কোন কোন ব্যাংক প্রবাসীদেরকে লোন দেয় ২০২৫


আমাদের বাংলাদেশের ভাই বোনেরা অনেকেই বিদেশে গমন করতে আগ্রহী কাজের উদ্দেশ্যে। কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে বেশিরভাগই বাংলাদেশি ভাই বোন বিদেশে যেতে পারে না। যারা অর্থের সমস্যার কারণে বিদেশে যেতে পারেন না সে সকল ভাই বোনদের অনেকেই আপনারা জানতে চান বিদেশে যাওয়ার জন্য কোন কোন ব্যাংক  লোন দিয়ে থাকে সে সম্পর্কে।  এমন কি আপনারা বিভিন্নভাবে গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন যে বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রবাসীদেরকে কোন কোন ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে। আজকে আমি আপনাদেরকে এই পোষ্টের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করব বিদেশে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করব এই আর্টিকেলের মাধ্যমে। 



আমাদের বাংলাদেশের সকল প্রবাসী ভাইদের কোন কোন ব্যাংক লোন দেয় সে সম্পর্কে যদি জানা থাকে তাহলে তাদের জন্য অনেক সুবিধা হয়। প্রবাসী ভাইরা ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিয়ে কর্মসংস্থান করতে পারে এজন্য আমি আপনাদেরকে এই পোষ্টের মাধ্যমে জানাবো প্রবাসী ভাইদের কে প্রবাসী লোন কোন কোন ব্যাংক দিয়ে থাকে । কোন কোন ব্যাংক প্রবাসীদেরকে প্রবাসী লোন দিয়ে থাকে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা চেষ্টা করব জানতে হলে আপনারা আমাদের সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই পোস্টটিতে থাকবেন ধন্যবাদ। 

কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়

আপনারা যারা প্রবাসে গিয়ে কর্ম করতে চাচ্ছেন কর্মসংস্থানের জন্য যাচ্ছেন কিন্তু বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে অর্থ যেতে পারছেন না।  তাদের জন্য বাংলাদেশের কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় এবং কোন নিয়ম বা পদ্ধতিতে কিভাবে লোন দিয়ে থাকে সে সম্পর্কে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করার চেষ্টা করুন। 


 বিদেশে যাওয়াটা একটা ব্যবহার ব্যাপার অনেক টাকা খরচ হয় আপনারা যারা বৈধভাবে বিদেশ যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য বাংলাদেশের অনেক ব্যাংক এগিয়ে আসছে । এবং এ সমস্ত ব্যাংকগুলো দিচ্ছে অনেক সুবিধা আপনারা জেনে খুশি হবেন যারা আপনারা প্রবাসে যাওয়ার জন্য লোন নিতে চান এই সমস্ত ব্যাংকগুলো আপনাদেরকে লোন দেবে খুবই কম সুদে লোন দেবে।  তাহলে বলেন তো এটা আপনাদের জন্য অবশ্যই খুশির সংবাদ কেননা প্রবাসে যাওয়ার জন্য আমাদের যে প্রধান বাধা অর্থ সেটার জন্য বাংলাদেশের এই গানগুলো আমাদেরকে কতগুলো সুবিধা দিচ্ছে । তবে আপনি যদি বৈধ পথে বিদেশে যেতে চান সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের কি ব্যাংকগুলো আপনাকে লোন দেবে। 


হ্যাঁ আপনি যদি বৈধ ভাবে কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্য বিদেশে যেতে চান এবং বাংলাদেশের  ব্যাংকগুলো থেকে লোন নিতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই বৈধ পথে চাকরি নিয়ে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরতে নাম নিবন্ধন করতে হবে এবং বিদেশ যেতে হলে এর মাধ্যম দিয়ে যেতে হবে।  এই নিয়মে আপনি ব্যাংক লোন পাবেন এবং ব্যাংকের লোন প্রবাসে গিয়ে কাজ করে আস্তে আস্তে কিস্তির মাধ্যমে লোন পরিশোধ করতে পারবে। 


বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে প্রবাসে যাওয়ার জন্য আপনি প্রবাসী কল্যান ঋণ পেয়ে যাবেন। 

এবং এই ব্যাংকগুলো আপনাকে খুব সহজেই কম সুদে কোন জামানত ছাড়াই ঋণ দিয়ে দেবে। তবে একটা কথা বিদেশে যাওয়ার জন্য আপনি যে ঋণ নিবেন সেগুলোর নাম পরিচয় ভিন্ন ভিন্ন হবে। যেমন,

  • প্রবাসী ঋণ


  • অভিবাসন ঋণ


  •  ওয়ার্কাস ঋণ


এইটা যে আপনি যদি বিদেশে যাওয়ার জন্য ঋণ করতে চান আপনাকে এই নামগুলোর যেকোনো একটি নাম ব্যবহার করে ঋণ গ্রহণ করতে হবে। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের অনেক ব্যাংক এই ঋণ প্রকল্প চালু করেছে। যে সমস্ত প্রকল্পগুলো ঋণ প্রদান করছে সেগুলো সম্পর্কে নিচে উল্লেখ করা হলো।


  • প্রবাসী ব্যাংক


  •  ইসলামী ব্যাংক


  •  সোনালী ব্যাংক


  •  পূবালী ব্যাংক


  •  রূপালী ব্যাংক

 

  • জনতা ব্যাংক


  •  অগ্রণী ব্যাংক


  •  ডাচ বাংলা ব্যাংক

  •  

  • ব্র্যাক ব্যাংক


  •  প্রাইম ব্যাংক 


  • ইনস্ট্যান্ট ব্যাংক

 

  • সিটি ব্যাংক 

এমআর বি গ্লোবাল ব্যাংক

আপনি আপনার কর্মসংস্থানের জন্য সংসারের হাল ধরার জন্য এবং বাবা-মা ভাই বোন ছেলে মেয়ে স্ত্রী সকলকে সুখী রাখতে আপনার স্বপ্ন পূরণ করতে বিদেশে যেতে এ সকল ব্যাংক থেকে আপনি লোন নিতে পারেন। এবং বিদেশে যাওয়ার পর পরিশ্রম করে এই  লোন  কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করার সকল সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন। এই সকল ব্যাংকগুলো আপনাকে ৯ থেকে ১৪ শতাংশ সুদে ঋণ দেবে ঋণের পরিমাণ আড়াই থেকে তিন লাখ টাকা এবং পরিশোধের সময় এক থেকে তিন বছরের মধ্যে । একটা বিষয় মনে রাখতে হবে যে বাংলাদেশের যে সমস্ত ব্যাংকগুলো ঋণ দেয় সে সমস্ত ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরনের শর্ত ও প্রদানের প্রক্রিয়া একই। 

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক 

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার পদ্ধতি গুলো জেনে নিন আপনি যদি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে  যে ঋণ পাবেন সেটার নাম ‘অভিবাসন  ঋণ প্রকল্প,আপনি প্রকল্প থেকে ঋণ নেওয়ার পর ঋণ পরিশোধের সময় পাবেন ২ বছর। আপনাকে দুই বছরের মধ্যে এই ঋণ শোধ করতে হবে আবার বিভিন্ন ক্ষেত্রে আপনি ঋণ পেতে পারে আপনি সর্বোচ্চ ঋণ পাবেন ৭৫ লক্ষ টাকা আর এই দিনের সুদ হল ৯ শতাংশ থেকে 12 শতাংশ । 

আপনি যদি সিঙ্গাপুরের মত দেশে যেতে চান তাহলে আপনাকে প্রতি মাসেই  কিস্তি পরিশোধ করতে হবে। এক বছরে প্রায় 12 টি কিস্তি। 


 ছাড়াও যদি আপনি অন্যান্য দেশগুলোতে যেতে চান।  যেমন  সৌদি আরব কাতার বাহরাইন অস্ট্রেলিয়া আরব আমিরাত ওমান ইত্যাদি দেশগুলোতে যেতে চান দুই বছরে আপনাকে প্রায় ২২ টি কিস্তি পরিশোধ করতে হবে । আপনি যদি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকেন তাহলে আপনি সর্বোচ্চ দুই মাস লোন না দিয়ে থাকতে পারবেন এটার মানে হলো আপনি লোন নেয়ার পর দুই মাস কোন কিস্তি না দিলেও চলবে তারপর থেকে দিতে হবে। 

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোনের নিয়ম

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে লোন নেওয়ার কিছু নিয়ম আছে। যে নিয়ম গুলো মেনে চললে আপনি সহজ ভাবেই লোন পেয়ে যাবে । নিয়মগুলো হল,

আবেদন ফরম

আপনাকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে সেখানে গিয়ে প্রথমে আপনাকে ব্যাংক সংশ্লিষ্ট কর্মরত কর্মচারীদের কাছ থেকে একটি ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে।  তারপর সে ফর্মটি আপনাকে খুব সুন্দর ভাবে নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে পূরণ করার সময় আপনি ব্যাংক কর্তৃপক্ষদের হেল্প লাগলে হেল্প পাবেন।।  কিন্তু আপনাকে একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে ফর্ম পূরণ করার সময় কোন ভুল করা যাবে না । কেননা ভুল হয়ে গেলে আপনার আবেদন বাতিল হয়ে যাবে । 

ডকুমেন্টস বা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র


  • আপনি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাইলে প্রথমে আপনাকে ডকুমেন্টস বা কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। 


  • আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এন আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিবেন।

 

  • আপনার পাসপোর্টের ফটোকপি জমা দিবেন। 


  • ভিসার ফটোকপি। 


  • নতুন তোলা রঙিন পাসপোর্ট সাইজের তিন কপি ছবি। 


  • বর্তমান স্থায়ী ঠিকানা ওয়ার্ড ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা থেকে সত্যায়িত সার্টিফিকেট  কপি। 


  • বিমান এজেন্সি কর্তৃপক্ষ আপনার বিদেশ যাওয়ার সম্ভাব্য তারিখ প্রত্যয়ন পত্র এবং বিমানের ইলেকট্রিক টিকিট জমা দিতে হবে এবং ঋণ ফেরত হালনামা প্রদান করতে হবে । 


গ্যারেন্টার

এই ব্যাংক থেকে লোন তুলতে হলে আপনার একজন গ্যারান্টার লাগবে আপনার পরিচিত ব্যক্তি আপনার ভাই হতে পারে আপনার বাবা হতে পারে আপনার মামা হতে পারে চাচা হতে পারে এবং এই গ্যারেন্টের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগতে পারে যেমন ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি। 

চুক্তিপত্র

ভিসা নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পরে আবেদনকারী অর্থাৎ আপনাকে আপনার যে ভিসা পেয়েছেন সেই ভিসার ফটোকপি দুই কপি জমা দিতে হবে। 


ঋণ নেওয়ার সময় আপনাকে একটি সঞ্চয় হিসাব খুলে নিতে হবে। এবং এই সঞ্চয় হিসাব এর মাধ্যমে আপনাকে দেশে সমুদয় আইবা রেমিটেন্স পাঠাতে হবে । 

অগ্রণী ব্যাংক

আপনি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসী ঋণ নিতে পারেন বিদেশ যাওয়ার জন্য এবং আপনি এই ব্যাংক থেকে তিন লাখ টাকা লোন পেয়ে যাবেন। এটা প্রবাসী ঋণ প্রকল্প লোন পাওয়ার পর আপনি সর্বোচ্চ তিন মাস কোন কিস্তি দিতে হবে না তিন মাস পর আপনাকে কিস্তি দিতে হবে। ঋণ পরিশোধ করার জন্য আপনি সময় পাবেন এক বছর তিন মাস থেকে সর্বোচ্চ এক বছর ছয় মাস পর্যন্ত। আপনি যে ঋণ নিবেন সেই দিনের মাসিক সুদের হার ৯  শতাংশ। 

পূবালী ব্যাংক

পূবালী ব্যাংক থেকে আপনি বিদেশে যাওয়ার জন্য লোন কে যাবেন এই ব্যাংক থেকে আপনি সর্বোচ্চ আড়াই লক্ষ টাকা লোন তুলতে পারবেন। এ ব্যাংক থেকে আপনি প্রায় দুই বছরে লোন পরিশোধ করতে পারবেন। ২৪ মাসের মধ্যে আপনাকে লোন পরিশোধ করতে হবে । আপনাকে প্রতিমাসেই কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে আপনি লোন করার পর দুই মাস কোন কিস্তি দিতে হবে না তারপর থেকে দিতে হবে। এ ব্যাংকে সুদের হার শতকরা ১৩ শতাংশ পরিশোধ করতে হবে। 


আরো পড়ুন: উপায় এখন কিভাবে খুলবেন


আর একটা বিষয় হলো যে পূবালী ব্যাংক থেকে বিদেশি লোন খুব দ্রুত পাওয়া যায় এবং তেমন কোন খরচ হয় না। তবে ব্যাংকের নিয়ম কানুন এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের নিয়ম কানুন একই। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের নিয়ম কানুন অনুযায়ী যেভাবে কাগজপত্র কমপ্লিট করা হয়েছে এবং কেউ সেভাবে কাগজপত্রগুলো কমপ্লিট করতে হবে। আপনার কিছু নিয়মকানুন সহ ব্যক্তিগত গ্যারান্টি গ্যারেন্টার ও ত্রিপাক্ষিক চুক্তি নামা স্বাক্ষর করতে হবে। তবে একটা দিক ভালো যে কোন জামানতের প্রয়োজন হবে না। 


সোনালী ব্যাংক 

সোনালী ব্যাংক প্রবাসী কল্যাণ কর্মসংস্থান প্রকল্প নামে লোন দিয়ে থাকে এটি বাংলাদেশের স্বায়ত্তশাসিত ব্যাংক।  এই ব্যাংক আপনাকে সর্বোচ্চ  ৩ লাখ টাকা ঋণ দিতে পারে। এবং ঋণ পরিশোধ ৩ বছরের মধ্যে করতে হবে । নীল গ্রহণ করার পর তিন মাস পর্যন্ত কোনো কিস্তি দিতে হবে না। তবে এখানে একটা নিয়ম হলো যে দুই বছরের ২৪ কিস্তি বা তিন বছরে ৩৬ কিস্তি দিয়ে আপনাকে ঋণ পরিশোধ করতে হবে। 


সে অনুযায়ী আপনার কিস্তির পরিমাণ নির্ধারিত করা হবে আপনি কয় বছরে টাকা পরিশোধ করবেন তার উপরে। আপনাকে প্রতিমাসে একটি করে কিস্তি দিতে হবে আর আপনি যেই নন গ্রহন করবেন না কেন কার উপরে শতকরা ১২ শতাংশ সুদ দিতে হবে। একটা কথা মনে করে দিতে চাচ্ছি বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোতে লোনের প্রক্রিয়া একই রকম প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রক্রিয়া যেমন সোনালী ব্যাংকেও একই প্রক্রিয়ায় লোন দেওয়া হয়। 

প্রবাসী ব্যাংক সরকারি কি 

ব্যাংককে লোন করার পূর্বে আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে যে এই ব্যাংকে সরকারি কিনা।  এবং প্রত্যেক প্রবাসী ভাইদের এবং বোনদের প্রশ্ন হল প্রবাসী ব্যাংক সরকারি কিনা । এই ব্যাংক সরকারি ব্যাংক যেখান থেকে প্রবাসীদের কে প্রবাসে যাওয়ার জন্য লোন প্রদান করা হয়। 

শেষ কথা

প্রিয় প্রবাসী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা প্রবাসে যেতে চাচ্ছেন কর্মের জন্য এবং টাকার জন্য লোন করতে চাচ্ছেন তারা আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পারবেন বাংলাদেশের কোন কোন ব্যাংকে লোন দেয়া হয় এবং কোন পদ্ধতিতে আমি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে প্রবাসী লোন বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।  আপনাদের যাদের ভালো লেগেছে তারা অবশ্যই আপনাদের বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজনদের কাছে প্রবাসী ভাইবোনদের কাছে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url