জেনে নিন আর্টিকেল লেখার ১২ টি নিয়ম সম্পর্কে
বর্তমানে অনেক মানুষ পাটিকারি লেখা লিখির ব্যাপারে অনেক বেশি আগ্রহ হয়েছে । আর্টিকেল লিখার ব্যাপারে যে অনেক বেশি শিক্ষিত হবে বা অনেক জানাশোনা লাগবে তা না। তবে সুন্দর ও মানসম্মত আর্টিকেল লিখতে হলে আপনাকে এই বিষয়ে খুব ভালোভাবে স্টাডি করতে হবে। এবং সেই অনুযায়ী লেখালেখি করতে হবে মনে রাখবেন পাঠক যদি আপনার লেখা পছন্দ করে নেয় তাহলে পাঠক আপনার ওয়েবসাইট ঘুরে ঘুরে দেখবে অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়তে থাকবে। আর্টিকেলে সব সময় পরিষ্কার নিখুঁত বিশ্বাসযোগ্য তথ্যগুলো প্রকাশ করবে তাহলে পাঠকদের জন্য ভালো হবে। এইভাবে আর্টিকেলগুলো লিখলে নতুন নতুন কিছু তথ্য সুন্দর ভাবে দিলে পাঠক বৃন্দ আপনার ওয়েবসাইট ঘন ঘন ভিজিট করবে । মানুষ যখন কোন আর্টিকেল পড়ে এবং ভিন্ন আর একটি আর্টিকেলে
চলে যায় । কিন্তু প্রথম আর্টিকেলটি যদি ভালো না লাগে বাজে আর্টিকেলে ঢুকেছে সেই আর্টিকেলটি তার ভালো না লাগে তাহলে খুব শীঘ্রই পাঠক আপনার ওয়েবসাইট থেকে বের হয়ে যাবে। এইজন্য আপনি আর্টিকেল লিখতে চাইলে আপনাকে আর্টিকেল সম্বন্ধে ভালোভাবে জেনে বুঝে তারপরে আর্টিকেল লিখতে হবে। চলুন তাহলে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জেনে নেই আর্টিকেল লিখার ১২ টি নিয়ম সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্র
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা আর্টিকেল লিখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আজকে আমরা এই পোস্টটি আলোচনা করব আপনারা যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আগ্রহের সাথে এই পোস্টটিতে থাকেন তাহলে জানতে পারবেন আর্টিকেল লেখার 12 টি নিয়ম সম্পর্কে। চলুন তাহলে বিলম্ব না জেনে নিন আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে।
ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচন করা
চলুন আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জেনে নেই প্রকাশ কি ওয়ার্ড কিভাবে নির্বাচন করতে হয় সেই সংবাদ। পাঠক বিন্দুরা আর্টিকেল পড়ার জন্য সরাসরি কখনোই কোন ওয়েবসাইটে ভিজিট করে না বা প্রবেশ করে না। এজন্য তারা google এ সার্চ করার মাধ্যমে ওয়েবসাইট পড়তে পছন্দ করে। এজন্য পাঠক প্রথমে যে বিষয়টি নিয়ে পড়তে চান বা পছন্দ বোধ করেন সে বিষয়টি গুগলে সার্চ অনুসন্ধান করে এবং সেই রেজাল্ট অনুযায়ী পাঠক প্রথম কয়েকটি আর্টিকেল দেখে এবং পরে । পাঠকরা কোন বিষয়ে আর্টিকেল পড়তে আগ্রহ বা পছন্দ করে এরকম বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে । পাঠকরা যেসব বিষয়ে গুগলে বেশি সার্চসার্চ করছে বা যে বিষয়গুলো বেশি সার্চ হচ্ছে এরকম দুই তিনটা ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে।
একটা বিষয়ে মনে রাখতে হবে আপনারা যারা আর্টিকেল লেখাই আগ্রহী বা লিখছেন তারা ফোকাস কিওয়ার্ডগুলোর দিকে নজর দিবে, কেননা আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড যত ভালো হবে । সার্চ ইঞ্জিন এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর তত বেশি বেড়ে যাবে। এই কারণেই আর্টিকেল লেখার সময় ফোকাস কিওয়ার্ড দিতে হবে । প্রতিটা আর্টিকেলে ফোকাস কি ওয়ার্ড যাতে প্রত্যেকটাই কমবেশি দশটা ফোকাস কিওয়ার্ড থাকে।
আর্টিকেল লেখার সময় আপনাকে শেয়ার করতে হবে যেগুলো যাতে ১০০ শব্দের পর পর হয়ে থাকে। আরেকটা বিষয় মাথায় রাখবেন একটি আর্টিকেল লিখলে কমসেকম ১৬০০ ২০০০ বা এর চাইতে বেশি শব্দের হয় তাহলে কি হবে আপনার আর্টিকেলটি পাঠকের পছন্দ হলে সে দীর্ঘ সময় পড়ার সুযোগ পাবে। আর কম শব্দের আর্টিকেল হলে ৪০০-৫০০ শব্দের তাহলে পাঠকের ভালো না লাগলে তো পড়বেই না ভালো লাগলেও বেশি সময় পড়তে পারব। এজন্য ফোকাস কিওয়ার্ড ১০০ থেকে ২০০ শব্দের পরপর হওয়া চাই এবং দশটা ফোকাস কিওয়ার্ড আর্টিকেলে রাখতে হবে।
আর একসঙ্গে যদি আপনি দশ লাইন বা ২০ লাইন একটা প্যারা লিখেন তাহলে পাঠকের পড়তে ভালো লাগবে এজন্য দশ লাইন বা বিশ লাইন লিখাকে তিন থেকে চারটা অংশে ভাগ ভাগ করবে। অর্থাৎ চার লাইন লিখা লিখে একটা লাইন ফাঁকা রেখে আবার নিচে চার লাইন লিখবেন। এভাবে একটা ফোকাস কি ওয়ার্ড বা প্যারার মধ্যে আপনি আর্টিকেলগুলো সাজিয়ে লিখবেন।
আর্টিকেলে টাইটেল নির্বাচন করা
আর্টিকেল লেখার জন্য টাইটেল সম্পর্কে একটু কথা চলুন জেনে নেই। আপনি যে আর্টিকেলটি লিখবেন এটার অবশ্যই টাইটেল থাকতে হবে । টাইটেল পড়ে ভালো না লাগলে ১০ জনের মধ্যে আটজনই টাইটেল অপছন্দ করে। এবং আর্টিকেলটি না পড়েই অন্য আরেকটিতে চলে যায় সেখান থেকে বের হয়ে যায়। আপনি কি লিখতে চাচ্ছেন তা টাইটেলে অল্প কথায় শেষ কর।
এবং শিরোনামে পাঁচ লাইন এর উদ্ধার বেশ কিছু লাইন দেওয়া যেতে পারে আর্টিকেলটি দেখে যাতে খুব সুন্দর হয়। শিরোনাম এগুলো যাতে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়। মোটকথা পাঠকের যাতে পছন্দ তাহলে আর্টিকেল লিখে ভিজিটর বাড়বে মানুষ পড়বে এবং আপনার র্টিকেলের র্যাঙ্ক ও বেড়ে যাবে।
কপিরাইট মুক্ত আর্টিকেল লেখা
আসুন আমরা এই পোস্ট থেকে জেনে নেই কপিরাইট থেকে মুক্ত থাকতে কিছু কথা। , আপনাকে এই জিনিসটা বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে বা খেয়াল রাখতে হবে আপনি যখন একটি আর্টিকেল লিখবেন অবশ্যই সেখানে কপিরাইট করবেন না। আমরা অনেক সময় ছবি গুগল থেকে সার্চ দিয়ে ডাউনলোড করে আর্টিকেলে ছবি যুক্ত করে দিন।
কোন ছবিটি আর্টিকেলে যুক্ত করা যাবে এই ছবিটি সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে সেই ছবিটি ডাউনলোড করে আর্টিকেলে যুক্ত করা যাবে। আর যদি কোন ছবি সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি কিন্তু আপনি ডাউনলোড করে আপনার আর্টিকেলে যুক্ত করছেন এটা করা যাবে না এটা থেকে বিরত থাকতে হবে । নিজে ছবি তৈরি করার চেষ্টা করুন না পারলে শিখুন। আপনি চাইলে গ্রাফিক্স ব্যবহার করে বা ফটোপিয়া ব্যবহার করে ছবি নিজেই তৈরি করতে পারেন বা ইমেজ নিজে নিজেই তৈরি করতে পারে।
আপনি যদি নিজে নিজে ইমেজ তৈরি করতে না পারে তাহলে আপনি গুগলে গিয়ে যে ধরনের আপনি পিকচার দিতে চান সেটি সার্চ করে ক্রিয়েটিভ কমেন্টস থেকে আপনি পিকচার ব্যবহার করতে পারেন। এবং আর্টিকেল লিখাটি পুরোটাই যেন আপনার নিজের হয় নিজে নিজে লিখেন। অন্যের আর্টিকেল থেকে দেখে কপি করা যেন না হয়। যদি কপি করা হয় তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের সমস্যা হবে। যদি আপনার নামে কপি রাইট ফিল্ম অভিযোগ দেওয়া হয় তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি ব্র্যান্ড হয়ে যাবে।।
আরেকটি বিষয় হলো যে আপনি এডসেন্স পাবেন না এডসেন্স পেতে আপনার সমস্যা হবে। এজন্য ইমেজ অথবা লিখিত আর্টিকেল কপি করার চেষ্টা করবেন করলে আপনারই ক্ষতি হবে।
আর্টিকেলে ভূমিকা যুক্ত করা
আর্টিকালি ভুমিকা যুক্ত করা সম্পর্কে কিছু কথা নিচে উল্লেখ করা হলো। একটি আর্টিকেলের মধ্যে ভূমিকা থাকাটা খুবই জরুরী আর এই ভূমিকাতে অল্প কথাতে আর্টিকেলের বিষয়বস্তুটাকে তুলে ধারা। ভূমিকা দেড় থেকে দুই লাইন হলে ভালো হয়। আপনি চাইলে আরো দুই তিন লাইন বেশি দিতে পারে। এরপর আপনি আর্টিকালের নিয়ম মেনে ভূমিকা লেখার চেষ্টা করবেন এতে করে আপনার আর্টিকেলটি পড়তে পাঠক আগ্রহ হবে পছন্দ কর।
আর্টিকেলে প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া
আপনার আর্টিকালে কি ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। আমরা অনেক সময় আর্টিকেল লেখার ব্যাপারে তাড়াহুড়ো করি জোর দিই কিন্তু এরকম করা ঠিক না। আর্টিকেল লেখার ব্যাপারে তাড়াহুড়ো করলে আর্টিকেলের ভেতরে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো ছুটে যায় প্রয়োজনীয় কথা বা শব্দগুলো মিসিং হয়ে যায়। এর কারণে পাঠক আপনার ওয়েবসাইটে নির্ভরতা বা ভরসা হারিয়ে ফেলবে।
পরবর্তীতে পাঠক আপনার আর্টিকেল পড়ে কোন মজাই পাবেন। যার ফলে সে আপনার আর্টিকেল করতে পছন্দ বোধ করবেন । এই জন্য অপ্রয়োজনী তথ্য দিয়ে আর্টিকেল দীর্ঘ করার কোন প্রয়োজন নেই যতটুকু দরকার ততটুকু তথ্য দিবেন এবং যদি সুন্দর ভাষা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য মাধ্যমে আপনি আর্টিকেল অনেক লম্বা করতে পারে করবেন। কিন্তু অপ্রয়োজনীয় কথা ব্যবহার করে আর্টিকেল না লেখাই ভালো চেষ্টা করতে হবে যে প্রাসঙ্গিক কথা আর্টিকেলের মধ্যে যুক্ত করা তাহলে পাঠকরা আগ্রহী হবে পছন্দ করবে।
আপনি যে আর্টিকেলটি লিখছেন সে বিষয়ে তথ্য দিবেন এর বাইরে কোন তথ্য দিবেন না দেওয়ার চেষ্টাও করবেন না । আপনাকে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে পাঠক যেন আপনার আর্টিকেলটি পড়ে তার দরকারই তথ্য সে পেয়ে যায় সে বিষয়ে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে।
আর্টিকেল ফর্মালিটি জাস্টিফাই করা
আর্টিকেল প্রকাশের আগে আপনাকে খেয়াল করতে হবে যে আপনার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ ঠিকঠাক আছে কিনা। এটা আপনাকে জাস্টিফাই করতে হবে। আপনার লেখা আর্টিকেলটি লাইন ছোট বড় অথবা সমান আছে কিনা এটা আপনাকে দেখতে হবে। লেখাগুলো এলোমেলো হয়ে আছে কিনা দেখতে হবে সেন্টার এলাইন লেফট এলাইন অথবা লিখা এদিক সেদিক হয়ে থাকলে ভালো লাগবে না।
পাঠকদের পছন্দ হওয়ার জন্য আর্টিকেলটি উপস্থাপনা সুন্দর হওয়া উচিত এবং এর প্রত্যেকটা লাইন এবং শব্দগুলো সমান করে লিখতে হবে লাইনগুলো যাতে এলোমেলো না হয় সেদিক খেয়াল রাখতে হবে। আপনি কি আর্টিকেলটি লিখবেন সে আর্টিকেলটি একেবারে না লিখে। শব্দগুলোকে ছোট ছোট অংশের ভাগ করে প্যারাগ্রাফ করে লিখা অনেক ভালো এতে পাঠকদের বুঝতে সুবিধা হবে এবং তাদের করতেও ভালো লাগবে। প্রত্যেকটা প্যারাগ্রাফে সাব হেডিং এবং শর্ট হেডিং দেবেন।
আর্টিকেল খুব সুন্দর ভাবে লিখার চেষ্টা করবেন খুব সাজানো গোছানো হবে এলোমেলো যেন না হয়। আর্টিকেলের কালার গুলো যাতে খুব সুন্দর হয়। এবং চেষ্টা করবেন যে খুব বেশি শক্তি আর্টিকেলগুলো লেখা খুব কম হলে ৬০০ শব্দ আর এর উর্ধ্বে আরো অনেক শব্দ দিতে পারে। আর্টিকেলের ডিজাইন যাতে খুব সুন্দর হয় এমন যেন না হয় যে আর্টিকেলের কালারটি ধ্বজভঙ্গির মতো হয়ে যায় পাঠক পছন্দ করে। কোন অন্য ডাউনলোড করার অপশন আর্টিকেলে থাকলে সে ডাউনলোড বাটনটাও যেন আকর্ষণীয় হয়।
আর্টিকেলে আরো পূরণ যুক্ত করা
আপনি যে আর্টিকেলটি লিখছেন সে আর্টিকেলটি দীর্ঘ করার জন্য আপনি অন্য একটি লিংক যুক্ত করতে পারেন আপনারই ওয়েবসাইটে পাবলিস্ট করা লেখাগুলোর মধ্যে। তবে আপনি যে বিষয়ে লিখছেন আপনার ওয়েবসাইটে সেই আর্টিকেলে আরেকটি লিংক যুক্ত করতে হলে আপনাকে যে আর্টিকেলটি লিখেছেন ওই বিষয়ের সঙ্গে মিল রেখে সেখানে আরেক ক্লিন যুক্ত করতে হবে। আরো পড়ুন লিখে ওই লিঙ্কটি যুক্ত করে দিলে পাঠক সহজেই বুঝতে পারবে সেখানে আরেকটি আর্টিকেলের লিংক দেওয়া আছে।
এবং পাঠক ওই লিংকটিতে প্রবেশ করে দেখবে এবং পড়বে পড়তে ভালো লাগলে সে পড়তে থাকবে। এভাবে একটি আর্টিকেলে যদি আপনি দুই তিনটা লিংক যুক্ত করে দেন যুক্ত করা লিংক গুলো পাঠকের পছন্দ হয় আর্টিকেল রিলেটেড হয় তাহলে সে আপনার ওয়েবসাইটে অনেক সময় ধরে ভিজিট করবে এটা আপনার জন্যই উপকার হবে।
আর্টিকেলে স্ক্রিনশট সুন্দর হওয়া
আমরা অনেক সময় কিছু আর্টিকেল লিখে থাকি যেগুলো টেক রিলেটেড এ সমস্ত আর্টিকেলগুলোতে স্ক্রিনশট দেওয়া । যেমন ধরেন ট্রেনের টিকিট কাটা বা ফেরত দেওয়া প্লেনের টিকিট কাটা বা ফেরত দেওয়া বা বাসের টিকিট কাটা এই সংক্রান্ত আর্টিকেলগুলো যদি আমরা লিখছি। তাহলে আমাদের লিখা গুলোর মধ্যে পর্যায়ক্রমে ট্রেনের টিকিট বা বাসের টিকিট বা প্লেনের টিকিটের ছবি স্ক্রিনশ দিতে হবে তাহলে আর্টিকেলটি পড়ে।
পাঠক বুঝতে পারবে এবং স্ক্রিনশট নেওয়া ছবি দেখে বুঝতে পারবে যে কোন কোন অপশনে গিয়ে আমাকে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটতে হবে বা বাসের টিকিট কাটতে হবে বা প্লেনের টিকিট কাটতে হবে। এইজন্য পুরোটা স্ক্রিনশট একবারে না নিয়ে আলাদা আলাদা করে নিয়ে পর্যায়ক্রমে যেখানে যেটা প্রয়োজন সেখানে সুন্দর করে কেটে সে মাপে ওয়েবসাইটে যুক্ত করতে হবে।
আর্টিকেলে ফিচারিং যুক্ত করা
আপনি যখন একটি আর্টিকেল লিখবেন তখন সে আর্টিকেলে ফিচারিং এর যুক্ত করা খুবই জরুরী। সে ফিচার ইনস্টি নিজে তৈরি করা হলে অনেক ভালো ফিচারিং ম্যাচটা এরকম হতে হবে। আপনি যে বিষয়টা লিখতেছেন সে বিষয়টার পরিচয় ফিচার ইমেজ তুলে ধরবে। যেমন আমি লিখতেছি আর্টিকেল লেখার১২ টি নিয়ম সম্পর্কেতাহলে ফিচার ইনস্টি যদি আর্টিকেল লিখার নিয়ম সংশ্লিষ্ট একটি ফিচার ইমেজ হয় তাহলে পাঠকের বুঝতে খুবই সহজ হবে।
এবং ফিচার ইমাজের সাথে যদি যে বিষয়ে লিখবেন সে বিষয়ে হেডিংটি যুক্ত করা হয় তাহলে আরো ভালো হয় পাঠকদের জন্য। এই নিয়মে যদি আপনি আর্টিকেল লিখেন তাহলে আপনার জন্য খুবই ভালো হয় কেননা পাঠকরা আপনার ওয়েবসাইট যত ভিজিট করবে আপনার ততই ভিজিটর পারবে।
আর্টিকেলে বানান ঠিক রাখা
একটি আর্টিকেল লেখার সময় একটা খেয়াল রাখতে হবে যাতে লেখার মধ্যে আপনার বানান এবং ব্যাকরণ ঠিক থাকে কেননা এগুলো খুবই জরুরী বিষয়। । যদি আপনার লেখার মধ্যে বানান ব্যাকরণ শব্দ গুছিয়ে লিখা এগুলো ঠিক না থাকে তাহলে পাঠক আপনার লেখা পড়ে পছন্দ করবে না। আপনি লিখার মধ্যে যত সাজানো-গোছানো এবং ব্যাকরণ এবং বানান ঠিক থাকবে পাঠক আপনার লেখাটি পছন্দ করুন।
আর্টিকেলের ভাষা নির্বাচন
বাংলা আর্টিকেল লিখবেন তখন আর্টিকেলের বাংলা ভাষা গুলো সুন্দর পাঞ্জাবি পাঠকের বুঝতে সুবিধা হয়। এইভাবে আপনি বাংলা আর্টিকেল লিখবে। এমন শব্দ বা ভাষা ব্যবহার করবেন না পাঠকের বুঝতে অসুবিধা হয়। প্রত্যেকটা শব্দের সাথে আরেকটি শব্দের মিল থাকবে অমিল ভাষা যেন ব্যবহার না করে। তাহলে আপনার আর্টিকেল লিখা না লিখা একই একই ব্যাপার।
আর্টিকেলের শেষে শিরোনাম দেওয়া
আর্টিকেল লেখার শেষে শিরোনাম বা শেষ কথা দিয়ে চার পাঁচ লাইন লিখে আর্টিকেল শেষ করা। শিরোনামে আপনি পাঠকদের কাছে আপনার লেখা সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করবেন। তাদেরকে লিখা পড়ার জন্য অনুরোধ করবেন এবং তারা যাতে বেশি বেশি শেয়ার করে এজন্য অনুরোধ করবেন লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ জানাবেন ।
শেষ কথা
আশা করি আপনারা এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে আছেন আপনাদের এই লিখাটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনের কাছে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url