্রায় সময় লাগে দুই থেকে সোয়া দুই ঘন্টা এছাড়াও এখানে কৃষি জাত পূর্ণ উৎপাদন হয় যেমন নারিকেল মরিচ টমেটো ধান কৃষিজাত পণ্য উৎপাদিত হয় | এখানকার জনসংখ্যা প্রায় ৬০০০ এরও বেশি এখানকার মানুষ মৎস্য শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করে তবে ইদানিং তারা বিভিন্নভাবে রেস্টুরেন্ট দিচ্ছে হোটেল বানাচ্ছে এ সমস্ত পেশার সঙ্গে জড়িত হচ্ছে। কেননা এটা পর্যটক এরিয়া এই জন্য। এমনকি তারা গ্রোসারী সপের মাধ্যমেও জীবিকা নির্বাহ করছে |সেন্টমার্টিন দ্বীপের মানুষরা সহজ-সরল অতিথি পরায়ণ এবং তারা পর্যটকদের জন্য স্বল্পমূল্যের খাবারের ব্যবস্থা বা জিনিসপত্রের ব্যবস্থা করে থাকেন | 

কোথায়  খাবার খাবেন

যারা সেন্টমার্টিন দ্বীপে যাবেন অল্প সময় যাদের হাতে নিয়ে যাবেন তারা সন্ধ্যার মধ্যে ফেরত আসতে হবে তিন ঘন্টা হলেই সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ঘুরে আসা যাবে। তবে যারা বেশি সময় নিয়ে যাবেন তাদের বিষয়টা ভিন্ন যারা ছেড়া দ্বীপ দেখতে যান বা প্রধান দেখতে চান তাদের একটু সময় লাগবে |যাদের হাতে বেশি সময় আছে বা সময় নিয়ে এসেছেন তারা ছেঁড়া দিব বা প্রধান দ্বীপ দেখতে সময় লাগবে খাবারের ব্যবস্থাও রয়েছে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট হোটেল রয়েছে যেমন কেয়ারী মার্জার রেস্টুরেন্ট, বীজপয়েন্ট, আল্লাহর দান বিচ পয়েন্ট সি বিচ,সেন্টমার্টিন,কুমিল্লার রেস্টুরেন্ট, রিয়েল রেস্টুরেন্ট এরকম আরো অসংখ্য রেস্টুরেন্ট এখানে রয়েছে |

থাকার জন্য হোটেল

 সেন্টমার্টিন দ্বীপে বেশ কিছু থাকার জন্য হোটেল রয়েছে এগুলো অনেক উন্নতমানের হোটেল এবং কটেজ এমনকি এখানে একসাথে একরাত্রে ৫০০ জন লোকও থাকার ব্যবস্থা রয়েছে যেগুলোর ভাড়া 200 থেকে আড়াইশো টাকা হয় তবে শীতকালে পর্যটকদের চাপ বাড়ার কারণে মালিকরা মনুমতো ভাড়া নেই | 


প্রিন্স হেভেন্স হোটেল 

স্বপ্নবিলাস হুমায়ূন আহমেদের বাড়ি 


শেষ কথা

আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি কক্সবাজার সেন্টমার্টিন দ্বীপ এসব সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু কথা আপনাদের ভালো লাগলে আপনারা আপনাদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধু বান্ধবের কাছে শেয়ার করবে। মানুষ মাত্রই ভুল লেখার মধ্যে ভুল ত্রিক থাকলে মাফ করবেন ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ধন্যবাদ |


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url