শীতে রোগ থেকে বাঁচার ২৪টি খাবার সম্পর্কে
এখন শীতকাল বেশ কিছুদিন থেকে অর্থাৎ জানুয়ারি মাস পড়ার পর থেকেই তীব্র শীত শুরু হয়ে গেছে। শীতকাল আমাদের অনেকের কাছে খুবই ভালো লাগে।কিন্তু তুই বড় শীতে আমাদের জীবনযাত্রা কিছুটা কষ্টদায়ক হয়ে যায় কেননা অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে আমাদের ঘর থেকে বের হতে কষ্ট হয় বিভিন্ন কাজকর্ম অফিস আদালত এটা দেখেতেও অনেক কষ্টদায়ক হয়ে যায় এ সমস্ত দায়িত্ব গুলো পালন করছে। ঠান্ডা থেকে বাঁচার জন্য আমাদেরকে গরম পোশাক মোটা পোশাক পরতে হয়। আমাদেরকে খুবই সতর্ক থাকতে হয় কেননা এই তীব্র রশিতে যদি আমরা
নিজেদের প্রতি যত্নবান না হোক শীত থেকে নিজেদেরকে বাঁচতে সতর্ক না হয় তাহলে আমাদেরকে সিজ্নিত রোগে ঘিরে ফেল। এজন্য আজকের এই আর্টিকেল আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করার চেষ্টা করব শীতে রোগ থেকে বাঁচার জন্য ২৪ টি খাবার সম্পর্কে আমরা আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা জানতে হলে আপনারা আমাদের সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন ধন্যবাদ। তাহলে দেরি না করে আমরা আমাদের আলোচনা শুরু করি।
পোস্ট সূচিপত্র
ভূমিকা
শীতে আমরা বেঁচে থাকার জন্য সুস্থ থাকার জন্য ঠান্ডা বিভিন্ন রোগ ইত্যাদি থেকে বাঁচার জন্য নিজেদের কতই রকম না যত্ন নেই গরব বসাক পরি হাত মোজা পা মোজা কানে-ঠুকি অথবা মাফলার পরে থাকি। এই তীব্র ঠান্ডা থেকে বাঁচার জন্য
এমনকি এই অসম্ভব শীত থেকে বাঁচার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি। যা আমাদেরকে শীতকালীন রোগ থেকে সুরক্ষিত রাখে আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে জানাতে চলেছি শীতের রোগ থেকে বাঁচার ২৪টি খাবার সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের সাথে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবেন ধন্যবাদ।
শীতে রোগ থেকে বাচার ২৪ টি খাবার
আসুন আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নেই শীতের রোগ থেকে বাঁচার 24 টি খাবার সম্পর্কে। আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে অনেকের ঠান্ডা জনিত রোগ হয়ে থাকে চাই ছোট বাচ্চাও হোক বা বড়দের ক্ষেত্রেই হোক না কেন আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে অনেক মানুষেরই ঠান্ডা জনিত রোগ হয়ে থাকে যেমন নিউমোনিয়া ঠান্ডা জ্বর সর্দি কাশি, ছোট বড় এ ধরনের অনেক রোগ শীতকালীন সময়ে হয়ে থাকে। শীতকালে এই রোগ গুলো মানুষকে কাবু করে ফেলতে পারে এজন্য আমাদেরকে খাদ্যের তালিকায় কিছু খাবার যোগ করতে হবে যা শীতকালে রোগ থেকে আমরা সুরক্ষিত থাকবো।
আরো পড়ুন: ত্বক উজ্জ্বল রাখবো
এই খাবারগুলো আমাদেরকে শীতকালীন সময়ে রোগ থেকে মুক্ত রাখার চেষ্টা করবে কেননা খাবার আল্লাহ তা'আলা নিয়ামত। শীতকালে রোগ থেকে বাঁচার২৪ টি খাবার সম্পর্কে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব জানতে হলে ধৈর্যের সাথে আগুনের সাথে আমার এই পোষ্টের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন তাহলে আপনি জানতে পারবেন এই ২৪টি খাবার সম্পর্কে। চলুন তাহলে দেরি না করে আমরা আমাদের কাঙ্খিত আলোচনা শুরু।
শীত রোগ থেকে বাঁচার ২৪টি খাবার
আজকের এই পোস্টটিতে আমরা আপনাদেরকে জানাবো শীতে রোগ থেকে বাঁচার 24টি খাবার সম্পর্কে। যা নিচে উল্লেখ করা হবে জানতে হলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকবে। যা
পানি
শীতকালে আমাদের ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে থাকে যার কারনে আমাদের ত্বক ফাটে এই জন্য আমরা বিভিন্ন বডি লোশন গ্লিসারিন বা ক্রিম ব্যবহার করে থাকি ঠিক আছে ওগুলো ব্যবহার করা দরকার করতে হবে। কিন্তু এই শীতে আমাদেরকে দৈনিক পাঁচ থেকে ছয় লিটার পানি খেতে হবে। কেননা পানি শীতকালে ডিহাইডেশন ও আমাদের ত্বকের শুষ্কতা রক্ষা করতে আমাদের সাহায্য করে। অন্তত প্রতিদিন পাঁচ থেকে ছয় লিটার পানি খাওয়া শীতকালেও ফুটিয়ে হলেও খেতে হবে।
শাক সবজি
শীতকালে কি কি সবজি খেতে হবে সে সম্পর্কে আমরা আপনাদেরকে জানাবো। শীতকালে বাজারে অনেক ধরনের সবজি দেখতে পাওয়া যায় যেগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে । আর এই সবজিগুলো খেলে শীতকালীন রোগ থেকে বেঁচে থাকা কারণ এই সবজিগুলোতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন মিনারেলস এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তি রয়েছে সবজিগুলো হল ফুলকপি, বাঁধাকপি টমেটো ধনেপাতা মুলা গাজর ফুলকা লাল শাক ওলকপি শিম মটরইত্যাদি শীতকালীন নানান ধরনের শাকসবজি রয়েছে।
এই শাকসবজিগুলোতে তুলনামূলক প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম আইরন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অ্যাসিড ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে বিদ্যমান থাকে। রক্তকণিকা বাড়াতে বা অস্থি ক্ষয় রোধ কমাতে এ সমস্ত সবজি গুলো অনেক কার্যকারী ভিটামিন সি এবং ই ঘাটতি কমাতে এ সবজিগুলো উপযুক্ত খাবার। এবং চুল পড়া সমস্যা ও দূর করে।
ডিম
শীতকালে ডিম মানুষের শরীরে অনেক উপকার আসে শরীরকে গরম করার সাথে সাথে ডিম সিদ্ধ বা ডিমের অমলেট খেলে শরীরে শক্তি যোগায় দুর্বলতা দূর করে সাথে সাথে শরীরে গরমও করে। শীতে প্রতিদিন অন্তত একটি করে ডিম সেদ্ধ খেলে বা অমলেট করে খেলে শরীরের জন্য মেলে অনেক উপকার।
দুধ
শীত আসলে নিয়মিত দুধ খাওয়াচ্ছে দুধ যেকোনো সেই দিনে বা সারা বছর খাওয়া যায় দুধ অনেক উপকারী। ভিটামিন
বি৬অন্যতম উৎস হল দুধ।দুধ আপনি সকালেও খেতে পারেন বা রাতে ঘুমানোর আগে খেয়ে ঘুমোতে পারেন বিশেষজ্ঞরা বিশেষ করে শীতকালে দুধ খেতে বলে বয়স্ক এবং বাচ্চাদেরকে।দুধ শরীরে এনার্জি নিয়ে আসে এবং শরীরে শীতকালীন অনেক রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে গলা ব্যথা সর্দি কাশি হলে গরম করে দুধ খেতে হবে। তাহলে সর্দি-কাশি মাথা ব্যথা এগুলোর জন্য অনেক উপকার পাওয়া যাবে পারলে গরম দুধে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেতে হবে।
জলপাই
শীতকালে জলপাই একটি উপকারী ফল হিসেবে ধরা হয়।এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি,, লৌহঅস্ত্রসমৃপ্ত চর্বি যা শরীরে উপকারী চর্বি বাড়াতে সাহায্য করে।হাঁপানি বাতের ব্যথা এগুলো কমাতে সাহায্য করে।তাছাড়াও এই টক জাতীয় ফলটি দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় বিভিন্ন রোগ সারাতে সাহায্য করেজলপাইয়ে রয়েছে ভিটামিন এ,সি, ই
রক্তে উচ্চচাপ কমায় রক্তে চর্বি জমতে দেয় না এমনকি হৃদপিন্ডেও রক্ত প্রবাহ ভালো রাখে।
বাদামু খেজুর
শীতকালীন সময়টা আমাদের শরীরের যত্ন নিতে হয় বেশি তার সাথে সাথে খাবার দাবারও এ ধরনের খাওয়া যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কারণ শীতকালীন সময়টা আমাদেরকে সতর্ক হয়ে চলতে হয় বাদাম ও খেজুরে প্রচুর পরিমাণ গুনাগুন রয়েছে শীতকালে আমরা যদি বাদাম ও খেজুর খাই তাহলে আমাদের শরীরকে গরম রাখে এবং বিভিন্ন ঠান্ডা জনিত রোগ থেকে সুরক্ষিত রাখে। সেই জন্য শীতে এই সমস্ত খাবার খাওয়ার অভ্যাস করা কেননা এসব খাবার শীতকালে শরীরকে প্রাকৃতিকভাবে গরম রাখতে সাহায্য করে।
মটরশুটি
শীতকালের আরেকটি সকলের কাছে জনপ্রিয় খাবার মটরশুটি শীতকালে মটরশুটি মানুষের শরীরের অনেক উপকার করে বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষিত রাখে শীতকালীন রোগ থেকে। এ মটরশুটি বিভিন্ন সবজির সঙ্গে রান্না করে খাওয়া যায় অনেকে প্রলয়ের সঙ্গে মিস করে থাকে আবার গাজরের সাথে মটরশুটি রান্না করে খাওয়া যায় বিভিন্নভাবে ভেজে মটরশুটি খাওয়া যায় ভিটামিন বি৬যা মানব দেহের জন্য অনেক উপকারী।
মাছ ও শিম
শীতকালের আরেকটি খাবার মানুষের কাছে প্রিয় সেটা হল মাছ এবং শিম।মাঠে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আমি যা খেলে শরীরে আমিসের ঘাটতি পূরণ করে এই জন্য আমাদের খাবারের তালিকায় মাছ রাখতে হবে। কমসেকম সপ্তাহে দুই একদিন। আর সাথে সাথে এই শীতে আমাদের জনপ্রিয়। সবজি হচ্ছে সিম যা আমরা খেতে অনেকেই পছন্দ করি বিশেষ করে সিম এবং সিমের বিচি আমাদের কাছে অনেক প্রিয় খাবার সিম শুধু মুখরাচর বা সাপযুক্তই খাবার নয় এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন উপকারিতা রয়েছে।
কলা
এই শীতে বা যে কোন আবহাওয়াতে কলা উপকারী খাবার কলাতে রয়েছে ভিটামিন বি৬বিভিন্ন রকমের অ্যান্টিঅক্সাইড ফাইবার রয়েছেযা শীতকালীন সময়ে মানব দেহের জন্য উপকারী একটি খাবার হচ্ছে কলা।চাইলে আপনি কাঁচা কলা এবং পাকা কলা দুটোই আপনার খাবার তালিকায় রাখতে পারেন দুটোর মধ্যে অনেক উপকারিতা পেয়ে।
মুরগির কলিজা
এই শীতকালীন সময়ের মুরগির কলিজা আপনার জন্য অনেক উপকারী খাবার সকলের জন্যই। এই খাবারটি বিশেষ করে সব বয়সের মানুষই পছন্দ করে। মুরগির কলিজাতে রয়েছে ভিটামিন বি৬আয়রন ও ফলেট এ খাবারটিতে রয়েছে অনেকগুলো যা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
ধনেপাতা
শীতকালে রান্নাঘরে যে সমস্ত সবজি রান্না করা হয় তার সাথে ধনেপাতা মিক্স করে দিলে সেই খাবারের সাট্টা যেন অতুলনীয় ও ভিন্ন ধরনের একটা মজা পাওয়া যায়। সেই ধনেপাতা ভেষজ উদ্ভিদ তবে এর অনেক গুণাবলী রয়েছে অনেক ভিটামিন রয়েছে। ভিটামিন এ কে সি ম্যাগ্নেসিয়াম পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম আইরন ও বেশ কয়েক ধরনের খনিজ লবণ রয়েছে ।তাই শরীরে বিভিন্ন রকম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
পুদিনা পাতা
পুদিনা পাতা আরেকটি ভেষজ উদ্ভিদ যা মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষিত রাখে এই পুদিনা পাতা ভালো করে ধুয়ে চিবিয়ে খাওয়া যায় জুস করে খাওয়া যায় চায়ের সাথে খাওয়া যায়। এই ভেষজ উদ্ভিদের অনেক উপকারিতা রয়েছে মুখের দুর্গ দূর করে ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষিত রাখে শরীরকে গরম করে ইত্যাদি অনেক গুণাবলী এই পুদিনা পাতায় রয়েছে।
হলুদ
হলুদে প্রচুর পরিমাণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে বিশেষজ্ঞদের মতে হলুদ শীক জনিত বিভিন্ন রোগ মুক্তির কারণ কেননা এই হলুদ যদি আপনি তরকারির সঙ্গে খান বা হলুদের ভর্তা করে খান তাহলে শরীরের ব্যথা ভালো হয় ঠান্ডা লেগে থাকলে ঠান্ডা লাগা দূর হয় হলুদে অনেক গুণাবলী রয়েছে এজন্য শীতকালে আমাদের হলুদ কে প্রাধান্য দেওয়া যায়।
রসুন
শীতকালে রসুন মানব দেহের জন্য প্রচুর উপকারী সাব্যস্ত হয়েছি বিশেষজ্ঞদের মতে প্রাচীনকাল থেকেই রসুনের গুরুত্ব অনেক রসুনের মধ্যে অনেক গুণাবলী রয়েছে। রসুন এ হৃদরোগ উচ্চ কোলেস্টরেল ও ঠান্ডা জনিত রোগ থেকে সুরক্ষিত রাখে কমাতে সাহায্য করে স্বাভাবিক রাখে। রসুনে থাকা এলিসিন ও এন্ট্রি অক্সিডেন্ট সংক্রমনের বিরুদ্ধে লড়াই করে থাকে এবং ইমিউন সিস্টেমকে সহায়তা করে।
আদা
আদা মানব দেহের জন্য অনেক উপকারী বিশেষজ্ঞদের মতে আদালত প্রতিরোধ ক্ষমতাকে সাপোর্ট করে আদায় প্রচুর গুনাগুন রয়েছে যেমন কাশি হলে ঠান্ডা লাগলে গলা ব্যথা করলে আদা চাবিয়ে খেলে বা চুষে খেলে এ সমস্ত রোগ ভালো হয়ে যায় এমনকি আদা খেলে ক্যান্সার হয় না এজন্য ডাক্তারদের পরামর্শ হলো চাই এবং তরকারিতে গোটা আদা খাওয়া।
দুই
মানব দেহের জন্য দুই স্বাস্থ্যকর খাবার বিশেষজ্ঞদের মতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে যার কারনে মানব দেহের হাড় এবং ত্বক সুষ্ঠু থাকে এজন্য প্রতিদিন দই খেতে হবে। দই আপনার টিস্যু কে ভালো রাখে টিস্যু সুস্থ থাকলে অন্যান্য প্রতিরোধ ক্ষমতাগুলো ঠিক থাকবে ।দই খেলে ত্বক সুস্থ থাকে আর ত্বক সুস্থ থাকলে অন্যান্য প্রতিরোধ ক্ষমতা গুলো ঠিক থাকবে। প্রোটিন ছাড়াও দূরে রয়েছে উপকারী ব্যাকটেরিয়া সেজন্য দই খাওয়া আমাদের জন্য অনেক উপকারী।
লাল ক্যাপসিকাম
লাল ক্যাপসিকাম শরীরের জন্য অনেক উপকারী। লাল ক্যাপসিকাম শরীরের অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং উপকারী। কারণ লাল ক্যাপসিকাম এর মধ্যে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি রয়েছে এবং রয়েছে ক্যারটিনও।এই ভিটামিন উপাদান গুলো সুস্থতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুটোই ঠিক রাখে।
মূল জাতীয় সবজি
মূল জাতীয় সবজিগুলো মানবদেহের জন্য অনেক উপকারী শীতকালীন যে সমস্ত সবজি গুলো আছে এগুলো খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টের বের হয়ে যায়। মূলত এই সবজিগুলো মানবদেহের কোলেস্টের বাড়াতে সাহায্য করে। এইজন্য শীতকালে সুস্থ শরীর পেতে চাইলে শীতকালীন শাকসবজি গুলো খেতে হবে বা মূল জাতীয় সবজি খেতে হবে।
ঘি
আমরা অনেকেই ঘি এই খাবারটিকে এড়িয়ে চলি তবে ঘি ওজন বাড়ালে বাড়িয়ে দেয়এটা ভুল কথা। ঘি শরীরের অনেক পুষ্টি উপাদান যোগায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এমনকি ত্বকের উন্নতি ঘটায় এইজন্য প্রতিদিন ঘি খাওয়া চাই।
সাইটাস ফল
কমলা বা বিভিন্ন ফলের মতোই সাইট আস ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে ।ভিটামিন সি দেহের রোগ দমন তন্ত্র রোগ দমন করতে সাহায্য করে থাকে। সেজন্য প্রতিদিন একটি প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা বা পুরুষকে 75 থেকে 90 গ্রাম ভিটামিন সি গ্রহণ করা দরকার আর এগুলোতে পাবে পাবে কমলা মসম্বি ও লেবুতে ভিটামিন সি ত্বক ও রক্তের রক্ত কণিকা ভালো রাখে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে রোগ দমন করতে সাহায্য করে।
খাইবার যুক্ত খাবার
খাইবার যুক্ত খাবার বলতে আপেল বাদাম ওটোসএই খাবারগুলো হল ফাইবার যুক্ত খাবার। খাইবার যুক্ত খাবার শরীরেরওজন ও কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে। এমনকি ডায়াবেটিস কমাতেও সহায়তা করে বয়স্কদের জন্য এই খাবারগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মধু ও গুড়
গুড় মধুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। এ খাবারগুলো মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে শীতকালীন সময়ে আপনারা অন্যান্য মিষ্টি জাতীয় জিনিসের পরিবর্তে মধু খেতে পারেন। মধুতে খনিজ পদার্থ ও পুষ্টিগুণ রয়েছে ।শীতের সময় শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে আপনাকে মধু খেতে হয়। ঘুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। যার কারণে মানবদেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
স্যুপ
আসুন আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নিই শীতকালে সুপের উপকারিতা সম্পর্কে। শীতকালে সুখ মানব দেহের অনেক উপকার করে থাকে রোগমুক্ত করার জন্য। এই খাবারটি বারোমাসি খাওয়ানো হয় বিশেষ করে রোগীদের জন্য। বিভিন্ন দুর্বলতা বা শরীরের শক্তি যোগানোর জন্য সুখ অনেক উপকারী এছাড়াও শীতের সময় শীত জনিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সুখ অনেক উপকারী এইজন্য। যেকোনো সময় সকাল বিকাল রাত্রে বন্ধুদের সাথে পরিবারের সাথে মুরগি অথবা সবজি দিয়ে তৈরি স্যুপ অনেক উপকারী।
ভেষোজ চা
বাজারে বেশ কিছু ভেষজ চাঁদ পাওয়া যায় যা লেবু দিয়ে তৈরি সমস্ত চা বিশেষ করে শরীরের ক্লান্তি হতাশা বিভিন্ন ধরনের টেনশন দূর করেন আর বরঞ্চ আসলেই শরীরের মধ্যে একটা ফুর্তি নিয়ে আসে শীর্ষনিত রোগের কারণে শরীর খারাপ জ্বর মাথাব্যথা কাশি ঠান্ডা লাগবে। প্রতিদিন পাঁচ ছয় কাপ করে চা খাওয়া দরকার তাহলে শরীর মন সবকিছুই ভালো থাকবে। আর শীতকালীন রোগ গুলোতে প্রতিদিন চার পাঁচ কাপ চা খেলে শরীরটা ভালো লাগে আস্তে আস্তে চা খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করলে সমস্ত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শেষ কথা
আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি শীতকালীন রোগ থেকে বেঁচে থাকার ২৪টি খাবার সম্পর্কে । আশা করছি আপনারা এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হবে । কেন নয় আমার শরীরকে আমারই যত্ন নিতে হবে এজন্য বিশেষ করে শীতকালীন সময়ে সচেতন থাকা সাবধান থাকা অনিয়ম অসচেতনতার কারণেই অসুস্থতা রোগ ইত্যাদি শরীরের বাসা বাঁধে এজন্য নিজের সুস্থ থাকলাম অন্য কেউ সুস্থ থাকার জন্য উদ্বুদ্ধ করুন। এবং সুস্থ থাকার জন্য সুস্থকর খাবারগুলো খাবেন আর পরিচয় বেশি বেশি শেয়ার করবে ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url